মেন্যু
quran-sunnahr-aloke-baro-masher-koronio-borjonio

কুরআন সুন্নাহর আলোকে বারো মাসের করণীয় বর্জনীয়

পৃষ্ঠা : 288, কভার : হার্ড কভার
আল্লাহ তাআলা অনুগ্রহ করে বিশেষ কিছু দিবস এবং রজনীকে আমাদের জন্য সম্মানিত করে দিয়েছেন, যে দিবস বা রজনীর মর্যাদা আল্লাহ তায়ালার নিকট অন্যান্য দিবস এবং রজনী থেকে অনেক বেশি। যেমন-... আরো পড়ুন
পরিমাণ

259  350 (26% ছাড়ে)

পছন্দের তালিকায় যুক্ত করুন
পছন্দের তালিকায় যুক্ত করুন

4 রিভিউ এবং রেটিং - কুরআন সুন্নাহর আলোকে বারো মাসের করণীয় বর্জনীয়

4.0
Based on 4 reviews
 আপনার রিভিউটি লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

  1. 5 out of 5

    Sheikh Israt:

    পৃথিবীতে আল্লাহ মানুষকে একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য পাঠিয়েছেন। আর এই নির্দিষ্ট সময়ে আছে আল্লাহর কিছু আদেশ- নিষেধ। তা মেনে চললে, পরকালে পুরস্কার হিসাবে জান্নাত লাভ করবে।
    আর এই আদেশ-নিষেধ অমান্য করলে জাহান্নামের শাস্তিভোগ করতে হবে।
    আমাদের সুবিধার্থে আল্লাহ তায়ালা সময়কে ২ ভাগে ভাগ করেছেন একটি দিন আর অপরটি রাত।
    আর এইভাবেই ২৯/৩০ দিনে হয় ১ মাস আর এইভাবে ১২ মাসে হয় ১ বছর। আর এই ১২ টি মাসে আছে অসংখ্যা ফজিলত।
    এই ১২ টি মাসের মধ্যে আল্লাহ তায়ালা কুরআনুল কারিমে ৪টি মাস সম্মানিত বলে ঘোষণা দিয়েছেন। আল্লাহ তাআলা বলেন-
    ‘নিশ্চয় আসমানসমূহ ও পৃথিবী সৃষ্টির দিন থেকে আল্লাহর বিধান ও গণনায় মাস বারটি। তন্মধ্যে চারটি সম্মানিত। এটিই সুপ্রতিষ্ঠিত বিধান; সুতরাং এর মধ্যে তোমরা নিজেদের প্রতি অত্যাচার করো না। আর মুশরিকদের সঙ্গে তোমরা যুদ্ধ কর সমবেতভাবে, যেমন তারাও তোমাদের সাথে যুদ্ধ করে যাচ্ছে সমবেতভাবে। আর মনে রেখো, আল্লাহ মুত্তাকীনদের সঙ্গে রয়েছেন।’ (সুরা তাওবাহ : আয়াত ৩৬)

    এই ৪ টি মাস কে হারাম মাস ও বলা হয়।যথা: জিলক্বদ,জিলহজ, মহরম ও রজব।
    আর ৩ টি মাস হজ্জের :
    শাওয়াল, জিলক্বদ এবং জিলহজ।

    আর এই মাসে গুলোই আছে বহু ফরজ,সুন্নত ও নফল ইবাদত।
    যেমন: মুহারমের প্রথম দশক, জিলহজের প্রথম দশক,আশুরার রোজা,শাবানের ১৪ তারিখ দিবাগত রাত
    ( শবেবরাত) আছে রজমানের ৩০ টা রোজা, শাওয়ালের ৬ রোজা ও প্রতি চন্দ্র মাসের ৩ টি রোজা। এই মাসগুলো নিয়ে আমাদের সমাজে বেশকিছু বিদআত ও বায়োনাট প্রথা রয়েছে। যেমন: শবেবরাত নিয়ে হালুয়া-রুটি,আতশবাজি,মোমবাতি জ্বালানোসহ আরো কিছু বিদআত।
    শবে মিরাজ নিয়ে বাড়াবাড়ি, রবিউল আউয়ালে ঈদে মিলাদুন্নবি পালন করা,সফর মাস কে অশুভ মনে করা,আশুরা নিয়ে বায়োনাট কিছু ঘটনাসহ আরো কিছু বিদআতি প্রথা রয়েছে।

