সাহাবিদের চোখে দুনিয়া (হার্ড কভার)
কুরআনে সবচে’ বেশী আলোচিত হয়েছে বনী ইসরাইলের ঘটনা।
বনী ইসরাইলকে যখন মুসা (আ) আল্লাহর নির্দেশে ফিরআউনের যুলুম থেকে উদ্বার করলেন, আল্লাহ তা’আলা তাদের প্রতি নেয়ামত স্বরূপ ‘মান্না- সালওয়া’ নামক এক প্রকার পাখি পাঠান। তাফসীর গ্রন্থ থেকে জানা যায়, এই পাখিগুলো জমিনে এসে হাতের নাগালেই বসে থাকতো। মানুষ যখন ইচ্ছে সেগুলোকে ধরে খেতে পারতো।
কিন্তু জীবনের একটা দীর্ঘ সময় ফিরআউনের দাসত্বে কাটানোর ফলে তাদের অন্তর যেন বার বার পূর্বের জীবনের দিকে ফিরে চলছিল। তারা আল্লাহর এই নেয়ামতকে বেশীদিন পছন্দ করতে পারলো না, ফেলে আসা দাসত্বের সময়কার খাবারের চাহিদা তাদের মাঝে জাগ্রত হল। চেয়ে বসলো সেই ডাল-পেয়াজ খাবার। এরকম অকৃতজ্ঞতার ফলে আল্লাহ তাআলা তাদের প্রতি হারাম করে দিলেন মান্না সালওয়া। দুর্ভাগা এই জাতি বঞ্চিত হল আসমানি তোফা।
.
বনী ইসরাইল অভিশপ্ত জাতিতে পরিণত হওয়ার পিছনে কারণগুলোর ভিতর একটা অন্যতম কারণ ছিল, দুনিয়ার প্রতি এ্যাটাচমেন্ট এবং নেয়ামতের প্রতি অকৃতজ্ঞতা।
প্রত্যেক যুগে নবি রসুল এসেছিল জাতিকে এই দুনিয়া পুজা থেকে মুক্ত করে আল্লাহর উবুদিয়াতের দিকে ফিরিয়ে আনার জন্য। ‘যুহুদ’ বা দুনিয়াবিমুখতা নবি এবং আল্লাহ ওয়ালাদের অন্যতম একটি আমল।
কিন্তু “দুনিয়াকে কতটুকু নিতে হবে?” এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়ে এক শ্রেণীর মানুষ হয়েছে সংসার বিরাগী। ইসলামে বৈরাগ্যবাদের কোনো স্থান নেই; তবে যুহুদ-এর গুরুত্ব অপরিসীম। কীভাবে দুনিয়াতে অবস্থান করেও দুনিয়া বিমুখ জীবনযাপন করতে হয়, সেই শিক্ষা হাতে কলমে শিখিয়ে গেছেন রসূল ﷺ, আর তাঁর শেখানো পদ্ধতিতে আমল করে গেছেন সাহাবা রদিয়াল্লাহু আনহুম আজমাইন।
.
নববী যুগের নিকটতম সময়ে যুহুদ নিয়ে যেসব সহী হাদীসের গ্রন্থ সংকলন করা হয়েছিল, সেসবের মধ্যে অন্যতম প্রাচীন গ্রন্থ হচ্ছে ইমাম আহমাদ বিন হাম্বল রহ. এর ‘কিতাবুয যুহুদ।’
এ বইয়ের প্রথম ভাগ ‘রাসূলের চোখে দুনিয়া’ নামে সর্বপ্রথম অনুবাদ হয় বাংলায়। সেই ধারাবাহিকতা থেকে পরবর্তী অংশ ‘সাহাবাদের চোখে দুনিয়া’ এবার প্রকাশিত হল।
-
-
hotবেলা ফুরাবার আগে
লেখক : আরিফ আজাদপ্রকাশনী : সমকালীন প্রকাশন335 ৳234 ৳বেলা ফুরাবার আগে... নিজেকে আবিষ্কারের একটি আয়না। ...
-
hotমনের ওপর লাগাম
লেখক : আল্লামা ইবনুল জাওযী (রহঃ)প্রকাশনী : ওয়াফি পাবলিকেশন173 ৳128 ৳বিবেক আছে বলেই মানুষ পশুপাখি থেকে ...
