মেন্যু
poschimaer konthe shuni islamer joydhoni

পশ্চিমাদের কন্ঠে শুনি ইসলামের জয়ধ্বনি

প্রকাশনী : আয়ান প্রকাশন
পৃষ্ঠা : 80, কভার : পেপার ব্যাক, সংস্করণ : 1st Published, 2022
‘পশ্চিমা সভ্যতা’র গড্ডলিকা প্রবাহে আমরা ভেসে চলেছি। ভাসিয়ে দিচ্ছি আমাদের তারুণ্য ও জীবন-যৌবন। কিন্তু এতে যে আমরা ধীরে ধীরে এক কঠিন ভয়াবহ পরিণতির দিকে এগিয়ে যাচ্ছি তা কি আমরা অনুভব... আরো পড়ুন
পরিমাণ

75  150 (50% ছাড়ে)

পছন্দের তালিকায় যুক্ত করুন
পছন্দের তালিকায় যুক্ত করুন

20 রিভিউ এবং রেটিং - পশ্চিমাদের কন্ঠে শুনি ইসলামের জয়ধ্বনি

4.9
Based on 20 reviews
5 star
90%
4 star
10%
3 star
0%
2 star
0%
1 star
0%
 আপনার রিভিউটি লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

  1. 5 out of 5

    মুহাম্মদ রুবেল মিয়া:

    “যারা ঝলমলে আলো দেখে অভিভূত হয়ে পড়েন, বাহ্যিক চাকচিক্যের বাহারে মুগ্ধ হয়ে যান, আর বারবার প্রতারিত হন প্রবৃত্তির মিথ্যে ছলনায়।

    যারা সর্বদাই খ্যাতির সন্ধান করে ফিরছেন এবং মিথ্যা গৌরব ও তুচ্ছ সম্পদ অর্জনের জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন প্রাণপণে।

    যারা সুখ খুঁজে চলেছেন এবং সুখী হওয়ার জন্য জীবনবাজি রেখেছেন।

    যারা পশ্চিমাদের দ্বারা প্রভাবিত; ধ্বংস ও দুর্গতি যেই পশ্চিমাদের ললাট তিলক।

    যারা ‘নারী স্বাধীনতার’ মুখরোচক স্লোগানে মুগ্ধ এবং তাদের ছড়ানো সন্দেহ-সংশয়ের কাছে পরাজিত।

    যে সকল মেয়েরা অত্যধিক পড়াশোনা, উচ্চতর ডিগ্রি অর্জন ও চাকরির ছুঁতোয় বিয়ে করতে অনাগ্রহী।”

    কথাগুলো শুনে অবাক হয়ে গেলেন তো!
    হ্যা, আমিও হয়েছি। হৃদয়ে কাঁপন উঠানো কথাগুলো বলা হয়েছে “পশ্চিমাদের কন্ঠে শুনি ইসলামের জয়ধ্বনি” বইয়ের আল-ইহদায়। এর মানে হলো বইটি এসকল ক্যাটাগরির মানুষের উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করা হয়েছে।

    পশ্চিমা সভ্যতা হলো আধ্যাত্মিকতাহীন, হায়া-লজ্জাহীন এক কলুষিত সভ্যতা। যে সভ্যতার পরাজয়ের বার্তা দিয়ে গেছেন সে সভ্যতারই বিশিষ্টজনেরা।
    অপরদিকে ইসলাম হলো বিজয় এবং কল্যানের প্রতীক। যে কল্যান এবং বিজয়ের কথা পাশ্চাত্যের ভাব-পুরুষেরাই স্বীকার করে গেছেন যুগে যুগে।

    কিন্তু পশ্চিমাদের আকর্ষণকারী ধোঁকা বুঝতে না পেরে অনেক মুসলমান নারী-পুরুষ তাদের গোমরাহি মতবাদ মেনে নেয়। আখিরাতকে বাদ দিয়ে তাঁরা শুধু দুনিয়া নিয়ে পড়ে থাকে। নারী স্বাধীনতা, নারী ক্ষমতায়ন, আইবুড়ো হয়ে থাকার মতো নির্লজ্জ মতবাদের দিকে তাঁরা আকৃষ্ট হয়।

