মুসলিম নারীদের বীরত্বগাথা
অনুবাদ: উম্মে তাকি
ইসলামের জন্য পুরুষরা যেভাবে নিজেদের জীবন বাজি রেখেছেন, নারীরাও সেভাবে জীবন বাজি রেখেছেন, পিছিয়ে থাকেননি কোনো ক্ষেত্রেই। রাসূল সা. এর যুগ থেকে নিয়ে এ পর্যন্ত প্রতিটি যুগেই পুরুষদের পাশাপাশি সমানভাবে নারীদেরও অবদান রয়েছে। ইতিহাস পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যায়, প্রতিটি যুগেই ইসলামের জন্য নারীর রক্তই প্রথম প্রবাহিত হয়েছে। সাহাবায়ে কেরামের বিভিন্ন ঐতিহাসিক যুদ্ধে পুরুষদের পাশাপাশি নারীরাও অংশগ্রহণ করেছেন, রেখেছেন অবদান।
.
এছাড়াও পরিপূর্ণ পর্দা করে জ্ঞানচর্চা, ইবাদত-বন্দেগী, আধ্যাত্মিক চর্চা, ফতোয়া প্রদানসহ অন্যান্য ক্ষেত্রেও তাদের অবদান অবিস্মরণীয় হয়ে আছে। দুঃখের বিষয় আজকের মেয়েরা এসব ইতিহাস জানেই না। তাদের সোনালি ইতিহাস তারা ভুলে গেছে। এই গ্রন্থে সেইসব মরণজয়ী নারীদের ইতিহাস তুলে ধরা হয়েছে, যারা ইসলামের জন্য নিজেদের উৎসর্গ করে দিয়েছিলেন। পাড়ি দিয়েছেন রক্তনদী।
Out of stock
-
-
hotমুহস্বানাত (পবিত্র নারীদের পাঠশালায়)
লেখক : আব্দুল্লাহ ইবনে জা'ফর, খন্দকার মারিয়াম হুমায়ুন, বারিয়াহ বিনতে আতিয়ার, শাইখ আব্দুল্লাহ আল মামুন, সায়মা সাজ্জাদ মৌসিপ্রকাশনী : ইনবাত পাবলিকেশন440 ৳330 ৳নারী। যাদের জীবনে অনেক দায়িত্ব। শৈশবকাল ...
-
hotজীবন যদি হতো নারী সাহাবীর মত
লেখক : ড. হানান লাশিনপ্রকাশনী : সমকালীন প্রকাশন186 ৳130 ৳অনুবাদ: আব্দুল্লাহ মজুমদার সম্পাদনা: উস্তায আবুল হাসানাত ...
-
hotতুমি ফিরবে বলে (ফিমেল ভার্সন)
লেখক : জাকারিয়া মাসুদপ্রকাশনী : সাবিল পাবলিকেশন300 ৳204 ৳শারঈ সম্পাদক: হাফিজ আল মুনাদী তারুণ্যের জোয়ার ...
-
hotপ্রিয়তমা
লেখক : সালাহউদ্দীন জাহাঙ্গীরপ্রকাশনী : নবপ্রকাশ415 ৳311 ৳আয়েশার সঙ্গে রাসুল মুহাম্মদের (সা.) দাম্পত্যজীবন ...
-
hotমহিলা মাসাইল
লেখক : শায়খ মুহাম্মাদ বিন সালেহ আল উসাইমীন (রহঃ), শাইখ বিন বায (রঃ), শায়খ আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রহমান আল জিবরীন, সৌদি আরবের স্থায়ী ফাতাওয়া কমিটিপ্রকাশনী : সবুজপত্র পাবলিকেশন্স340 ৳245 ৳পৃষ্ঠা: ৩০৪ (হার্ড কভার) বনি আদমের যে ...
-
hotইউনিভার্সিটির ক্যান্টিনে
প্রকাশনী : হুদহুদ প্রকাশন300 ৳150 ৳ড.মুহাম্মাদ বিন আব্দুর রহমান আরিফী রচিত ...
-
save offহে বোন কে তুমি কী তোমার পরিচয়
লেখক : উম্মে হাবীবা রিফায়ীপ্রকাশনী : মাকতাবাতুল হেরা40 ৳20 ৳"বোন, কখনো কি ভেবেছো তুমি তোমার ...
-
hotগল্পে আঁকা মহীয়সী খাদিজা
লেখক : ইয়াহইয়া ইউসুফ নদভীপ্রকাশনী : রাহনুমা প্রকাশনী360 ৳198 ৳পৃষ্ঠা: ২২৪ কভার: হার্ড কভার খাদিজা বেরিয়ে এলেন ...
