মেন্যু
ar rahiqul makhtum

আর রাহীকুল মাখতূম

পৃষ্ঠা : 559, কভার : হার্ড কভার
আর রাহীকুল মাখতূম: একটি অনবদ্য সীরাত-গ্রন্থ। নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সীরাত পর্যালোচনায়, সীরাতের ঘটনামালার সুসংহত ও মনোজ্ঞ উপস্থাপনায় বক্ষ্যমাণ গ্রন্থটি সত্যিই এক নজিরবিহীন রচনা। আল কুরআনুল কারীম, হাদীসে... আরো পড়ুন
পরিমাণ

525  750 (30% ছাড়ে)

ফ্রি আইটেম যা যা পাচ্ছেন -
একনজরে সিরাহ কার্ড [GIFT]
পছন্দের তালিকায় যুক্ত করুন
পছন্দের তালিকায় যুক্ত করুন
Get it on Google Play

18 রিভিউ এবং রেটিং - আর রাহীকুল মাখতূম

5.0
Based on 18 reviews
5 star
100%
4 star
0%
3 star
0%
2 star
0%
1 star
0%
 আপনার রিভিউটি লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

  1. 5 out of 5

    Mahmudul Hasan:

    সুবহানাল্লাহ।
    মুসলিম হয়ে নবী সাঃ এর জীবনি জানি না! কি লজ্জার কথা! কেউ আপনার সামনে আপনার প্রিয় মানুষটি সম্পর্কে ভুলভাল কথা বললেও আপনার সামর্থ্য নেই প্রতিবাদ করার। কারণ আপনি জানেন না।
    তাই দেরি না করে পড়ে নিন বিশ্বসেরা সিরাত গ্রন্থটি। যা শুধু তাওহীদ পাবলিকেশনস বাংলা অনুবাদের অনুমতি পেয়েছে।
    47 out of 49 people found this helpful. Was this review helpful to you?
    Yes
    No
  2. 5 out of 5

    Mahmudul Hasan:

    সুবহানাল্লাহ। মুসলিম হয়ে নবী সাঃ এর জীবনি জানি না! কি লজ্জার কথা! কেউ আপনার সামনে আপনার প্রিয় মানুষটি সম্পর্কে ভুলভাল কথা বললেও আপনার সামর্থ্য নেই প্রতিবাদ করার। কারণ আপনি জানেন না।
    তাই দেরি না করে পড়ে নিন বিশ্বসেরা সিরাত গ্রন্থটি। যা শুধু তাওহীদ পাবলিকেশনস বাংলা অনুবাদের অনুমতি পেয়েছে।
    24 out of 26 people found this helpful. Was this review helpful to you?
    Yes
    No
  3. 5 out of 5

    md shaminur islam:

    সুবহানআল্লাহ, রাসুল সা: এর সিরাত গ্রন্থ আর রাহিকুল মাখতুম হল অন্তরের খোরাক জোগানোর মত এক গ্রন্থ। সবারি এই গ্রন্থ পরা উচিত। ধন্নবাদ লেখক কে সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার জন্য।
    29 out of 32 people found this helpful. Was this review helpful to you?
    Yes
    No
  4. 5 out of 5

    কামরুননাহার মীম:

    চারিদিকে তাকালে আজ বড্ড আফসোস হয়৷ উম্মাহ আজ ভুলে গেছে মুসলিমদের ইতিহাস, উম্মাহ ভুলে গেছে সেই সর্বশ্রেষ্ঠ মানবের আদর্শ। চারপাশে তাকালেই বিদআত, শিরক। চলছে পশ্চিমাদের অনুকরণ, দ্বীন ইসলামকে প্রবৃত্তির সাথে মিলানোর হাজারো কর্মপ্রচেষ্টা। বাসা ভর্তি বই সাজানো। রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, শরৎচন্দ্র, জাফর ইকবাল, হিমুর বইয়ে ভর্তি বুকশেলফ। শুধু ঠাঁই পায়নি আমার প্রিয় রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। অতলে হারিয়ে গিয়েছে তাঁর আদর্শ। কোন আদর্শ কে নিজের মধ্যে লালন করতে চাই আমরা? তাঁর আদর্শ নয় কি, যিনি ছিলেন একজন সফল যোদ্ধা, সফল বাবা, স্বামী, ব্যবসায়ী, পিতা, নির্ভিক এক কমান্ডার, ক্ষমতাশালী, রাষ্ট্রনায়ক, একজন আল্লাহ ভীরু বান্দা, ন্যায়বিচারক? ফিরে তাকাই সেই কালজয়ী আদর্শের দিকে – যিনি কোনো নির্দিষ্ট যুগের নয় বরং কিয়ামত পর্যন্ত সর্বকালের, সর্বজাতির জন্য আদর্শ। তাঁকে জানতে হলে পড়তে হবে সীরাহ। ইসলামি আদর্শ কে নিজের মধ্যে গড়ে তুলতে হলে উপলব্ধি করতে হবে তাঁর জীবন।

