মেন্যু
siratun nobi sw 1-3

সিরাতুন নবি সা. (১-৩ খণ্ড পূর্ণ)

কভার : হার্ড কভার, সংস্করণ : New Edition, 2022
অনুবাদক টিম : নুরুযযামান নাহিদ, আবদুর রশীদ তারাপাশী, মহিউদ্দিন কাসেমী সম্পাদনা টিম : আবদুর রশীদ তারাপাশী, আহসান ইলিয়াস, সালমান মোহাম্মদ ,আবুল কালাম আজাদ পৃষ্ঠাসংখ্যা: ১৬০০ (ফাইনাল সেটিংয়ে অল্প বেশকম হতে পারে) কাগজ: ৮০... আরো পড়ুন

Out of stock

পছন্দের তালিকায় যুক্ত করুন
পছন্দের তালিকায় যুক্ত করুন

14 রিভিউ এবং রেটিং - সিরাতুন নবি সা. (১-৩ খণ্ড পূর্ণ)

4.9
Based on 14 reviews
5 star
92%
4 star
7%
3 star
0%
2 star
0%
1 star
0%
 আপনার রিভিউটি লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

  1. 5 out of 5

    ইতিহাসপাঠক:

    বাংলা ভাষায় অদ্বিতীয় সিরাত
    1 out of 1 people found this helpful. Was this review helpful to you?
    Yes
    No
  2. 5 out of 5

    মুহাম্মাদ কামরুল আলম:

    সুবহানআল্লাহ!
    নবীজির ﷺ সীরাত/জীবনী অত্যন্ত সহজ-সরল, প্রাণবন্ত ভাষায় লেখা। যত পড়ছি, তত-ই পড়ার আগ্রহ বেড়ে যাচ্ছে।

    একটির পর একটি ঘটনা পড়ার সময় মনে হচ্ছে, আমি যেন এই মুহুর্তে নবীজির ﷺ পাশেই আছি। ঘটনা গুলো পড়ছি না, বরং মনে হচ্ছে, আমি যেন তা দেখতে পাচ্ছি।

    মোট ৩ খন্ডের সীরাত ❝সিরাতুন নবি ﷺ❞। প্রতিটি খন্ড মোটামুটি ৫৪০ পৃষ্ঠার। ঘটনাগুলো এমন বড়ও না যে পড়তে কষ্ট হয় বা এমন ছোটও না যে আগ্রহ চলে যায়।

    আলহামদুলিল্লাহ্‌! ১ম খন্ড পড়ে শেষ করলাম।

    6 out of 6 people found this helpful. Was this review helpful to you?
    Yes
    No
  3. 5 out of 5

    আব্দুর রহমান:

    রাসূল (ﷺ) হলেন এমন একজন মহামানব যার জীবনী নিয়ে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন সীরাত গ্রন্থ রচিত হচ্ছে। প্রত্যেকের জীবনীকারের লেখাতেই রয়েছে আলাদা মাধুর্য । তারই ধারাবাহিকতায় রাসূল (ﷺ) এর জীবনী নিয়ে একটি অন্যতম সীরাত গ্রন্থ ড. আলি মুহাম্মদ সাল্লাবি রচিত এবং কালান্তর প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত তিন খণ্ডের “সিরাতুন নবি (ﷺ)। সীরাতটি বেশকিছু অভিজ্ঞ অনুবাদক ও সম্পাদক দ্বারা সম্পন্ন হয়েছে। তারা হলেন- মহিউদ্দিন কাসেমী, আব্দুর রশীদ তারাপাশী, আহসান ইলিয়াস, সালমান মুহাম্মদ, আবুল কালাম আজাদ ও নুরুযযামান নাহিদ।
    .
    ➤ সার-সংক্ষেপঃ-
    তিন খণ্ডব্যাপী বিস্তৃত সীরাতগ্রন্থটিকে লেখক ড. আলি মুহাম্মদ সাল্লাবি ১৭টি অধ্যায়ে বিভক্ত করে আলোচনা করেছেন। এর মধ্যে-

