অন্ধকার থেকে আলোতে
পৃষ্ঠা: ১৯০
বাংলাদেশে অনলাইনে ইসলামবিদ্বেষ ছড়ানো হচ্ছে বহু আগে থেকে। সে তুলনায় নাস্তিক-ইসলামবিদ্বেষীদের জবাব দেয়ার ধারাটা নতুন। যদিও আরো আগে থেকেই এর শুরু, কিন্তু এতে জোয়ার এসেছে ২০১৬ ও ২০১৭ সালে। বিশেষ করে গত বছর এ নিয়ে বেশ কিছু বই প্রকাশিত হয়েছে, জনপ্রিয়তা পেয়েছে। আরো অনেক লেখক ও প্রকাশক এ ব্যাপারে বই প্রকাশে এগিয়ে এসেছেন। বেশ অনেকগুলো বই অল্প কয়েকদিনের মধ্যে প্রকাশিত হতে যাচ্ছে। এটা ভালো খবর, নিঃসন্দেহে।
.
সত্যকথন থেকে আমাদের একটা ইচ্ছা, (কিংবা স্বপ্ন বলা যায়) হল – নাস্তিক-ইসলামবিদ্বেষীদের আদর্শ ও বিশ্বাসের সামাজিক গ্রহণযোগ্যতা একেবারে নষ্ট করে দেয়া। এমন কিছু করার জন্য অবশ্যই অনেক মানুষের সক্রিয় অংশগ্রহন প্রয়োজন।
.
তবে একই সাথে কিছু চিন্তার জায়গাও থেকে যায়। এ চিন্তার কথা আমরা অনেক বার ব্যক্ত করেছি। নাস্তিক-ইসলামবিদ্বেষিদের জবাব দেয়ার ক্ষেত্রে অনেক সময়ই যুক্তি, বিজ্ঞান কিংবা প্রচলিত পশ্চিমা স্ট্যান্ডার্ডের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরশীলতা দেখা যায়। “দেখুন বিজ্ঞানই প্রমাণ করে ইসলাম ঠিক”, “ইসলাম মানবিক”, “ইসলাম যৌক্তিক”। এসব স্ট্যান্ডার্ডে আমরা ইসলামে সঠিক প্রমাণ করতে চাই। সমস্যা হল
.
এ মাপকাঠিগুলো পশ্চিমের বানানো। এর চেয়ে উত্তম, সর্বোত্তম মাপকাঠি মুসলিমদের কাছে আছে। ইসলাম। ইসলামি শারীয়াহ এগুলোর চেয়ে অনেক সুপিরিওর। ইসলাম ইনফেরিওর কিছু না যে, পশ্চিমের মাপকাঠিতে আমাদের ইসলামে সঠিক প্রমাণ করতে হবে। আর পশ্চিমা মানবরচিত ত্রুটিপূর্ণ কাঠামোতে ইসলামের অনেক কিছুই খাপ খাবে না। এটাই স্বাভাবিক। এটা ঐ কাঠামোর সমস্যা।
.
সিংহকে আপনি ইঁদুরের গর্তে ঢোকাতেও পারবেন না। তবুও নানা কারণে ইসলামের পক্ষের লেখাগুলোতে এ বিষয়গুলো, এবং পরিমিত পরিমাণে আসতেও পারে। সমস্যা বাঁধে যখন লেখক কিংবা তার্কিকরা কুর’আন-সুন্নাহ ও সালাফ-আস-সালেহিনের বক্তব্যের চেয়ে পশ্চিমা কাঠামো অনুযায়ী “কেন ইসলাম সঠিক” – এটা প্রমানে বেশি জোড় দিয়ে ফেলেন। আমাদের আশঙ্কার জায়গা হল ইতিমধ্যে অনেক লেখার ক্ষেত্রেই নানা কারণে এধরণের প্রবণতা খুব বেশি করে চোখে পড়ছে।
.