-
hotএবার ভিন্ন কিছু হোক
লেখক : আরিফ আজাদপ্রকাশনী : সমকালীন প্রকাশন340 ৳238 ৳প্রতিদিন একটা একঘেয়েমি চক্রে কেটে যাচ্ছে ...
-
hotটাইম ম্যানেজমেন্ট
লেখক : ইসমাইল কামদারপ্রকাশনী : সিয়ান পাবলিকেশন228 ৳166 ৳ইমাম আবু হানিফা রহ.-এর রেশমি কাপড়ের ...
-
hotআল্লাহর প্রতি সুধারণা
লেখক : ইমাম ইবনু আবিদ দুনইয়াপ্রকাশনী : ওয়াফি পাবলিকেশন175 ৳129 ৳জাবের রদ্বি. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ...
-
hotরাসূলের চোখে দুনিয়া (কিতাবুয যুহদ) (হার্ড কভার)
লেখক : ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বল (রহঃ)প্রকাশনী : মাকতাবাতুল বায়ান275 ৳201 ৳দুনিয়া এক রহস্যঘেরা জায়গা। এখানে মানুষ ...
-
hotনফসের বিরুদ্ধে লড়াই
লেখক : মাহমুদ বিন নূরপ্রকাশনী : রাইয়ান প্রকাশন220 ৳161 ৳কতজন-ই তো বলে—আমি তাহাজ্জুদে উঠতে পারি ...
-
hotএপিটাফ
লেখক : সাজিদ ইসলামপ্রকাশনী : বুকমার্ক পাবলিকেশন228 ৳171 ৳ধরণ: লেকচার সংকলণ পৃষ্ঠা: ১৪৪ কভার: পেপার ব্যাক উস্তাদ ...
-
featureম্যাসেজ
লেখক : মিজানুর রহমান আজহারিপ্রকাশনী : গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্স300 ৳ইসলাম এক নক্ষত্র, যার সংস্পর্শে সমস্ত ...
-
Anisul ইসলাম – :
mazhar266 – :
১) রাসুলের চোখে দুনিয়া
২) সাহাবীদের চোখে দুনিয়া
৩) তাবিয়িদের চোখে দুনিয়া
সবগুলোই পড়ার উপদেশ থাকল সকল মুসলিমদের উপর। বইটি পড়ুন এবং এই দুনিয়ার বিলাশিতা থেকে বাচতে শিখুন।
আব্দুর রহমান – :
অভিজ্ঞ অনুবাদক আব্দুস সাত্তার আইনী কতৃক বাংলায় অনুবাদের পর যার নাম হয়েছে “সাহাবীদের চোখে দুনিয়া” !!
.
▶ সার-সংক্ষেপঃ-
বইতে মোট ২৩ জন সাহাবীর দুনিয়া সম্পর্কে দৃষ্টিভঙ্গি আলোচনা করা হয়েছে। তারা কিভাবে দুনিয়ার জীবনে চলাফেরা করেছেন, দুনিয়ার ক্ষনিকের মোহ তাদের কিভাবে স্পর্শ করতো এসবকিছু আলোচনার পাশাপাশি জানা যাবে তাদের ইমাণদীপ্ত জীবনের কথা। রাসূল (স:) সাহাবীদের যখন যেভাবে নির্দেশ করতে সাহাবায়ে কেরামগণ তখনই তা পালন করতে সচেষ্ট হতেন। শত প্রতিকূলতা সত্ত্বেও তারা কিভাবে ইসলামের উপর অটুট ছিল। তারা দুনিয়ার সফলতা নয় বরং আখেরাতের সফলতা পেতেই ব্যকুল ছিলেন।
এভাবে ২৩ জন সাহাবায়ে কেরামের দুনিয়াবী জীবন সংক্রান্ত দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরা হয়েছে ” সাহাবীদের চোখে দুনিয়া ” বইতে।
.