    প্রথম খন্ডে অধ্যায় রয়েছে সর্বমোট ৬টি। এখানে আলোচিত হয়েছে রাসূল (ﷺ) এর নবুওয়াতপূর্ব বিশ্বসভ্যতা ও ধর্ম, আরবদের রাজনৈতিক ধর্মীয় এবং অর্থনৈতিক অবস্থা, হাতিবাহিনীর ঘটনা।
    রাসূল (ﷺ) এর জন্ম, হালিমার গৃহে দুধপান, হিলফুল ফুযুল গঠন, খাদিজার সাথে বিয়ে, ওহি অবতরণ, প্রকাশ্যে ইসলামের দাওয়াত, মিরাজের ঘটনা এবং সাহাবাদের নিয়ে মদিনায় হিজরত পর্যন্ত।

    দ্বিতীয় খণ্ড শুরু হয়েছে সবশেষে আবু বকর (রা:) ও মুহাম্মদ (ﷺ) এর মদিনায় হিজরতের বর্ণনা দেয়ার মাধ্যমে। এরপর মদিনার সনদ প্রণয়ন, বদর যুদ্ধের ঘটনা ও মুসলমানদের বিজয়, ওহুদ যুদ্ধ ও খন্দক যুদ্ধ, বনু নজিরের ইয়াহুদিদের নির্বাসন।
    সর্বশেষ বনু মুস্তালিক যুদ্ধের বর্ণনা দেয়ার মাধ্যমে এই খণ্ড শে হয়েছে।

    তৃতীয় খণ্ডে আলোচনা করা হয়েছে আহযাব যুদ্ধের পটভূমি ও যুদ্ধ সম্পর্কিত বিভিন্ন আলোচনা, হুদাইবিয়ার সন্ধি, মক্কা বিজয়, হুনাইন, তায়েফ ও তাবুক যুদ্ধ, বিদায় হজ্জ্ব।
    এ খণ্ডের শেষ অংশে মানবতার মুক্তিদূত মুহাম্মদ (ﷺ) এর অসুস্থতা ও ইনতিকালের বর্ণনা দেয়া হয়েছে।
    .
    ➤ এই সীরাত কেন পড়বেনঃ-
    ১। এটা ড. আলি মুহাম্মদ সাল্লাবির লেখা এমন একটি সীরাত যেখানে নবীজি (ﷺ) এর জন্মপূর্ব অবস্থা থেকে শুরু করে মৃত্যু পর্যন্ত সকল বর্ণনা বিস্তারিত আকারে তুলে ধরা হয়েছে।

    ২। প্রতিটি ঘটনা নির্ভরযোগ্য তথ্য ও রেফারেন্স দিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।

    ৩। রাসূল (ﷺ) এর জীবনের ক্রমধারার প্রতিটি ঘটনার উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে তার থেকে বর্তমান সমাজের মানুষদের কি কি শিক্ষণীয় বিষয় রয়েছে তা উল্লেখ করা হয়েছে।
    .
    ➤ ব্যক্তিগত অনূভুতিঃ-
    বইটি খুব সুন্দরভাবে সাজানো হয়েছে। যাতে করে পাঠক সহজেই বিষয়বস্তু অনুধাবন করতে পারবে। দক্ষ অনুবাদক ও সম্পাদকগণের সমন্বয়ে সীরাতটিও  বেশ প্রাঞ্জল ও সাবলীল হয়েছে। যার ফলে বইটি পড়তে গিয়ে পাঠক কোথাও বিরক্তবোধ করবেন না। নিজের অজান্তেই হারিয়ে যাবেন সীরাতের অজানা ভুবনে। মনে হবে, নতুন করে জানছেন প্রিয় নবি মুহাম্মদ  (ﷺ) কে। বইটি পড়ার পর পাঠক আরো বুঝতে পারবেন রাসূলের দুনিয়ার জীবন কেমন ছিল। জানতে পারবেন রাসূল (ﷺ) এর আচার আচরণ ও কর্মপন্থা সম্পর্কে। যা আমাদের জন্য অনুসরণীয়।
    সব মিলিয়ে বইটি খুবই ভালো এবং উপকারী। তাই সকল পাঠকের প্রতি অনুরোধ বইটি একবার হলেও পড়ুন আর জীবনকে রাঙিয়ে তুলুন রাসূল (ﷺ) এর জীবন ও আদর্শের আলোকে।