এমন ক্ষেত্রে আমাদের মনে রাখা উচিত মুসলিম হিসেবে আমাদের মূল ফ্রেইম অফ রেফারেন্স কী। আমাদের মূল উদ্দেশ্য কী, আমাদের অনুসরনীয় পদ্ধতি কী। আর প্রশ্নগুলোর উত্তর হল কুরআন-সুন্নাহ, ইসলামের সত্যকে প্রকাশ করা, এবং সালাফ-আস সালেহিনের অনুসরণীয় পদ্ধতি। কে কী বললো, তার বদলে আল্লাহ ও তাঁর রাসূল ﷺ কী বলেছেন – সেটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কে কীভাবে ব্যাখ্যা করেছে, বা কতো ভিন্ন ভাবে কোন কিছুকে ব্যাখ্যা করা যায়, তার বদলে আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ হল সাহাবা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুম কীভাবে ঐ জিনিসটিকে বুঝেছেন, কীভাবে আমল করেছেন।
.
দুঃখজনক হলেও সত্য, বর্তমানে অনেক লেখা হলেও খুব কম লেখাতেই এ বিষয়গুলোকে মূল ফোকাসে রাখা হচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ এ বিষয়গুলোর চেয়ে, সুখপাঠ্য হওয়া, বিনোদনমূলক হওয়া, বিজ্ঞানসম্মত হওয়া, পশ্চিমা মাপকাঠিতে উত্তীর্ন হওয়া – ইত্যাদি নানা তুলনামূলকভাবে অনেক কম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় মনযোগ বেশি পাচ্ছে।
.
এক্ষেত্রে একটি উজ্জ্বল ব্যতিক্রম হল সত্যকথনের নিয়মিত লেখক, মুহাম্মাদ মুশফিকুর রহমান মিনারের লেখা। ইসলাম সংক্রান্ত যেকোন বিষয়ে কথা বলার ক্ষেত্রে, আলোচনার ক্ষেত্রে, তর্কের ক্ষেত্রে, ডিফেন্ড করার ক্ষেত্রে – আমাদের প্রাথমিক অ্যাপ্রোচ কেমন হওয়া উচিত, তার উত্তম উদাহরণ মুহাম্মাদ মুশফিকুর রহমান মিনারের লেখাগুলো। তাঁর লেখাতে সালাফ আস-সালেহিন এবং হক্বপন্থি উলামার অনুসৃত পদ্ধতির ছাপ পাঠক দেখতে পাবেন। এবং এ বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
.
দীর্ঘদিন ধরেই মুহাম্মাদ মুশফিকুর রহমান মিনার ইসলামবিদ্বেষীদের প্রশ্নের জবাব নিয়ে লেখালেখি। ইন শা আল্লাহ এবারের একুশে বই মেলাতে বের হচ্ছে তাঁর প্রথম বই, অন্ধকার থেকে আলোতে। আলহামদুলিল্লাহ।
.
সত্যকথনের পাঠকদের আমরা বিশেষ ভাবে বলবো, ‘অন্ধকার থেকে আলোতে’ বইটি সংগ্রহ করার। নাস্তিকতা সংক্রান্ত বের হওয়া সাম্প্রতিক সব গুলো বইয়ের মধ্যে যদি একটি বই-ই আপনারা কেনার সিদ্ধান্ত নেন, তাহলে আমরা জোরালোভাবে এ বইটি রেকমেন্ড করবো।
-
-
hotপ্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ
লেখক : আরিফ আজাদপ্রকাশনী : গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্স225 ৳220 ৳কভার: হার্ড কভার পৃষ্ঠা: ১৬৮ বর্তমান যুগ হলো ...
-
featureচিন্তাপরাধ
লেখক : আসিফ আদনানপ্রকাশনী : ইলম হাউজ পাবলিকেশন190 ৳পৃষ্ঠা - ১৯২ 'যতক্ষণ সাম্রাজ্যের সার্বভৌমত্ব স্বীকার ...