    বইটি থেকে:
    কুরআন-সুন্নাহার আলোকে ” বারো মাসে করণীয় বর্জনীয় ” বইটিতে ধারাবাহিকভাবে লেখক মাসের ফজিলতসহ, সেই মাসে কি আমল করতে হবে আর কি করা যাবে না তা সহীহ ভাবে উল্লেখ করেছেন।
    প্রথম অধ্যায়ে জুম্মার দিনের ফজিলতের কথা বর্ণনা করেছেন।
    তার পরবর্তী অধ্যায় গুলোতে, মুহাররাম,সফর,রবিউল আউয়াল,রবিউস সানি,রজব,শাবান,রমজান
    শাওয়াল,জিলহজ মাসের ফজিলতসহ এই মাসে করণীয় বর্জনীয় ও বিদআত নিয়ে আলোচনা করেছেন। ( যদিও বইটি বারো মাস নিয়ে লেখা কিন্তু এখানে ৩টি মাস নিয়ে আলোচনা করা হয়নি কারণ এই ৩ মাসের আমল রবিউস সানি মাসে উল্লেখ আছে। তাই আর আলাদা করে উল্লেখ করা হয়নি।
    যথা: জমাদিউল আউয়াল,জমাদিউস সানি ও জিলক্বদ।)

    বইটি যেকারণে পড়া উচিত: বইটি পড়েলে আমাদের সমাজে যে বিদআত আছে তা থেকে বের হতে পারবো ও কুরআন – হাদিসের আলোকে সহীহ আমল করতে পারবো।

    0 out of 1 people found this helpful. Was this review helpful to you?
    Yes
    No
  2. 2 out of 5

    গোলাম রব্বানী:

    মাশাল্লাহ্
    1 out of 1 people found this helpful. Was this review helpful to you?
    Yes
    No
  3. 5 out of 5

    halimabdullah019:

    বই: বারো মাসের করণীয় বর্জনীয়
    লেখক: মুফতি রেজাউল কারীম আবরার
    .
    ঈমানদারের জীবনে ‘অবসর’ থাকে না। তাকে বছরের ৩৬৫ দিনই আল্লাহর গোলামি করে কাটাতে হয়। এই গোলামিতেই আছে সম্মান ও মর্যাদা। সাধারণত, অধিকাংশ মুসলিম উৎসবসর্বস্ব ইসলাম পালন করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে। অথচ ইসলাম তাকে দিয়েছে সারা বছরের চমৎকার গাইডলাইন ও শরয়ি নির্দেশনা। আলহামদুলিল্লাহ, ‘‘বারো মাসের করণীয় বর্জনীয়’’ নামে সারা বছরের গাইডলাইন নিয়ে দলিলভিত্তিক একটি সুন্দর গ্রন্থ রচনা করেছেন এদেশের উদীয়মান তরুণ আলিম ও গবেষক মুফতি রেজাউল কারীম আবরার (হাফিযাহুল্লাহ)। বইটি প্রকাশ করেছে কালান্তর প্রকাশনী; ইতোমধ্যে তারা মানসম্মত অনেক বই প্রকাশ করে পাঠকমহলে আস্থার জায়গা করে নিয়েছে।
    .
    বইটিতে যা আছে:
    ————————-
    বইয়ের শুরুতে জুমু‘আর দিনের মাহাত্ম্য, এর মর্যাদা, এদিনের করণীয় ও বিভিন্ন মাসনুন আমল সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। এরপর বিভিন্ন মাসের আলোচনা করা হয়েছে।
    .
    বইতে মুহাররাম থেকে শুরু করে জিলহজ মাস পর্যন্ত ১২ মাসের আলোচনায় যেসব গুরুত্বপূর্ণ টপিকে আলোচনা এসেছে, সেগুলো হলো: আশুরার রোজা, কারবালা প্রসঙ্গ, বিদ‘আতের পরিচয়, এর বিশ্লেষণ, মিলাদুন্নবি প্রসঙ্গ ও এর পক্ষে-বিপক্ষের দলিলগুলোর পর্যালোচনা, ফাতেহায়ে ইয়াযদহম, হারাম মাসসম্পর্কিত হুকুম-আহকাম, শবে মেরাজ, শবে বরাত, এ রাতের আমল এবং করণীয় বর্জনীয় ইত্যাদি। আরও এসেছে, রামাদানের বিশেষত্ব, রামাদানের আমল, ফজিলত, শবে কদর, তারাবিহ, কুরআন খতম করিয়ে টাকা নেওয়ার হুকুম, ঈদুল ফিতর, সাদাকাতুল ফিতর, হজের মাসসমূহ, শাওয়ালের ছয় রোজা, জিলহজের প্রথম দশ দিনের আমল ও করণীয়, আরাফা দিবস, তাকবিরে তাশরিক, ঈদুল আজহা ও কুরবানি ইত্যাদি।
    .
    পাঠ-পর্যালোচনা:
    ———————–
    বই থেকে স্পষ্ট প্রতীয়মান হয় যে, লেখক যথেষ্ট ঘাটাঘাটি করে, অসংখ্য দলিলের মাধ্যমে বইটিকে অলঙ্কৃত করেছেন। তিনি শুধু কুরআন-হাদিসই নয়, ইমামগণের বক্তব্যও আরবি নসসহ উল্লেখ করেছেন, ফলে সাধারণ পাঠক থেকে শুরু করে তালিবুল ইলমরাও ব্যাপকভাবে উপকৃত হবেন। সম্মানিত লেখক ইখতিলাফি বিষয়গুলোতে সালাফ এবং খালাফের মতামত একত্র করে সুন্দর উপসংহার টেনেছেন। হাদিসের বিভিন্ন তাহকিক তুলে ধরার ক্ষেত্রে তিনি মুহাদ্দিসগণের মন্তব্য উপস্থাপন করেছেন। ফিকহি ইখতিলাফি বিষয়গুলোতে নিকট অতীত ও সমসাময়িক নির্ভরযোগ্য আলেমগণের সিদ্ধান্ত তুলে ধরেছেন।
    .
    বইটি পড়ার প্রয়োজনীয়তা:
    —————————————
    বিষয়বস্তুর বিচারে বইটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একটি বইতে বারো মাসের শরয়ি নির্দেশনা পাওয়া দারুণ ব্যাপার। যারা চন্দ্রমাসভিত্তিক বিভিন্ন নফল আমলে আগ্রহী, তাদের জন্য এই বইটি অত্যন্ত উপকারি হবে, ইনশাআল্লাহ। ‘মকসুদুল মোমেনীন’ বা ‘বারো চান্দের ফজিলত’-এর মতো অনির্ভরযোগ্য বইগুলোর উপর আর নির্ভর করতে হবে না। অনেকে না জেনে বিভিন্ন ভুল আমল করেন। লেখক এই বইতে ইবাদতের নামে সমাজে প্রচলিত বিভিন্ন বিদ‘আত, জাল হাদিস ও কুসংস্কারগুলো দালিলিকভাবে বিশ্লেষণ করেছেন। শুধু ‘বিদ‘আত’ বা ‘জাল হাদিস’ বলে থেমে থাকেননি, বরং যুগশ্রেষ্ঠ আলিমগণের মন্তব্য তুলে ধরে এগুলোর অসারতা প্রমাণ করেছেন। তাই, একজন পাঠক দ্বিধাহীনচিত্তে বইটির উপর নির্ভর করতে পারবেন, ইনশাআল্লাহ।
    .
    একনজরে…
    বই: বারো মাসের করণীয় বর্জনীয়
    লেখক: মুফতি রেজাউল কারিম আবরার
    প্রকাশন: কালান্তর প্রকাশনী
    পৃষ্ঠা-সংখ্যা: ৩১৯
    প্রচ্ছদ-মূল্য: ২৭০ টাকা (ডিসকাউন্টে আরো কমে পাবেন)
    বাইন্ডিং: হার্ড কভার
    1 out of 2 people found this helpful. Was this review helpful to you?
    Yes
    No
  4. 4 out of 5