    7 out of 7 people found this helpful. Was this review helpful to you?
    Yes
    No
  4. 5 out of 5

    Imran Khan Returns:

    #কালান্তর_ওয়াফিলাইফ_রিভিউ_প্রতিযোগিতা
    বই: সিরাতুন নবি ﷺ
    লেখক : ড. আলি মুহাম্মদ সাল্লাবি
    • ভূমিকা:
    চৌদ্দশ বছর পরেও যাকে নিয়ে মুগ্ধতা এতটুকু কমেনি বরং বেড়েছে তিনি হযরত মুহাম্মাদ ﷺ। নবীজি ﷺ কে জানার সবচেয়ে উত্তম এবং সঠিক পদ্ধতি হচ্ছে তাঁর জীবনী অধ্যয়ন করা। যা আরবিতে বলে ‘সিরাতুন নবি ﷺ বা সংক্ষেপে ‘সিরাহ’। যুগে যুগে ইমাম ও গবেষকরা তৈরি করেছেন সিরাহ নামক অসংখ্য মণিমুক্তো, লিখে গেছেন রাসূল ﷺ এর অমর জীবনাদর্শ। নবীজির ﷺ সম্পর্কে না জেনে একজন মুমিন কখনোই পরিপূর্ণ হতে পারে না। নবীজি ﷺ কে জানতে, তার নির্দেশিত পথে চলতে সিরাত পাঠ অতি আবশ্যক।
    • একজন মানুষ ও তাঁর জীবন, একটি কাহিনি— মক্কার কুরাইশ বংশে জন্ম, আল-আমিন উপাধি, সিরিয়ায় বাণিজ্য, হেরা পর্বতের ধ্যানমগ্নতা, মক্কার দাওয়াত, তায়েফের ক্ষত, বায়তুল মুকাদ্দাস থেকে মেরাজ, মদিনায় হিজরত, বদর- উহুদ ও অন্যান্য যুদ্ধ, আবার মক্কায় ফেরা, বিদায় হজ এই ধারাবাহিকতায় নবীজির ﷺ পুরো জীবনী নিয়ে লেখা হয়েছে তিন খন্ডের ” সিরাতুন নবি ﷺ”।
    বই কখন:
    • শুরুতেই বলি বাংলা ভাষায় নবীজির ﷺ জীবনী নিয়ে অনেক সিরাত রচিত বা অনুদিত হয়েছে। কিন্তু তারপর এই সিরাতটি কেন অন্যান্য? কারণ এখানে নবীপ্রেমিকরা যেমন তার জ্ঞানের তৃষ্ণা মেটাতে পারবে তেমনি গবেষকেরা তাদের গবেষণার পরিধি বৃদ্ধি করতে পারবে। বিশাল কলেবরের এই সিরাতে অন্যান্য সিরাতের মত শুধুমাত্র ত্বাত্তিক আলোচনা না করে রাসূলুল্লাহ ﷺ জীবনের ঘটনার বর্ণনার সঙ্গে এর থেকে আমাদের শিক্ষণীয় দিক ও বর্তমান প্রেক্ষাপটে তা কাজে লাগানোর পদ্ধতি দেখানো হয়েছে। এর ফলে পাঠক সহজেই মুল বিষয়ে মনোনিবেশ করতে পারবে।
    • সিরাতটির ১ম খন্ডে নবীজির জন্মের পূর্ব সময়কার ভৌগোলিক অবস্থান থেকে তৎকালীন রাজনীতি, ধর্মীয় ব্যবস্থা, রাসুল ﷺ এর জন্ম-শৈশব-যৌবন, ওহী লাভ,১ম বিবাহ, হিজরত নিয়ে ধারাবাহিক ও বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
    • ২য় খন্ডে আমরা নবীজির মদীনার জীবন , সেখান থেকে মদীনা সনদের মাধ্যমে ইসলামি খেলাফত প্রতিষ্ঠা ও নবীজীর যুদ্ধ জীবন (বদর,উহুদ ও আরো বড়- ছোট যুদ্ধ) দেখতে পাই।