    শরিয়াহ’র পরিভাষায় সীরাহ বলতে মুহাম্মদ (সা) এর জীবনীকে বুঝায়। এই সীরাহ এর তথ্য কুরআন ছাড়াও সহীহ হাদীস, তাঁর জীবনী এবং ইসলামের প্রাথমিক যুগে সর্বাধিক বিশ্বাসযোগ্য ঐতিহাসিক তথ্য হতে পাওয়া যায়।

    রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আদর্শ পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ আদর্শ। আল্লাহ সুবহানা তায়ালা রাসূলের প্রতি সন্তুষ্ট ছিলেন। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে আমাদের আদর্শ করেই দুনিয়াতে পাঠানো হয়েছিল। রাসূলের অনুসরণের মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের সৌভাগ্য হাসিল করতে না পারলে কিসের মুসলিম আমরা? তাই সীরাহ সম্পর্কে জানা প্রতিটি মুসলিমের জন্য অতীব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

    সীরাহ এর কথা আসলেই প্রশ্ন আসে, বাজারে এত সীরাহ, কোনটা পড়া আমাদের জন্য উচিত? তথ্যসূত্রের বিষয়গুলোর নির্ভরতা যাচাই করে পড়া উচিত। বর্তমানে আর রাহীকুল মাকতুম বইটির নাম শুনেনি এমন খুব কম মানুষই আছে। এটি আধুনিক যুগের অন্যতম একটি সীরাহ গ্রন্থ। বিশুদ্ধতা, সূত্রের নির্ভরতা ইত্যাদির মাধ্যমে সীরাহ’র জগতে এটি বেশ খ্যাতি অর্জন করেছে। ভারতের আল্লামা ছফিউর রহমান মোবারকপুরীর আরবী ভাষায় রচিত বইটি ১৯৩৬ সালে মক্কার রাবেতায়ে আ’লমের একটি প্রতিযোগিতায় প্রথম পুরস্কার অর্জন করে। রাসূলের জীবনী রচনার এই প্রতিযোগিতায় ১১৮২ টি পান্ডুলিপির মধ্যে এটি প্রথম স্থান অধিকার করে। এ থেকেই ধারণা করা যায় সীরাহ টি কতটুকু সুন্দর আর চমৎকার হলে এই প্রশংসার দাবিদার হয়!
    পরবর্তী তে বইটি খাদিজা আখতার রেজায়ী বাংলায় অনুবাদ করেন। বর্তমানে বিভিন্ন প্রকাশনীর অনুবাদ পাওয়া যায়।

    বইটিতে লেখক জাহেলিয়াতের অন্ধকার দিনগুলো থেকে শুরু করে রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর জীবনের ঘটা বহু ঘটনার বর্ণনা দিয়েছেন। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জন্মের পূর্বে আরবের ভৌগোলিক, সামাজিক, রাজনৈতিক, ধর্মীয়, চারিত্রিক অবস্থা কেমন ছিল তা প্রায় সবটাই উল্লেখ করেছেন। এ থেকেই একটা ধারণা করা যায় কোন পরিস্থিতির মধ্যে সেই সোনার মানুষটির জন্ম হয়েছিল। বইটিতে নবী পরিবারের পরিচয় দেওয়া হয়েছে। এরপর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জন্ম, পিতৃমাতৃহীন বালকের সংগ্রামী জীবন, পারিবারিক স্নেহছায়ায় বড় হওয়া, বিবাহ, খাদিজার সাথে বিয়ের ঘটনা তুলে ধরেছেন। দাওয়াতের বিভিন্ন কৌশল, ইসলাম প্রচার করতে গিয়ে যুলুমের শিকার নবীজির সেই দিনগুলো, বিভিন্ন যুদ্ধের ময়দানের সব ঘটনা লেখকের বইটিতে ঠাঁই পেয়েছে। মক্কাবিজয়, বিজয় হজ্বের সেই ভাষণ থেকে শুরু করে ওফাত পর্যন্ত সব ঐতিহাসিক ঘটনার শেষে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর পরিবারের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি, রাসূলের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের, শারীরিক সৌন্দর্য, মানবিক পূর্ণতা দিয়ে অসাধারণ ভাবে বইয়ের ইতি টেনেছেন লেখক।