    সাবিনা আকতার:

    #কালান্তর_ওয়াফিলাইফ_রিভিউ_প্রতিযোগিতা

    ★বই পরিচিতি :-
    ————————–

    বইঃবারো মাসের করণীয় বর্জনীয়
    লেখকঃমুফতি রেজাউল কারীম আবরার
    পৃষ্ঠাসংখ্যাঃ৩১৮
    প্রকাশকঃকালান্তর প্রকাশনী
    মুদ্রিত মূল্যঃ ২৭০ টাকা
    প্রচ্ছদঃকাজী সাফওয়ান
    প্রকাশকালঃঅক্টোবর ২০১৮

    ★পাঠ প্রতিক্রিয়া :-
    ——————————-

    ★মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের সৃষ্টি করেছেন একমাত্র তার ইবাদতের জন্য। তিনি এক ও অদ্বিতীয়। তার কোনো শরীক নেই। তিনি দুনিয়া ও আখিরাতের জন্য যা করতে বলেছেন তা নিয়মিত পালন করা এবং যা করতে নিষেধ করেছেন তা থেকে বিরত থাকা।
    ★এই বইয়ের অংশবিশেষ পড়ে বুঝতে পারলাম যে, লেখক যথেষ্ট পরিশ্রম করে কুরআন -সুন্নাহ আলোকে ‘বারো মাসের করণীয় বর্জনীয় ‘সকল মুসলিম জাতিকে দান করেছেন।
    ★মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে বিশেষ কিছু দিন,মাস ও রাত দান করেছেন। আমরা এই দিন, মাস ও রাত নামাজ ও রোযা মাধ্যমে পালন করব।বর্তমানে আমাদের এলাকায় কিছু মানুষ এমন বহু আমল করে যা কুরআন -হাদিসের সাথে যেগুলোর কোনো সম্পর্ক নেই। আমাদের সেই আমলের প্রতি সর্তক থাকতে হবে।
    ★জুমআর ফজিলত এবং জুমআ সংক্রান্ত বিধি-বিধান মেনে চলব।প্রত্যেক উম্মতের জন্য আল্লাহ তায়ালা সপ্তাহে বিশেষ একটি দিন করেছেন। আর একথা হাদিসে সুস্পষ্টভাবে প্রমাণিত হয়েছে শুক্রবার হলো অন্যান্য দিনের চেয়ে শ্রেষ্ঠ।জুমআর নামায পরিত্যাগকারীর ব্যাপারে রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কঠোর হুশিয়ারি দেন।তিনি বলেন, যে ব্যাক্তি অলসতাবশত তিনটি জুমআ ছেড়ে দিবে, আল্লাহ তার অন্তরে মহর মেরে দিবে।
    ★মহররম মাস দিয়ে আরবি বছর শুরু হয়।মুহররম।আসমান জমিন সৃষ্টিরলগ্ন থেকে আল্লাহ তায়ালা মাস হলো বারটি।তন্মধ্যে চারটি হলো সম্মানী।মুহররম হলো সম্মানিত চার মাসের এক মাস।মাস চারটি সম্মানী বটে,তবে সে সময়ে আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করতে কোনো সমস্যা নাই।মুহররম মাসের রোযায় রয়েছে বিশেষ ফজিলত। আর ফরজ নামাযের পর সর্বোত্তম নামাজ হলো রাতের নামাজ।