    অথচ তাঁরা যদি জানতো পশ্চিমা সভ্যতার ভাব-পুরুষেরা তাদের সভ্যতা সম্পর্কে কোন ধরনের কথা বলে গেছেন এবং ইসলাম সম্পর্কে কোন ধরনের কথা বলে গেছেন, তাহলে তাঁরা এ ভুল মতবাদ মেনে নিতো না।

    আর সে লক্ষ্যেই পশ্চিমা মনিষীদের বিভিন্ন সময়ে রাখা ইসলাম সম্পর্কীত স্বীকারোক্তি এবং পশ্চিমা সভ্যতার ধ্বংস বিষয়ে রাখা ভবিষ্যদ্বানীগুলো মুসলিমদের জন্য একত্রিত করেছেন সৌদি আরবের বিখ্যাত আলিম শাইখ ড. মুহাম্মাদ ইবনে আবদুল আযীয আল মুসনিদ,তাঁর রচিত “পশ্চিমাদের কন্ঠে শুনি ইসলামের জয়ধ্বনি” গ্রন্থে। তিনি তাঁর “পশ্চিমাদের কন্ঠে শুনি ইসলামের জয়ধ্বনি” বইটিতে ছয়টি অধ্যায়ে ইসলাম এবং পাশ্চাত্য সম্পর্কে রাখা বিভিন্ন পাশ্চাত্য মনিষীদের বিভিন্ন উক্তি সংকলন করেছেন।

    বিভিন্ন ক্যাটাগরির মানুষের বিভিন্ন বিষয়ে স্বীকারোক্তি সংকলন করে লেখক এটাই বুঝাতে চেয়েছেন যে, দেখো ইসলামই একমাত্র সত্য দ্বীন। বাকি সকল তন্ত্র-মন্ত্র, মতবাদ হলো ভুয়া এবং মিথ্যা। কল্যান একমাত্র ইসলামেই রয়েছে। অন্যদিকে পশ্চিমা মতবাদ ভ্রান্তি আর মরিচীকা বৈ অন্য কিছু না।

    আল্লাহ তাআলা বইটির মূল উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন করুন এবং বইটির ব্যাপক প্রচার-প্রসার করুন, আমিন।

    Was this review helpful to you?
    Yes
    No
  2. 5 out of 5

    Rezwan hassan:

    🌻পশ্চিমাদের কন্ঠে শুনি ইসলামের জয়ধ্বনি
    বইটি পড়ে বুঝতে পারলাম যে আমাদের ইসলাম সম্পকে তারা আমাদের থেকেও বেশি রিসার্চ করে বই টি কিছুটা পড়লেই বুঝা যায় বইটি অসাধারণ। অমাইক। দারুন💓
    1 out of 1 people found this helpful. Was this review helpful to you?
    Yes
    No
  3. 4 out of 5

    Shahidul Islam:

    সাম্প্রতিক একটি জরিপ থেকে জানা যায়–বর্তমান পৃথিবীতে প্রায় আড়াই হাজারের মতো ক্ষুদ্র-বৃহৎ ধর্মমত প্রচলিত রয়েছে, এরমধ্যে ইসলামই একমাত্র গ্রহণযোগ্য ও পরিপূর্ণ জীবন বিধান; যা মহান আল্লাহ তাআলা কর্তৃক মনোনীত। আর তাই মুসলিম মনীষী, ঐতিহাসিক মহান ব্যক্তিরা ছাড়াও অমুসলিম বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ও খ্যাতিমান ব্যক্তিরাও ইসলাম সম্পর্কে তাদের নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি ব্যক্ত করেছেন, যেগুলো সময় ও যুগের চাহিদা অনুযায়ী আমাদের জানা প্রয়োজন।