-
hotডাবল স্ট্যান্ডার্ড
লেখক : ডা. শামসুল আরেফীনপ্রকাশনী : মাকতাবাতুল আযহার400 ৳280 ৳কিছু লোক ইসলামকে সে শত্রু হিসেবে ...
-
hotপ্রত্যাবর্তন
লেখক : সমকালীন সংকলন টিমপ্রকাশনী : সমকালীন প্রকাশন350 ৳245 ৳মুসলিমের ঘরে জন্ম নিয়েও আমি হয়ে ...
-
hotডাবল স্ট্যান্ডার্ড ২.০
লেখক : ডা. শামসুল আরেফীনপ্রকাশনী : সত্যায়ন প্রকাশন392 ৳290 ৳দ্বীন নিয়ে অজ্ঞতা আমাদের সমাজের রন্ধে ...
-
hotআরজ আলী সমীপে
লেখক : আরিফ আজাদপ্রকাশনী : সমকালীন প্রকাশন260 ৳182 ৳আরজ আলী মাতুব্বর। জন্মেছেন বরিশালে। প্রাতিষ্ঠানিক ...
-
hotজবাব (পেপার ব্যাক)
লেখক : আরিফ আজাদ, জাকারিয়া মাসুদ, ডা. শামসুল আরেফীন, মহিউদ্দিন রূপম, মুহাম্মাদ মুশফিকুর রহমান মিনার, রাফান আহমেদ, শিহাব আহমেদ তুহিনপ্রকাশনী : সমকালীন প্রকাশন315 ৳220 ৳আমরা হয়ত অনেকেই জানি না, জনপ্রিয় ...
-
hotকষ্টিপাথর
লেখক : ডা. শামসুল আরেফীনপ্রকাশনী : মাকতাবাতুল আযহার360 ৳252 ৳আরবীতে একটা প্রবাদ আছে, كل شيء يرجع ...
-
সংশয়বাদী
লেখক : ড্যানিয়েল হাকিকাতজুপ্রকাশনী : ইলম হাউজ পাবলিকেশন260 ৳ড্যানিয়েল হাক্বিকাতযু। হালের একজন দা'ঈ ইলাল্লাহ। ...
-
Mst Halima Akter – :
ইসলাম নিয়ে তরুণ লেখকদের এরকম গবেষণাধর্মী বই আমি এখনো পড়িনি, সেই হিসেবে লেখকের প্রতি কৃতজ্ঞ এরকম একটা বই পাঠককে উপহার দেবার জন্য।
বইটিতে লেখক ইসলামের বিরুদ্ধে উত্থাপন করা প্রশ্নগুলো মূল সোর্স থেকে তুলে এনেছেন। অর্থাৎ, বঙ্গদেশীয় নাস্তিকদের/ইসলামবিরোধীদের আপত্তি গুলোর মূল সূত্র হলো খ্রিষ্টান মিশনারি। তাদের শিখিয়ে দেওয়া প্রশ্নগুলো এদেশীয় নাস্তিকরা করে অনেকটা একচোখা নীতি অবলম্বন করে।
যেমন তারা ধরেই নেয়, বাইবেলে যা বলা আছে তা সত্য আর কুরআনে যা বলা আছে তা ভুল। কুরআনের কোনো তথ্যের সাথে বাইবেলের কোনো তথ্য মিলে গেলে তারা চিৎকার দিয়ে বলে, কুরআন বাইবেল থেকে কপি করা (নাউজুবিল্লাহ)। আবার বাইবেলের কোনো তথ্যের সাথে কুরআনের অমিল থাকলে তখন তারা বলে বাইবেলেরটা সত্য কিন্ত কুরআনেরটা মিথ্যা।
এরকম একচোখা লোকগুলোর প্রশ্নের উত্তরগুলো লেখক বইতে তুলে ধরেছেন কুরআন, বাইবেলের উদাহরণের মাধ্যমে।
