মেন্যু
samrajjer singhason

ঘোড়ার খুরে পদানত করলো যারা সাম্রাজ্যের সিংহাসন

পৃষ্ঠা : 160, কভার : পেপার ব্যাক, সংস্করণ : 1st Published, 2022

হিজরি প্রথম শতাব্দীতেই ইসলাম চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়েছিল রোমান সাম্রাজ্য ও পারস্য সাম্রাজ্যকে। ১৪০০ বছর ধরে মুসলমানরা অব্যাহত রেখেছে জুলুমের বিরুদ্ধে তাদের সংগ্রাম। কখনো ক্রুসেডার, কখনো তাতার, কখনো ইউরোপিয়ান উপনিবেশ এসবের বিরুদ্ধে লড়ে চলেছে তারা। বীরত্ব আর সাহসিকতায় তারা নির্মাণ করেছে এক সমৃদ্ধ ইতিহাস। ইতিহাসের ধূসর জগত ঘেঁটে এমন সব বীরদের বীরত্বমালা তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে এই বইতে।

পরিমাণ

135  300 (55% ছাড়ে)

পছন্দের তালিকায় যুক্ত করুন
পছন্দের তালিকায় যুক্ত করুন

3 রিভিউ এবং রেটিং - ঘোড়ার খুরে পদানত করলো যারা সাম্রাজ্যের সিংহাসন

3.7
Based on 3 reviews
5 star
66%
4 star
0%
3 star
0%
2 star
0%
1 star
33%
 আপনার রিভিউটি লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

  1. 5 out of 5

    rssrejoanislam:

    আলহামদুলিল্লাহ্‌। অসাধারন একটি বই। এতে আমাদের মুসলিম বীরদের কথা উঠে এসেছে।
    Was this review helpful to you?
    Yes
    No
  2. 1 out of 5

    নোহান আহমেদ:

    বইয়ের উল্লেখিত ব্যাক্তিবর্গদের কোন ধারাবাহিকতা নেই ,যেমন সাইফুদ্দীন কুতুজ আগে সালাহউদ্দীন আয়ূবি কে পরে রাখা হয়েছে। যা পাঠকের জন্য সুবিধের না । তারিক বিন জিয়াদ আগে স্পেন জয় করেছেন তারপর ইউসুফ বিন তাশপিন ।এরকম সাজালে পাঠককে ইমাজিনেশন করতে সুবিধা হতো ।
    0 out of 1 people found this helpful. Was this review helpful to you?
    Yes
    No
  3. 5 out of 5

    ফয়সাল আদিব:

    “ঘোড়ার খুঁড়ে পদানত করল যাঁরা সাম্রাজ্যের সিংহাসন” বইটার নাম যেমন ইউনিক তেমনই ইউনিক এর বিষয়বস্তু।আমরা সমরকৌশল ও এর টেকনিক সংক্রান্ত নানা বই খুঁজে খুঁজে পড়ি যেখানে পুরোটা বই জুড়ে থাকে বস্তুবাদের আলাপ।সেখানে আত্নার খোঁড়াক বলতে কিছুই থাকে না!

    মানুষের শরীর আত্না ও দেহের সমন্বয়ে গঠিত।তাই যেকোন বিজয়ের জন্য অবশ্যই আত্নিক ও শারীরিক উভয় উন্নতি জরুরী।এর কোন একটার কমতি থাকলে বিজয় অর্জন সম্ভব নয়।ইসলাম বিশেষভাবে শারীরিক উন্নতির চেয়েও আত্নিক উন্নতির বিষয়ে অধিক গুরুত্ব প্রদান করে।এজন্যই যুগে যুগে যাঁরা আত্নিক পরিচর্যাকে গুরুত্ব দিয়েছে তাঁরা অল্প প্রতিরোধ ব্যবস্হা থাকা সত্ত্বেও বিশাল বাহিনীর সাথে লড়ে গিয়েছে,ঘোড়ার খুঁড়ে পদানদ করেছে বিশ্বের সুপারপাওয়ারদের সিংহাসন।পক্ষান্তরে যারা শারীরিক উন্নতিকেই মূখ্য হিসেবে বিবেচনা করেছে তারা বিশাল সাম্রাজ্য ও সেনাবাহিনী থাকা সত্ত্বেও অপদস্থ, লাঞ্ছিত ও অপমানিত হয়েছে অল্পসল্প বিরুদ্ধবাদীদের কাছে!

    বইটিতে সেই আত্নার খোঁড়াক যোগানো সমরনায়কদের বীরত্বগাঁথা আলোচিত হয়েছে যাঁদের মুসলিমরা ভুলে গেলেও পাশ্চাত্য আজও ভুলতে পারেনি।কিভাবে তাঁদের সাহসীকতা ও ঈমান বিশাল সাম্রাজ্যকে নাকানিচোবানি খাইয়েছে তা নিয়ে এখনও পাশ্চাত্য সমাজের সমরবিদরা গবেষণা করে যাচ্ছেন এবং সেখান থেকে বের করে আনছেন নিজেদর অধঃপতনের কারণগুলো।পক্ষান্তরে যাঁদের মুসলিমদেরই মনে রাখার কথা বেশি,যাঁদের আদর্শে মুসলিমদের উজ্জীবিত হওয়ার কথা সেই তাঁদের রক্ত শরীরে বহন করেও মুসলিমরা আজ ভুলতে বসেছে তাদের পূর্বসূরিদের।

    তাঁরা তাঁদের যুগে ছিলেন বাতিলের আতঙ্কের নাম।কারণ তাঁরা ছিলেন সেই খালিদ বিন ওয়ালিদ রাযিয়াল্লাহু আনহুর যোগ্য উত্তরসূরি।আজকের মুসলিমরা কেবল নিজেদের যোগ্যতাকেই অস্বীকার করে নি বরং ভুলতে বসেছে তাদের শিকড়মূল।বাতিলরা তাদের নাম শুনে আঁতকে উঠবে ত দূরের কথা,তারা নিজেরাই আজ বাতিলের নাম শুনে আঁতকে উঠে।বাতিলের কাছে সাহায্যপ্রার্থনা করতেও তাদের আঁতে ঘা লাগে না।এই অধঃপতনের জন্যই আজ বিশ্বে তারাই একমাত্র অপমানিত, লাঞ্ছিত এক জাতি।উম্মাহর সেই মহান বীরপুরুষ যাঁরা ঘোড়ার খুঁড়ে পদানদ করেছিল সাম্রাজ্যের সিংহাসন, যাঁদের নাম শুনে বাতিলের চোখের ঘুম হারাম হয়ে যেত তাঁদেরকে জানতে,মনে রাখতে এবং আদর্শকে অন্তরে স্হান দিতে হলে বইটা অবশ্যই পড়া উচিত।

    1 out of 1 people found this helpful. Was this review helpful to you?
    Yes
    No