    সৌদি আরবের প্রখ্যাত দাঈ ও ইসলামি চিন্তাবিদ শাইখ মুহাম্মাদ ইবনে আব্দুল আজিজ আল মুসনিদ রচিত, আল আমিন আসলামপুরী অনুদিত এবং আয়ান প্রকাশন কর্তৃক প্রকাশিতব্য ‘পশ্চিমাদের কণ্ঠে শুনি ইসলামের জয়ধ্বনি’ এমনই একটি গুরুত্বপূর্ণ ও প্রয়োজনীয় সংকলন। বইটি আমাদের কাছে অমুসলিম বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ও খ্যাতিমান ব্যক্তিদের নির্মোহ বিশ্লেষণ ও নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরবে।

    বইটিতে লেখক মোট ৬টি অধ্যায়ে আলোচনা করেছেন। প্রথম অধ্যায়ে পাশ্চাত্য সভ্যতা ও ইসলাম এবং রাসূল সা. সম্পর্কে স্বীকারোক্তি, দ্ধিতীয় অধ্যায়ে নারী স্বাধীনতা, তৃতীয় অধ্যায়ে আইবুড়ো মহিলাদের উক্তি, চতুর্থ অধ্যায়ে অভিনেতা-অভিনেত্রীদের স্বীকারোক্তি, পঞ্চম অধ্যায়ে জাহান্নামীদের স্বীকারোক্তি এবং সবশেষে বিক্ষিপ্ত কিছু স্বীকারোক্তি লেখক তুলে ধরেছেন।

    শর্ট পিডিএফে কিছু জায়গায় বানান বিভ্রাট চোখে পড়েছে। আশা করি, বইটি প্রকাশের সময় প্রকাশনী বিষয়টি খেয়াল করবে। এছাড়া উল্লেখযোগ্য তেমন কোন ভুল বা দৃষ্টিকটু কিছু পাইনি।

    বইয়ে উল্লিখিত উক্তিগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য একটি হলো, অধ্যাপক শাবল বলেন, “মানবতা গর্ববোধ করে মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের মতো একজন মহান ব্যক্তির সাথে সম্বন্ধযুক্ত হতে পেরে”।

    পরিশেষে বইটির ব্যাপক প্রচার প্রসার কামনা করছি। আল্লাহ তাআলা সংশ্লিষ্ট সবাইকে উত্তম প্রতিদান দিন, বইটিকে দ্বীনের জন্য কবুল করুন।

    Was this review helpful to you?
    Yes
    No
  4. 5 out of 5

    মুহাম্মাদ আনাস:

    আল্লাহ রাব্বুল আলামীন এই সমগ্র বিশ্বজগত স্রষ্টা। এর প্রকৃতি সম্পর্কে তিনিই সর্বাধিক জ্ঞাত। আমরা তো কেবল বাহ্যিকতার উপর সিদ্ধান্ত দিয়ে থাকি। কিন্তু তিনি সিদ্ধান্ত নেন তাঁর অসীম জ্ঞান ও বিচক্ষণতার আলোকে। তাঁর জ্ঞান সমস্ত যুক্তি-তর্ক ও বিচার-বিশ্লেষণের উর্ধ্বে। সে মহান স্রষ্টাপ্রদত্ত শাশ্বত সত্যের বিধানই হলো ইসলাম। পক্ষান্তরে মানবরচিত নীতিগুলো কেবল বাহ্যিকতার ভিত্তিতে নির্ধারণ করায় এবং মানুষের জ্ঞানের সীমাবদ্ধতার ফলে অসংখ্য ত্রুটিতে ভরপুর। বরং মানুষের পক্ষপাতিত্ব মনোভাবের ফলে সেগুলো বাহ্যিকতার বিচারেও পুরোপুরি উত্তীর্ণ হতে পারেনি। কিন্তু প্রভুপ্রদত্ত ইসলামের বিধান এতটাই নিখুঁত যে, এতে বিন্দুমাত্র ত্রুটিও নেই, বিচ্যুতির লেশ মাত্রও নেই।
    এ বিষয়গুলো অনেক সময়ই অনুধাবন করা সম্ভব হয় না। কিন্তু গবেষকদের সফল গবেষণা সেটা স্পষ্ট করে দেয়। সত্যান্বেষীদের নিরলস অন্বেষণে ধরা পড়ে সে সত্যগুলো।