বইটা পড়ে বুঝলাম, লেখকের বাইবেল সম্পর্কেও ভালো ধারণা আছে। যার ফলে বিভিন্ন ঐতিহাসিক বর্ণনায় কুরআন আর বাইবেলের মতামত কি এবং কোনটা শেষপর্যন্ত সত্য বলে প্রমাণিত হয়েছে সেই বিষয়টা সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলতে পেরেছেন।
আমি প্রতি সপ্তাহে দু-তিনটে ডকুমেন্টারি ভিডিও দেখার চেষ্টা করি। একবার ল্যাপটপে ‘সেই পবিত্র শহর’ নামে একটা ডকুমেন্টারি ডাউনলোড করে রেখেছিলাম। সময়-সুযোগের অভাবে ভিডিওটা আর দেখা হয়নি।
কয়দিন আগে এক ভাই আমাকে জিজ্ঞেস করলেন, এই ভিডিওটা দেখেছি কিনা। আমি ‘না’ বলায় উনি ভিডিওটির কিছু প্রপোগান্ডা আমাকে বলেন। তারমধ্যে একটা ছিলো কা’বা ঘর নিয়ে। তখন আমি এটার উত্তর জানতাম না।
পরদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জিওগ্রাফি ডিপার্টমেন্টের কিছু ভাইয়ের কাছ থেকে উত্তরটা জানতে পারলাম। তাদের উত্তর শুনে আমি মোটামুটি ৮০ ভাগ সন্তষ্ট হলাম, বাকি ২০ ভাগ সন্তষ্ট হলাম এই বইয়ের মাত্র একটা ইনফরমেশন পড়ে।
“সরলরৈখিকভাবে কিবলা থেকে বিচ্যুতির পরিমাণ সর্বোচ্চ ৪৫ ডিগ্রি হতে পারে।”
‘সেই পবিত্র শহর’ নামক ভিডিওটিতে যেসব প্রপোগান্ডা ব্যবহার করা হয়েছে তা আমার মনে হউ, কম জানা কোনো মানুষ দেখলে বিভ্রান্তির শিকার হতে পারে। কিন্ত বইটিতে তথ্যবহুল যুক্তি উপস্থাপনের মাধ্যমে লেখক এই ভিডিওটির এসব প্রপোগান্ডার এমনভাবে উত্তর দিয়েছেন যে, এখন আবার এই ভিডিওটি দেখলে অনেকটা ‘Funny Video’ -র মতো লাগবে!
কুরআনে বর্ণিত হামান নিয়ে কয়েকদিন ধরে জানার চেষ্টা করছি। এই বইটা পড়ে সেই জানার পিপাসা অনেকাংশেই মিটেছে। লেখক এখানে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সূত্র থেকে তথ্য সংগ্রহ করে বিষয়টা বুঝিয়েছেন।
পরিশেষেঃ
বইটিতে নাস্তিকদের উত্থাপিত প্রশ্নের জবাব না বলে খ্রিষ্টান মিশনারিদের উত্থাপিত প্রশ্নের জবাব বলাটা আমার কাছে মনে হচ্ছে যুক্তিপূর্ণ হবে।
codeoflife – :
*বইঃ অন্ধকার থেকে আলোতে
*লেখকঃ মুহাম্মদ মুশফিকুর রহমান মিনার
*প্রকাশনীঃ সমর্পণ প্রকাশন
* পৃষ্ঠাঃ ১৯০
*মূল্যঃঃ ২৭৫ টাকা (৩০% ছাড়ে ১৯২ টাকা)
_________________
১৯০ পৃষ্ঠার বইটিতে ৩৪৮ টি reference দিয়েছেন। বুঝতে কষ্ট হবে না, যে লেখক অনেক গবেষণা করে বইটি লিখেছেন। পবিত্র কুরআন,হাদিস,তাফসির,বাইবেল এমনকি অনেক non Muslim ও secular source থেকে তিনি reference দিয়েছেন। বইটি মূলত ইসলাম সম্পর্কে খ্রিস্টান মিশনারী ও নাস্তিক মুক্তমনাদের অভিযোগ authentic source এর reference এর মাধ্যমে খন্ডন করা হয়েছে এবং সাথে দেয়া হয়েছে দাঁতভাঙা জবাব।