▶ বইটি কেন পড়বেনঃ-
১। আপনি যদি দুনিয়ার চিন্তায় সারাক্ষন ব্যস্ত থাকেন। দুনিয়ায় ব্যস্ততায় আল্লাহর ইবাদত করার মত সময় পাচ্ছেন না। তাহলে বইটি একবার হলেও পড়ুন। জানতে পারবেন সাহাবীগন জীবনের শত প্রতিকূলতা সত্ত্বেও কত সাধারণ জীবনযাপন করেছেন। কিন্তু তারপরও তারা আল্লাহর ইবাদত করা থেকে পিছপা হননি।
(২) বইটি এ জন্য পড়বেন যে বইতে পাবেন সাহাবাগণের দুনিয়ার প্রতি অনাসক্তি এবং আখিরাতের প্রতি আসক্তি বিষয়ক অনেক হাদীসের সমাহার।
(৩) আপনার জন্য বইটি হতে পারে সাহাবায়ে কেরামের দুনিয়ার দৃষ্টিভঙ্গি সম্পর্কে জানার এবং তাদের আদর্শ জীবনে বাস্তবায়ন করার এক অনন্য মাধ্যম।
.
▶ বইয়ের গুণগত মানঃ-
বইয়ের কভার, প্রচ্ছদ, বাইন্ডিং যথেষ্ট ভালো। ভিতরের পৃষ্ঠাসজ্জা ও পেজ কোয়ালিটি উন্নত মানের। দক্ষ অনুবাদক জিয়াউর রহমান মুন্সীর অনুবাদে বইটি হয়েছে সহজ, সাবলীল ও প্রাণবন্ত। বিষয়সমূহের ধারা বর্ণনা, ভাষাশৈলী ও উপযুক্ত শব্দচয়ন বইটিকে নিয়ে গেছে অনন্য উচ্চতায়।
বইতে বুক মার্কের জন্য ফিতারও ব্যবহার রয়েছে। আপনি চাইলেই যে যায়গায় পড়া বন্ধ করেছিলেন সেখান থেকে বুকমার্কের সাহায্যে আবার পড়া শুরু করতে পারবেন।
▶ যা কিছু ভালো লাগে নিঃ-
(১) বইয়ের হাদীসগুলো তাহকীক করা নেই। কোন হাদীস সহিহ, কোনটি যঈফ ইত্যাদি নির্ণয় করা থাকলে ভালো হতো।
(২) বইতে হাদিসগুলোর অনুবাদ দেয়া আছে কিন্তু কোন আরবী ইবারত দেয়া নেই । এক্ষেত্রে আরবী ইবারত সহ থাকলে ভালো হতো।
.
▶ ব্যক্তিগত অনূভুতিঃ-
ব্যক্তিগত অনূভুতি যদি বলতে হয় তাহলে বলবো বইটি এককথায় অসাধারন। বইটি পড়ার পর পাঠক বুঝতে পারবেন সাহাবায়ে কেরামের দুনিয়ার জীবন কেমন ছিল। আরো জানতে পারবেন তাদের আচার আচরণ ও কর্মপন্থা সম্পর্কে। যা আমাদের জন্য অনুসরণীয়। সাহাবীদের দুনিয়ার জীবন থেকে শিক্ষনীয় অনেক কিছু আছে। কেননা তারা ছিলেন রাসূল (স:) এর সহচর্চ প্রাপ্ত , উম্মাহর শ্রেষ্ঠ প্রজন্ম এবং তাদের মধ্যে অনেকে দুনিয়াতেই জান্নাতের সুসংবাদ লাভ করেছেন। তাই সকল পাঠকের প্রতি অনুরোধ বইটি একবার হলেও পড়ুন আর জীবনকে রাঙিয়ে তুলুন সাহাবায়ে কেরামের জীবন ও আদর্শের আলোকে।
আব্দুর রহমান – :
অভিজ্ঞ অনুবাদক আব্দুস সাত্তার আইনী কতৃক বাংলায় অনুবাদের পর যার নাম হয়েছে “সাহাবীদের চোখে দুনিয়া” !!
.
সার-সংক্ষেপঃ-
বইতে মোট ২৩ জন সাহাবীর দুনিয়া সম্পর্কে দৃষ্টিভঙ্গি আলোচনা করা হয়েছে। তারা কিভাবে দুনিয়ার জীবনে চলাফেরা করেছেন, দুনিয়ার ক্ষনিকের মোহ তাদের কিভাবে স্পর্শ করতো এসবকিছু আলোচনার পাশাপাশি জানা যাবে তাদের ইমাণদীপ্ত জীবনের কথা। রাসূল (স:) সাহাবীদের যখন যেভাবে নির্দেশ করতে সাহাবায়ে কেরামগণ তখনই তা পালন করতে সচেষ্ট হতেন। শত প্রতিকূলতা সত্ত্বেও তারা কিভাবে ইসলামের উপর অটুট ছিল। তারা দুনিয়ার সফলতা নয় বরং আখেরাতের সফলতা পেতেই ব্যকুল ছিলেন।
এভাবে ২৩ জন সাহাবায়ে কেরামের দুনিয়াবী জীবন সংক্রান্ত দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরা হয়েছে ” সাহাবীদের চোখে দুনিয়া ” বইতে।
.