    প্রতিটি সীরাহ গ্রন্থেরই কিছু বৈশিষ্ট্য থাকে। এই সীরাহ বইটিতে মাঝারী ভাবে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জীবনী কে তুলে ধরা হয়েছে। খুব বেশি দীর্ঘ না হলেও এটির পূর্ণাঙ্গতা নিয়ে পাঠকের সন্দেহ হওয়ার কথা নয়। বইটিতে পর্যায়ক্রমে অধ্যায়ভিত্তিক শিরোনামের মাধ্যমে চমৎকারভাবে বিন্যাস করা হয়েছে যা পাঠক কে পড়তে উৎসাহ দেয়। বইটিতে লেখক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ভিন্ন মতামত গুলোকে যুক্তির মাধ্যমে তুলনামূলক সঠিক বিষয় আনার চেষ্টা করেছেন। বইটিতে তিনি প্রাঞ্জল আর সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন মহানবী হজরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে। বইটি তথ্যবহুল ছিল এবং এতে বিভিন্ন মৌলিক ও নির্ভরযোগ্য উৎসের প্রাধান্য দিয়েছেন লেখক। বইটির টিকা দেখলেই অনুধাবন করা যায় লেখক বইটির ক্ষেত্রে কতগুলো উৎসের বিষয় কে গুরুত্ব দিয়েছেন। বাহুল্যবর্জিত সুন্দর ও সাবলীল ভাষায় উপস্থাপিত বইটি পাঠকের মনে ভালবাসা জোগায়।

    লেখার উদ্দেশ্যে হলেও বইটি পড়ার চেষ্টা করেছি, জানতে গিয়েছি কিংবা উপলব্ধি করেছি। বইটি পড়তে গিয়ে কখনো কখনো এই মহামানবের ঘটনা গুলো একরাশ মুগ্ধতা নিয়ে পড়েছি, কখনো পড়ে অজান্তেই চোখের কোণে জল এসেছে, কখনো হীনমন্যতায় ভুগেছি আমি। আজ তাঁর উম্মাহ’র অংশ হয়ে তাঁরই আদর্শ কে ছুঁড়ে ফেলে দিয়েছি অন্ধকারে। অথচ তাঁর সীরাহ অধ্যয়নের মাধ্যমে উপলব্ধি করেছি জীবনকে, শিখেছি সন্তুষ্টি অর্জনের রাস্তা নতুনভাবে। ইন শা আল্লাহ এই উপলব্ধি আমার মতন উম্মাহ্’র হাজারো ভাই-বোনের মাঝে ছড়িয়ে পড়ুক।

    31 out of 34 people found this helpful. Was this review helpful to you?
    Yes
    No
  5. 5 out of 5

    redwannabil116:

    কত কত গল্পের বই, গোয়েন্দা বই, উপন্যাস, সায়ন্স ফিকশন পড়ে কত কাল্পনিক নায়ক দেখতে পাই। কত চরিত্র চোখের সামনে ভেসে ওঠে। কিছু চরিত্র হাসায় অাবার কিছু বা কাদায়, কিন্তু অন্তরে তৃপ্তি জোগায়। কিন্তু মুসলিম হয়েও মুসলিম, পরিবারে জম্মগ্রহন করেও জানা হয় না অামাদের সত্য নায়কের কাহিনী। ইতিহাসের অাস্তাকুরে চাপা পড়ে থাকে। এমনই একজন নায়ক রয়েছে যা কোন কবির তৈরি কাল্পনিক নায়ক না, তৈরি করেনি কোন লেখক। এই চরিত্রটি ধ্রুব সত্য একটি চরিত্র। তিনি অামদের মুসলিম উম্মহার সর্দার হযরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। তিনি সত্যিকার অর্থেই অামাদের জন্য নায়ক ছিলেন। জাহেলিয়াতের যুগে থেকেও তিনি ছিলেন সত্যবাদী, বিশ্বস্ত, অাল-অামিন তথা বিশ্বাসী, অামানতদার এককথায় সকল গুনের অধিকারী। তাকে দেখলেই সাহাবী রাযিঅাল্লাহু অানহুমদের অাত্মা তৃপ্তি পেত। তাকে একটি মুহুর্ত দেখার জন্য ছটফট করত। মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম মদিনায় হিজরত করবেন এই খবর শুনতে পেয়ে মদিনার লোকেরা প্রতিদিন সকালে মদিনার প্রান্তে আসতেন অাবার বিকালে ফিরে যেতেন। এভাবে করে একদিন অসে সেই শুভক্ষণ, যেদিন মহানবী সল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম মদিনায় পা রাখেন। মুহূর্তই পুরো মদিনায় উৎসব বেঁধে যায়। প্রিয় নবী সল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লামের জন্য সাহাবা রাযিঅাল্লাহু অানহুম এরকমই ব্যাকুল ছিলেন।