    পশ্চিমা বিশ্বের কিছু সফল অমুসলিম গবেষকদের কথা নিয়ে ‘পশ্চিমাদের কণ্ঠে শুনি ইসলামের জয়ধ্বনি’ বইটি। ইসলামের প্রতি জন্মগত বিরোধ সত্বেও যারা ইসলামের বিধি-বিধানের নিপুণতায় মুগ্ধ হয়েছেন। অকপটে স্বীকার করেছেন ইসলামের নবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের শ্রেষ্ঠত্বের কথা।

    বইটির শর্ট পিডিএফ পড়েছি আলহামদুলিল্লাহ। ‘আল ইহদা’ তথা অর্পণ পত্রেই শুরু হয় আমার মুগ্ধতা। বইটি অর্পণ করা হয়েছে ভুল পথে সুখ খোঁজে বেড়ানো, ইসলামের শ্রেষ্ঠত্বের ব্যাপারে উদাসীনদের হেদায়াত কামনায়।
    আলোচনা মোট ছয়টি অধ্যায়ে ভাগ করা হলেও বই প্রায় অর্ধেকাংশজুড়ে প্রথম অধ্যায়। আর এটা গুরুত্বপূর্ণও বটে। প্রথম অধ্যায়ে দুটো’ অনুচ্ছেদ রয়েছে। প্রথম অনুচ্ছেদে পাশ্চাত্য সভ্যতার উপর ইসলামের শ্রেষ্ঠত্ব নিয়ে পশ্চিমা কিছু সফল গবেষকের স্বীকারোক্তি আলোচনা হয়েছে। আর দ্বিতীয় অনুচ্ছেদে রয়েছে সমগ্র সৃষ্টির উপর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আদর্শ ও শ্রেষ্ঠ হবার বিষয়ে তাদের স্বীকারোক্তি।
    বাকি অধ্যায়গুলোতে অভিনেতা-অভিনেত্রী, আইবুড়ো মহিলা ও জাহান্নামীদের স্বীকারোক্তি। আরও রয়েছে তথাকথিত নারী স্বাধীনতা সম্পর্কে ও আযান সম্পর্কে স্বীকারোক্তি।
    এছাড়াও বিক্ষিপ্ত আরও কিছু বিষয়ে তাদের স্বীকারোক্তি এই বইয়ে তুলে ধরা হয়েছে।
    যা মুসলমানদের ঈমান দৃঢ়করণ ও নিজ ধর্মের প্রতি আস্থা বৃদ্ধিকরণে সহায়ক হবে ইনশাআল্লাহ।

    আমরা জন্মসূত্রে মুসলিম। যাদের জন্ম মুসলিম পরিবারে কিংবা ইসলামি পরিবেশে বড় হওয়া। ধর্ম পালনে কোনো প্রতিকূলতার সম্মুখীন হতে হয়নি। আমরা বুঝি না, কত বড় এক নেয়ামত আমরা চাওয়া ব্যতিরেকেই পেয়ে গেছি। এই বই পড়ে কিছুটা অনুধাবন করতে পারবো। মহামূল্যবান ঈমানের নেয়ামতের মূল্য বুঝি না। এই বইটি পড়ে আমরা এই মহা নেয়ায়াতের মূল্য অনুধাবন করতে পারব।
    অজান্তেই মুখ ফুটে বেড়িয়ে আসবে ‘আলহামদুলিল্লাহ’।
    আবারও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করি সে রবের প্রতি যিনি আমাকে ঈমানের এই মহা নেয়ামত দিয়ে ধন্য করেছেন। আলহামদুলিল্লাহ!
    আর যারা এখনো ঈমানের দেখা পায়নি,অবিশ্বাস কিংবা সংশয়ের মাঝে আছে তাদের জন্য নতুন করে ভাবনার দুয়ার উন্মুক্ত হবে। সত্য ও শান্তির ধর্ম ইসলামের প্রতি তাদের আগ্রহ বাড়বে। ইনশাআল্লাহ!