বইটি কেন পড়বেনঃ-
১। আপনি যদি দুনিয়ার চিন্তায় সারাক্ষন ব্যস্ত থাকেন। দুনিয়ায় ব্যস্ততায় আল্লাহর ইবাদত করার মত সময় পাচ্ছেন না। তাহলে বইটি একবার হলেও পড়ুন। জানতে পারবেন সাহাবীগন জীবনের শত প্রতিকূলতা সত্ত্বেও কত সাধারণ জীবনযাপন করেছেন। কিন্তু তারপরও তারা আল্লাহর ইবাদত করা থেকে পিছপা হননি।
(২) বইটি এ জন্য পড়বেন যে বইতে পাবেন সাহাবাগণের দুনিয়ার প্রতি অনাসক্তি এবং আখিরাতের প্রতি আসক্তি বিষয়ক অনেক হাদীসের সমাহার।
(৩) আপনার জন্য বইটি হতে পারে সাহাবায়ে কেরামের দুনিয়ার দৃষ্টিভঙ্গি সম্পর্কে জানার এবং তাদের আদর্শ জীবনে বাস্তবায়ন করার এক অনন্য মাধ্যম।
.
বইয়ের গুণগত মানঃ-
বইয়ের কভার, প্রচ্ছদ, বাইন্ডিং যথেষ্ট ভালো। ভিতরের পৃষ্ঠাসজ্জা ও পেজ কোয়ালিটি উন্নত মানের। দক্ষ অনুবাদক জিয়াউর রহমান মুন্সীর অনুবাদে বইটি হয়েছে সহজ, সাবলীল ও প্রাণবন্ত। বিষয়সমূহের ধারা বর্ণনা, ভাষাশৈলী ও উপযুক্ত শব্দচয়ন বইটিকে নিয়ে গেছে অনন্য উচ্চতায়।
বইতে বুক মার্কের জন্য ফিতারও ব্যবহার রয়েছে। আপনি চাইলেই যে যায়গায় পড়া বন্ধ করেছিলেন সেখান থেকে বুকমার্কের সাহায্যে আবার পড়া শুরু করতে পারবেন।
যা কিছু ভালো লাগে নিঃ-
(১) বইয়ের হাদীসগুলো তাহকীক করা নেই। কোন হাদীস সহিহ, কোনটি যঈফ ইত্যাদি নির্ণয় করা থাকলে ভালো হতো।
(২) বইতে হাদিসগুলোর অনুবাদ দেয়া আছে কিন্তু কোন আরবী ইবারত দেয়া নেই । এক্ষেত্রে আরবী ইবারত সহ থাকলে ভালো হতো।
.
ব্যক্তিগত অনূভুতিঃ-
ব্যক্তিগত অনূভুতি যদি বলতে হয় তাহলে বলবো বইটি এককথায় অসাধারন। বইটি পড়ার পর পাঠক বুঝতে পারবেন সাহাবায়ে কেরামের দুনিয়ার জীবন কেমন ছিল। আরো জানতে পারবেন তাদের আচার আচরণ ও কর্মপন্থা সম্পর্কে। যা আমাদের জন্য অনুসরণীয়। সাহাবীদের দুনিয়ার জীবন থেকে শিক্ষনীয় অনেক কিছু আছে। কেননা তারা ছিলেন রাসূল (স:) এর সহচর্চ প্রাপ্ত , উম্মাহর শ্রেষ্ঠ প্রজন্ম এবং তাদের মধ্যে অনেকে দুনিয়াতেই জান্নাতের সুসংবাদ লাভ করেছেন। তাই সকল পাঠকের প্রতি অনুরোধ বইটি একবার হলেও পড়ুন আর জীবনকে রাঙিয়ে তুলুন সাহাবায়ে কেরামের জীবন ও আদর্শের আলোকে।
Reza – :