    কিন্তু অাজকে অাধুনিক যুগে এসে অামরা এই নায়কটিকে সেকেলে মনে করি। তাই এখন অামরা কেউ তার জীবনী পড়ার প্রয়োজনীয়তা মনে করি না। কিন্তু নবিজি সল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম প্রত্যেক যুগের জন্য অনুসরনীয়। পবিত্র কুরঅানেও মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লামকে অনুসরণীয় অাদর্শ হিসেবে গ্রহন করতে বলা হয়েছ।

    অাল্লাহ সুবনাহু ওয়া তায়ালা বলেন,
    “বলে দাও, ‘যদি তোমরা আল্লাহকে ভালবাস, তবে আমার অনুসরণ কর, আল্লাহ তোমাদেরকে ভালবাসবেন এবং তোমাদের গুনাহসকল ক্ষমা করবেন, বস্তুতঃ আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু’।”
    (সূরা অালে ইমরান, অায়াতঃ৩১)

    অাল্লাহ সুবনাহু ওয়া তায়ালা অারও বলেন,
    “যে রসূলের আনুগত্য করল, সে তো আল্লাহরই আনুগত্য করল, কেউ মুখ ফিরিয়ে নিলে (জোরপূর্বক তাকে সৎপথে আনার জন্য) আমি তোমাকে তাদের প্রতি পাহারাদার করে পাঠাইনি।”
    (সূরা নিসা, অায়াতঃ ৮০)

    উক্ত অায়াতদ্বয় দ্বারা বুঝা যায় রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লামকে অনুসরণ করা অত্যাবশ্যকীয়।

    ইসলামের সোনালি দিনগুলো অাবার ফিরে পেতে চাইলে অাল্লাহ ও তার রাসুল সল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লামের দেখানো পথ অনুসারে চলতে হবে। অার তার জন্য প্রয়োজন হবে রাসুল সম্পর্কে সম্মুখ জ্ঞান লাভ করা। অার তাই পড়তে হবে রাসুল সল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লামের জীবনী।

    #বইটির_বিষয়বস্তুঃ
    অার্-রাহীকুল মাখতুম বা মোহরাঙ্কিত জান্নাতী সুধা রাসুল সল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লামের জীবনীর একটি প্রামান্য গ্রন্থ। গ্রন্থটি ১৯৮৭ সালে অায়োজিত নাবী সল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লামের এর জীবনীর উপর অান্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় ১১৮২টি গ্রন্থের মধ্যে প্রথম স্থান অধিকার করে। বিভিন্ন ভাষায় অনেক সীরাত গ্রন্থ লেখা হয়েছে। কিম্তু অামার মতে এ বইটি কম কলেবরে অনেক সুন্দর সাবলীলভাবে পুরো জীবনী লেখক ফুটিয়ে তুলেছেন। সাথে বইটি দলিল ভিত্তিক হওয়ায় বিকৃত কোন কিছু থাকার সম্ভাবনা নেই। মহানবি সল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লামের জীবনী সম্পর্কে কম সময়ে জানার জন্য বইটি অসাধারন। বাংলা ভাষায় বইটি অনুবাদ করেছেন তাওহিদ প্রকাশনী।

    #আমার_ধারণাঃ
    রাসুল সল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম সম্পর্কে জানার জন্য প্রত্যেক মুসলিম পাঠকের বইটি পড়া দরকার বলে অামি মনে করি। অাল্লাহ অামদের সবাইকে ইসলামের সঠিক জ্ঞান দান করুন। অামিন।

    20 out of 25 people found this helpful. Was this review helpful to you?
    Yes
    No