    ★আশুরার করণীয় ও বর্জনীয় সম্পর্কে সবার জানা প্রয়োজন। আশুরার দিনে নবীরা রোজা রেখেছেন। তোমরাও রোযা রাখো।আশুরার রোযা ফজিলত সম্পর্কে সহিহ হাদিস দ্বারা এতটুকু প্রমাণিত যে,আল্লাহ তাআ’লা এক বছরের গোনাহ মাফ করে দেন।এছাড়াও মানুষের মুখে মুখে কিছু ফজিলত শোনা যায়।যেগুলো মূলত মানুষের বানানো জাল হাদিস। এ সমস্ত বিষয় ছাড়া আর বাকী যেসকল বিষয় মানুষের মুখে মুখে প্রচলিত, সেগুলোর কোনো ভিত্তি নেই।
    ★আরবি দ্বিতীয় মাস হলো সফর। সফর মাস নিয়েও রয়েছে কিছু বিভ্রান্তি। আমাদের দেশে অনেক মানুষ মনে করে সফর মাস অশুভ। এই মাসে ভালো কাজ করা যাবে না। ছেলে মেয়ের বিবাহ দেওয়া যাবে না।এগুলো সব জাল।অশুভ বলে কোনো মাস নেই। ইসলাম এই ধরনের কথাকে সমর্থন করে না।এগুলো জাহিলি যুগের কুসংস্কার।
    বিভিন্ন জাল ও বানোয়াট কথার মধ্যে একটা হলো “যে ব্যাক্তি আমাকে সফর মাস শেষ হওয়ার সংবাদ দিবে, আমি তাকে জান্নাতের সুসংবাদ দিব” এই ধরনের হাস্যকর কথা ইসলাম সমর্থন করে না। এসব থেকে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে।
    ★শবেবরাত নিয়ে আমাদের সমাজে বাড়াবাড়ি এবং ছাড়াছাড়ি উভয়টি রয়েছে। তা এই বইয়ের মাধ্যমে সহজে সমাধান করা হয়। শাবান মাসের চৌদ্দ তারিখ দিবাগত রাতে আল্লাহ তায়ালা সমগ্র সৃষ্টির দিকে রহমতের দৃষ্টিতে তাকান।মুশরিক এবং উম্মতে বিভেদ সৃষ্টিকারী ব্যতীত সকলকে ক্ষমা করে দেন। এই দিনে বাতি জ্বালানো সম্পূর্ণ বানোয়াট। শবেবরাত উপলক্ষে বাতি জ্বালানো পরিষ্কার বেদয়াত।
    ★বারো মাসের শ্রেষ্ঠ মাস হলো রমযান। এই মাসে অবতীর্ণ হয়েছে মহাগ্রন্থ আল কুরআন। এই মাসের মৌলিক আমল হলো দিনে রোযা এবং তারাবিহ।
    আল্লাহ তায়ালা বলেন -‘রমযান মাস,যে মাসে অবতীর্ণ হয়েছে পবিত্র কুরআন। মানুষের পথ প্রদর্শনের জন্য। স্পষ্ট দলিল হিসেবে। সুতরাং তোমাদের যে এ মাস পাবে,সে যেন রোযা রাখে।’

    ★★আমরা মহান আল্লাহ তায়ালা ইবাদত করব।এমন কাজ করব না যা আল্লাহ অসন্তুষ্ট হন।আল্লাহ তায়ালাকে সন্তুষ্ট করার জন্য তার বিধি-নিষেধ মেনে চলব।আমাদের গ্রাম, দেশে কিছু কুসংস্কার রয়েছে যা কুরআন -হাদিসের সাথে কোনো সম্পর্ক নেই। এমন আমল থেকে আল্লাহ তায়ালা আমাদের রক্ষা করুন। ★★

    ব্যাক্তিগত রেটিংঃ ৪.৭/৫
    পোস্ট নংঃ ১

    4 out of 4 people found this helpful. Was this review helpful to you?
    Yes
    No