    • ৩য় খন্ডে লেখক রাসূলুল্লাহ ﷺ এর পারিবারিক জীবন থেকে শুরু করে হুদায়বিয়া সন্ধি ও মক্কা বিজয়, ইহুদি ও রোমানদের সঙ্গে সংঘটিত যুদ্ধের বর্ণনা, বিদায় হজ্ব থেকে দুনিয়া ত্যাগের ঘটনার মাধ্যমে ইতি টেনেছে। এছাড়া রাসূল ﷺ এর উপদেশ ও নির্দেশনা বর্ণনা করা হয়েছে।
    • এই সিরাহতে প্রতিটি ঘটনা তত্ত্বের সাথে টিকা ও উদ্ধৃতির সুত্র দেওয়া হয়েছে। যা বইটিকে করেছে সুপাঠ্য ও এতে পাঠক আরো অন্যান্য সিরাহর পরিচয় লাভ করবে। সিরাহটি পাঠে নবীর আশেকের হৃদয়ের সৃষ্টি করবে আবেগের ঢেউ, নবীজীর প্রতি ভালোবাসা বৃষ্টির ফোঁটা হয়ে ঝরবে তার অনুভূতির জমীনে, তিনি চোখ বন্ধ চলে যাবেন আরবের সেই মুহূর্তগুলোতে।
    •অফ হোয়াইট পেইজে কালান্তর প্রকাশনীর নিজস্ব ফন্টের লেখা প্রায় ১৬০০ পেইজের এই বইয়ের বাইন্ডিং খুবই ভালো ছিলো। এছাড়াও বইটির দালিলিক পরিপক্বতা, পৃষ্ঠাসজ্জা সবই গুণগত মান বজায় রেখেছে। বইটিতে সমালোচনাযোগ্য তেমন কিছুই চোখে পড়েনি।
    • এই সিরাতটি কেন পড়া প্রয়োজন :
    • রাসুল ﷺ -এর জীবনে হাজারো জীবনের আদর্শ ও অনুপ্রেরণা লুকিয়ে আছে। যার পদচারণায় পৃথিবী ধন্য হয়েছে; আল্লাহর প্রতি অগাধ বিশ্বাস ও ভালবাসা, অন্তরের পবিত্রতা, আত্মার মহত্ত্ব, ধৈৰ্য্য, ক্ষমা, সততা, নম্রতা, আমানতদারী, ন্যায়পরায়ণতা, উদারতা ও কঠোর কর্তব্যনিষ্ঠা, ছিল যার চরিত্রের ভূষণ। যিনি ছিলেন একাধারে শৈশবে সবার স্নেহের পাত্র, স্বামী হিসেবে প্রেমময়, পিতা হিসেবে স্নেহের আধার, সঙ্গী হিসেবে বিশ্বস্ত; যিনি ছিলেন সফল ব্যবসায়ী, ন্যায় বিচারক, মহৎ রাজনীতিবিদ এবং সফল রাষ্ট্র নায়ক; তাই প্রত্যেক শ্রেণি-পেশার মানুষ নবীজীর ﷺ জীবনে খুঁজে পাবে উত্তম আদর্শ, অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত।
    • যাকে না-দেখেও পৃথিবীর মানুষ সবচাইতে বেশি ভালোবেসেছে, তিনি হলেন রাসূলুল্লাহ ﷺ।যারা তাঁকে জেনেছে, তারা তাঁকে ভালোবেসেছে; যারা যত বেশি জেনেছে, তারা তত বেশি ভালোবেসেছে। পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, “তোমাদের জন্যে আল্লাহর রাসূল হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর মধ্যে রয়েছে উত্তম আদর্শ।” (সূরা-আহযাব : ১১) ।