    0 out of 1 people found this helpful. Was this review helpful to you?
    Yes
    No
  5. 5 out of 5

    Md Arif:

    ◾ইসলামের জয়ধ্বনি◾

    ইসলাম নামটি একাই একটি ইতিহাস। ইসলামের প্রতিটি বিষয়, প্রতিটিক্ষেত্র এই বিশ্বের জন্য এক আশীর্বাদ । ইসলাম এমন একটি নাম যার সুনাম করুক বা দুর্নাম করুক এর সম্মান একচুলও নড়বে না। কিন্তু দুঃখের কথা হচ্ছে আজ পুরোবিশ্ব ভন্ড পশ্চিমাদের হাতে যারা সবকিছু নিজেদের নামে চালিয়ে দিচ্ছে । তাই সকল মানুষেরা তাদেরকে মডেল বানিয়ে নিচ্ছে । এমনকি মুসলিমরা তাদের ধর্মকেও পশ্চিমা আয়নায় পরখ করে থাকে। তাই এখনই সময় আমাদের সত্যটা জানার যা খোদ পশ্চিমাদের মুখেই উচ্চারিত হয়েছে । এছাড়া নিজেদের সুনাম অন্যরা করলেই আমরা তা গুরুত্ব দিই। সেই ক্ষেত্রেও আমাদের ইসলাম সম্পর্কে পশ্চিমা অভিব্যক্তি জানা প্রয়োজন । এসব দিক বিবেচনা করেই ড. মুহাম্মাদ ইবনে আবদুল আযীয আল মুসনিদের লেখা বই পশ্চিমাদের কন্ঠে শুনি ইসলামের জয়ধ্বনি।

    বইটিতে মোট ছয়টি অধ্যায়ে পশ্চিমাদের কন্ঠে ইসলামের জয়ধ্বনির গাঁথা তুলে ধরা হয়েছে। অধ্যায়গুলো হচ্ছে,
    1) পাশ্চাত্য সভ্যতা ও ইসলাম সম্পর্কে ও আমাদের নবীজী সম্পর্কে স্বীকারোক্তি
    2) তথাকথিত নারী স্বাধীনতা সম্পর্কে স্বীকারোক্তি
    3) আইবুড়ো মহিলাদের স্বীকারোক্তি
    4) অভিনেতা অভিনেত্রীদের স্বীকারোক্তি
    5) জাহান্নামীদের স্বীকারোক্তি
    6) বিক্ষিপ্ত কিছু স্বীকারোক্তি

    শিরোনামগুলো দেখেই বোঝা যাচ্ছে যে পশ্চিমাদের কন্ঠে তাদের সভ্যতার অসাড়তা এবং ইসলামের জয়ধ্বনি তুলে ধরা হয়েছে। যা আমাদের পরিষ্কার করবে পশ্চিমাদের চাকচিক্যের আড়ালে তাদের অসাড়তা ও ইসলামের সত্যতা ও মহত্ত্ব সম্পর্কে । বই থেকে একটা উদাহরণ দিলে বিষয়টা পরিষ্কার হবে,
    ” ইংরেজ দার্শনিক ব্রাটান্ড রাসেল বলেন – যেই যুগে শেতাঙ্গ নেতৃত্ব দিত সেই যুগের অবসান হয়েছে। হ্যা, সেই যুগের অবসান হয়েছে। ইশ্বর চাইলে ভবিষ্যত হবে এই ধর্মের, ভবিষ্যত হবে ইসলামের ।”

    এ আশা ব্যক্ত করে আমার প্রিভিউটি শেষ করছি। বইটি সম্পর্কে এক কথায় বলতে গেলে সকলের বইটি পড়া আবশ্যক ।

    Was this review helpful to you?
    Yes
    No