মেন্যু
nofser biruddhe lorai

নফসের বিরুদ্ধে লড়াই

প্রকাশনী : রাইয়ান প্রকাশন
পৃষ্ঠা : 143, কভার : পেপার ব্যাক
কতজন-ই তো বলে—আমি তাহাজ্জুদে উঠতে পারি না; তাহাজ্জুদে মন ফিরাতে পারি না। ফজরে উঠতে পারি না; জামাতের সাথে নামাজ আদায় করতে পারি না। যাকাত দিতে পারি না। সময়ে অসময়ে মিথ্যার... আরো পড়ুন
পরিমাণ

161  220 (27% ছাড়ে)

পছন্দের তালিকায় যুক্ত করুন
পছন্দের তালিকায় যুক্ত করুন

24 রিভিউ এবং রেটিং - নফসের বিরুদ্ধে লড়াই

4.7
Based on 24 reviews
 আপনার রিভিউটি লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

  1. 5 out of 5

    esrat jahan:

    আসলে আমরা নিজেরা কতটা ক্ষতিগ্রস্ত আমরা বুঝতে পারি নাহ।
    মাঝে মাঝে একাকী নিভৃতে চোখ বন্ধ করে মনে মনে ভাবুন নিচের এই কথাগুলোঃ
    ◍ আমি কার দ্বারা সবচে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ?
    ◍ কে আমার জীবন চলার পথে ক্ষতি সাধনের কাঁটা ফেলে রাখে?
    ◍ কে আমার উজ্জ্বল প্রদীপ নিভিয়ে চলার পথ রুদ্ধ করছে?
    ◍ কে আমাকে আলো থেকে অন্ধকারে নিয়ে যাচ্ছে?
    ◍ কেন আজ পথ খুঁজে পাই না?
    ◍ কেন আজ গন্তব্যের উদ্দেশ্যে হেঁটে, সঠিক রাস্তাকে উপেক্ষা করে বক্র রাস্তা বেছে নিয়েছি?
    ◍ কেন আজ আলোর মশালের পরিবর্তে কয়লা নিয়ে ঘুরছি?
    ◍ কেন আজ বিভিন্ন পাপ কাজে জড়িয়ে পড়ি? . কেন নিজের সাথে নিজেই এই বলে ছলনা করছি – “আজ-ই ফার্স্ট, আজ-ই লাস্ট। আজকেই শেষবার। কাল থেকে কোমর বেঁধে নামব। আর পাপ কাজে জড়াবো না। আর কোন দিন নামাজ কাজা করবো না।” . এই কথাগুলো বলার পর, পরক্ষণেই তা কেন ভুলে যাই? কেন বার বার পাপ কাজে জড়িয়ে পড়ি? . এই কারণগুলো খুঁজতে গিয়ে কেবল শয়তান আর নফসের প্ররোচনাই খুঁজে পেলাম। তবে শয়তানের তুলনায় নফসের ভূমিকাটাই বেশি।
    এই নফস নিয়ে বিশদ ভাবে আলোচনা করা হয়েছে নিচের এই বইটিতে।কেন আমরা নিজদের ক্ষতি করি।আমরা নিজেরা হচ্ছি নিজেদের সবচেয়ে বড় শএু। তাই আমরা যারা নিজরা নিজেদের ক্ষতি করছি দ্রুত এই বইটা অর্ডার করে ফেলি
    Was this review helpful to you?
    Yes
    No
  2. 5 out of 5

    মো জসিম উদ্দীন:

    নফস বলা হয় মানুষের কামনা, বাসনা, চাহিদা ইত্যাদিকে।এক কথায় যাকে বলা হয় প্রবৃত্তি। আল্লাহ তায়ালা মানুষ সৃষ্টির সময় তার স্বভাবে কতিপয় চাহিদা দান করেছেন। যেমনঃ আহারের চাহিদা, যৌবনের চাহিদা, কর্তৃত্বের চাহিদা, ক্ষমতার চাহিদা, লোভ লালসা ইত্যাদি।সব গুলোকে এক কথায় জৈবিক চাহিদা বলা হয়।এগুলোই হলো নফস বা প্রবৃত্তি। নফস মূলত একটি কিন্তুু কাল পরিক্রমায়, স্বভাবের তাড়নায় ভিন্ন ভিন্ন রূপ ধারণ করে।
    যে নফস মানুষকে কুপ্রবৃত্তি ও জৈবিক কামনা বাসনার দিকে আকৃষ্ট করে,খারাপ চিন্তা ভাবনায় পোষণ, অনৈতিক চাহিদা পূরণে ব্যস্ত এবং সব সময় খারাপ কাজে উৎসাহিত করে এটাই হলো নফসে আম্মারাহ তথা প্রতারিত আত্মা।