    • সিরাত পাঠে প্রত্যেকেই আপন আপন দায়িত্ব ও করণীয় সম্পর্কে আদর্শ নির্দেশনা খুঁজে পাবে। কেউ যদি ঘাের বিপদে পড়ে, তার চারপাশের পৃথিবী সংকীর্ণ হয়ে আসে, সে-ও নিজের করণীয় সম্পর্কে সঠিক দিকনির্দেশনা পাবে। আল্লাহর রাসূলের জীবনীতে প্রতিটি পরিস্থিতি মােকাবিলায় সঠিক ও যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণের শিক্ষা আছে।
    • এই সিরাতটি লিখেছেন ড. আলি মুহাম্মদ সাল্লাবি। তিনি বর্তমান বিশ্বের একজন বিখ্যাত সীরাত লেখক ও গবেষক ।
    • আর এর অনুবাদ করেছেন আব্দুর রশিদ তারাপাশী, মহিউদ্দিন কাসেমী ও নুরুযযামান নাহিদ এর মত তিনজন গুণী অনুবাদক। যারা লেখকের মূল আরবি কিতাব থেকে সরাসরি অনুবাদ করে এর মান ও গুণাবলী অক্ষুন্ন রাখতে সক্ষম হয়েছেন। এছাড়া তিন খন্ডের বিশাল এই গ্রন্থে সম্পাদনা করেছেন কালান্তরের বিশেষজ্ঞ প্যানেল।
    • শেষ কথা :
    • তিনি ছিলেন উসওয়াতুন হাসানাহ, যার স্পর্শে আইয়ামে জাহেলিয়াতের মত অন্ধকার যুগ তাওহীদের আলোতে আলোকিত হয়েছিল। তিনি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব হযরত মুহাম্মদ ﷺ।
    • এই দুনিয়ায় অনেকেই তাঁর প্রচারিত ধর্ম ইসলাম গ্রহণ না করেও তাঁকে মহামানবের স্বীকৃতি দিয়েছেন। খ্রিস্টান লেখক ঐতিহাসিক উইলিয়াম মুর বলেছেন, ” মুহাম্মদ ﷺ যে যুগে পৃথিবীতে আবির্ভূত হয়েছিলেন তাকে শুধু সে যুগেরই একজন মনীষী বলা হবে না, বরং তিনি ছিলেন সর্বকালের- সর্বশ্রেষ্ঠ মনীষী।” শুধুমাত্র উইলিয়াম মুর নন, পৃথিবীর বুকে যত মনীষীর আবির্ভাব ঘটেছে প্রায় প্রত্যেকেই নবীজি ﷺ সম্পর্কে তাদের মূল্যবান বাণী পৃথিবীতে রেখে গেছেন। তাঁর পূর্ণাঙ্গ সিরাহ পাঠ না করলে জীবন অপূর্ণ থেকে যায়।
    • বর্তমান অশান্ত, বিশৃঙ্খল ও দ্বন্দ্ব মুখর আধুনিক বিশ্বে বিশ্বনবী‌ ﷺ এর আদর্শকে অনুসরণ করে বিশ্বে শান্তি ও একটি অপরাধমুক্ত সমাজ ব্যবস্থা নিঃসন্দেহে প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব। আমাদের গৌরব উজ্জ্বল হারানো অতীত ফিরিয়ে আনতে নবীজী ﷺ এর সিরাত অধ্যয়ন করা এবং সেই আদর্শে জীবন পরিচালনা করা উচিত। তবেই আমরা সিরাতুল মুস্তাকিমে পৌঁছাতে পারবো।
    • এক নজরে বইটি :
    ∆ বইয়ের নাম : সিরাতুন নবি ﷺ
    ∆লেখক : আলি মুহাম্মদ সাল্লাবি
    ∆অনুবাদক : আব্দুর রশিদ তারাপাশী, মহিউদ্দিন কাসেমী ও নুরুযযামান নাহিদ
    ∆ প্রকাশনী : কালান্তর
    ∆ প্রছদ্দ মূল্য : ১৮০০৳ (তিন খন্ড একত্রে)
    ∆ কভার : হার্ডকভার
    3 out of 3 people found this helpful. Was this review helpful to you?
    Yes
    No
Top