___________________
বইটিতে মুহাম্মদ (সাঃ) এর নবুয়তের উপর নাস্তিক মুক্তমনারা যে অনাস্থা পোষণ করা হয়েছে তার জবাব দেয়া হয়েছে। ইসলাম যে প্রশ্ন করতে উৎসাহিত করে তাও এখানে সুন্দর করে বলা হয়েছে। নবী মুসা (আঃ) ও ফিরাউনের সহচর হামান সম্পর্কে কুরআনে যা বর্ণিত হয়েছে তাকে যেসব খ্রিস্টান মিশনারীরা মিথ্যা বলে তার উচিৎ জবাব দিয়েছেন লেখক। কুরবানির জন্য যে ইসমাইল (আঃ) কে নেওয়া হয়েছে তাকেও অনেক খ্রিষ্টান মিশনারিরা মিথ্যা বলে থাকে, হাস্যকর। লেখক এই অভিযোগেরও দাঁতভাঙা জবাব দিয়েছেন। কাবা কে নিয়ে তারা যে অভিযোগ করে তার জবাবও তিনি দিয়েছেন। গর্ভের সন্তান কী হবে তা কি একমাত্র আল্লাহই জানেন?এই অংশে লেখক খুব সুন্দর করে জবাব দিয়েছেন। রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর জন্ম, মৃত্যু নিয়ে তারা যে অপপ্রচার চালায় তার উপযুক্ত জবাব ও লেখক দিয়েছেন। কুরআনে বর্ণিত উত্তরাধিকার আইনের যৌক্তিকতা নিয়ে খুব সুন্দর একটা লেখা লিখেছেন। হজ্জকে যারা পৌওলিকতার মতো মনে করে তাদেরও লেখক জবাব দিয়েছেন।বইটির শেষে এক ইহুদি পন্ডিতের সাথে লেখকের কথোপকথন রয়েছে, যেখানে ইহুদি পন্ডিত শেষমেশ পালিয়েছে জবাব দিতে না পেরে।
______________________
নাস্তিক মুক্তমনাদের লক্ষ্য, একজন মুসলমানের জীবনে সবচেয়ে দামি সম্পদ ঈমানকে ছিনিয়ে নেওয়৷ আমাদের জীবনটাকে উদ্দেশ্যহীন বানিয়ে ফেলা। অন্ধকার জগতের সেই ডাকুদের বিরুদ্ধে এই ক্ষুদ্র এক প্রচেষ্টা মাত্র। যেন ঈমানদাররা তাদের হীনমন্যতা ঝেড়ে ফেলে উজ্জীবিত হয়ে ওঠে।
____________________
এই বইটি পড়লে অবচেতন মনেই লেখকের জন্য মন থেকে দোয়া বের হয়।
যারা পড়তে ভালোবাসি, তাদের ঘরে এই “অন্ধকার থেকে আলোতে” সিরিজের বইগুলো পড়া উচিত যাতে খ্রিস্টান মিশনারী বা নাস্তিক মুক্তমনারা কোনো প্রশ্ন করলে দাঁতভাঙা জবাব দিতে পারি। আল্লাহ এই বইয়ের লেখকের লেখায় বারাকাহ দান করুন,আমিন।
________________
🔥রিভিউ লেখকঃ Abdullah Mohammad
nazmul – :
মোঃ আব্দুল্লাহ আল মামুন – :