    আবার যে নফস অন্যায় করার পর আমাদের অন্তরে অনুশোচনার উদ্রেক করে এটাই হলো নফসে লাওয়্যামাহ তথা অনুশোচনাকারী আত্মা।আর এই আত্মায় হলো নফসে মুমিনা।
    মুমিনা আত্মা যখন সকল কালিমা থেকে মুক্ত, সমস্ত খারাপ কর্ম হতে বিচ্ছুত এবং যাবতীয় মহৎ ভাবনার পরিতৃপ্ত হয়ে যায় তখন তাকে বলে নফসে মুতমায়িন্নাহ তথা প্রশান্ত আত্মা।
    এই প্রশান্ত আত্মাকে উদ্দেশ্য করে মহান রব বলেছেন– “আমার বিশেষ বান্দাদের কাতারভুক্ত হয়ে যাও এবং আমার জান্নাতে প্রবেশ করো”।

    মূলত বইটি লেখা হয়েছে কিভাবে প্রতারিত নফসকে প্রশান্ত নফসসে রূপান্তর করা যায় তা নিয়ে।সাধারণত প্রতারিত নফস প্রায় সকলের মধ্যে বিদ্যমান, আর লাগামহীন নফসই হলো প্রতারিত নফস।এই প্রতারিত নফসকে প্রশান্ত নফসে পরিবর্তন করার প্রতিটি পদ্ধতি লেখক বইটিতে চমৎকারভাবে তুলে ধরেছেন।সাথে নফসের বিভিন্ন ব্যাধি লোভ, অহংকার,হিংসা,অলসতা, রাগ, গীবত,আসক্তি থেকে কিভাবে নফসে রক্ষা করা যায় তা বাতলে দিয়েছেন।

    Was this review helpful to you?
    Yes
    No
  3. 5 out of 5

    মো জসিম উদ্দীন:

    {}বই সম্পর্কে
    নফস বলা হয় মানুষের কামনা, বাসনা, চাহিদা ইত্যাদিকে।এক কথায় যাকে বলা হয় প্রবৃত্তি। আল্লাহ তায়ালা মানুষ সৃষ্টির সময় তার স্বভাবে কতিপয় চাহিদা দান করেছেন। যেমনঃ আহারের চাহিদা, যৌবনের চাহিদা, কর্তৃত্বের চাহিদা, ক্ষমতার চাহিদা, লোভ লালসা ইত্যাদি।সব গুলোকে এক কথায় জৈবিক চাহিদা বলা হয়।এগুলোই হলো নফস বা প্রবৃত্তি। নফস মূলত একটি কিন্তুু কাল পরিক্রমায়, স্বভাবের তাড়নায় ভিন্ন ভিন্ন রূপ ধারণ করে।
    যে নফস মানুষকে কুপ্রবৃত্তি ও জৈবিক কামনা বাসনার দিকে আকৃষ্ট করে,খারাপ চিন্তা ভাবনায় পোষণ, অনৈতিক চাহিদা পূরণে ব্যস্ত এবং সব সময় খারাপ কাজে উৎসাহিত করে এটাই হলো নফসে আম্মারাহ তথা প্রতারিত আত্মা।

    আবার যে নফস অন্যায় করার পর আমাদের অন্তরে অনুশোচনার উদ্রেক করে এটাই হলো নফসে লাওয়্যামাহ তথা অনুশোচনাকারী আত্মা।আর এই আত্মায় হলো নফসে মুমিনা।
    মুমিনা আত্মা যখন সকল কালিমা থেকে মুক্ত, সমস্ত খারাপ কর্ম হতে বিচ্ছুত এবং যাবতীয় মহৎ ভাবনার পরিতৃপ্ত হয়ে যায় তখন তাকে বলে নফসে মুতমায়িন্নাহ তথা প্রশান্ত আত্মা।
    এই প্রশান্ত আত্মাকে উদ্দেশ্য করে মহান রব বলেছেন– “আমার বিশেষ বান্দাদের কাতারভুক্ত হয়ে যাও এবং আমার জান্নাতে প্রবেশ করো”।

    মূলত বইটি লেখা হয়েছে কিভাবে প্রতারিত নফসকে প্রশান্ত নফসসে রূপান্তর করা যায় তা নিয়ে।সাধারণত প্রতারিত নফস প্রায় সকলের মধ্যে বিদ্যমান, আর লাগামহীন নফসই হলো প্রতারিত নফস।এই প্রতারিত নফসকে প্রশান্ত নফসে পরিবর্তন করার প্রতিটি পদ্ধতি লেখক বইটিতে চমৎকারভাবে তুলে ধরেছেন।সাথে নফসের বিভিন্ন ব্যাধি লোভ, অহংকার,হিংসা,অলসতা, রাগ, গীবত,আসক্তি থেকে কিভাবে নফসে রক্ষা করা যায় তা বাতলে দিয়েছেন।

    Was this review helpful to you?
    Yes
    No
  4. 5 out of 5

    Md Tarikul Islam:

    অনেক ভালো বই
    Was this review helpful to you?
    Yes
    No
  5. 5 out of 5

    MUSTAKIN:

    আলহামদুলিল্লাহ্ অর্ডারের তিন দিনের মধ্যে পেয়েছি…. বইটি কেমন ছিল বলে বুঝাতে পারবো না।মনে হচ্ছে প্রতিটা লাইন আমার জন্যই লেখা।।। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন একটু বই উপহার দেওয়ার জন্য।লেখকের জন্য দোয়া ও শুভ কামনা রইলো…
    Was this review helpful to you?
    Yes
    No
Top