-
Muhammad Rafsan nasir – :
——————
শুরুর কথা _
নারী _ মুসলিম উম্মাহর সফলতার পেছনের মূল চালিকাশক্তি ও সূতিকাগার। শুধু রণাঙ্গন নয়, শিক্ষা- সংস্কৃতি থেকে নিয়ে সমাজ-সংসার পর্যন্ত প্রতিটি অঙ্গনেই রয়েছে মুসলিম নারীদের অবদান _রেখে গেছেন মাহাত্ম্য, বীরত্ব ও গৌরবের সোনালি ইতিহাস। লিবারেল চিন্তাধারা বা সেকুল্যার রাষ্ট্রের খপ্পরে পড়ে অধিকাংশ মুসলিমাই আজ ভুলতে বসেছে অতীতের সোনালি ইতিহাস। বর্তমান উম্মাহ; এক নাজুক পরিস্থিতি অতিক্রম করছে। হতাশা ও ভীতির কালো মেঘ যেন ঘিরে রেখেছে দিগন্ত। উম্মাহর এই সঙ্গীন ও নাজুক মুহূর্তে মুসলিম নারীদের ভূমিকা কী? তাদের চেতনা ও দায়িত্ববোধ আসলে কেমন হওয়া উচিত? কেমন ছিলেন অতীতের মহীয়সী নারীগণ? কেমনই বা ছিলেন তাঁদের মরণজয়ী জীবন ও অবদান? জানতে চান? তাহলে পড়তে হবে সাইয়িদ সুলাইমান নদভী (রাহিমাহুল্লাহ) রচিত “বাহাদুর খাওয়াতীনে ইসলাম” এর সহজ সরল অনুবাদ “মুসলিম নারীদের বীরত্বগাথা” বইটি। অসাধারণ এই বইটিকে পাঠকমহলে পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন “রাহনুমা প্রকাশনী।”
বই পরিচিতি _
নামঃ মুসলিম নারীদের বীরত্বগাথা
লেখকঃ আল্লামা সাইয়িদ সুলাইমান নদভী রাহিমাহুল্লাহ
অনুবাদঃ উম্মে তকি(শাইখ হারুন ইযহার হাফিজাহুল্লার বোন)
প্রকাশনাঃ রাহনুমা প্রকাশনী
মুদ্রিত মূল্যঃ ১২০ টাকা মাত্র।
লেখক পরিচিতি _
উপমাহাদেশের অবিসংবাদিত সাহিত্যিক ও ঐতিহাসিক ব্যক্তিত্ব, বিরলপ্রজ দার্শনিক ও শিক্ষাবিদ সাইয়িদ সুলাইমান নদভী রাহিমাহুল্লাহ। তাঁর পাণ্ডিত্য ও রচনা- নৈপুণ্যের কথা সচেতন পাঠক মহলের নিশ্চয়ই আজানা নয়। তিঁনি আল্লামা শিবলী নুমানীর যোগ্যতম শিষ্য ও অনুজ। বৃটিশ ভারতে খিলাফাহ কায়েমের জন্যে যারা সোচ্চার হয়েছিলেন, তিঁনি ছিলন তাদের সভাপতি পর্যায়ের ব্যক্তিত্ব। অনেক মৌলিক গ্রন্থ রচনা করেছেন তিঁনি যার প্রত্যেকটি মাস্টারপিস এবং স্ব স্ব বিষয়ে প্রশংসার দাবিদার।
বইটির উদ্দেশ্য _
অতীতের হারানো গৌরবের কিছু ইতিবৃত্ত স্মরণ করিয়ে দিয়ে মুসলিম নারীদের মাঝে নবপ্রেরণা সঞ্চার করাই ছোট্ট এই বইটির মূখ্য উদ্দেশ্য।
সার-সংক্ষেপ _
বিজ্ঞ লেখক বিদগ্ধ কলমে, বলিষ্ঠ ভাষায় বইটিতে তুলে ধরেছেন মুসলিম নারীদের হিম্মত, বীরত্ব ও সাহসিকতার এক অভিনব দাস্তান। তাঁর কলমে শুধু আরব নয় বরং ভারতবর্ষের মুসলিম নারীদের কীর্তিও ফুটে উঠেছে সুচারুরুপে। আলোচ্য বইটিতে উল্লেখিত ঘটনাসমূহ মূলত ইতিহাসেরই অংশ। ফলে খুব স্বাভাবিকভাবেই সেখানে বিভিন্ন যুগের যুদ্ধের এবং কিছুটা রাজনৈতিক অবস্থারও বিবরণ এসেছে। বইটিতে ইউরোপীয় বীরঙ্গনার গল্প থেকে শুরু করে প্রাক-ইসলামি আরবে নারী, খন্দক যুদ্ধে সাফিয়্যা রাদিআল্লাহু আনহার বীরত্ব,মুসলিম মায়েদের কুরবানী, দামেস্কের ময়দানে নারীদের ভূমিকা, ইয়ারমুক ও অন্যান্য যুদ্ধে সাহাবিয়ার জিহাদ, গাযালা ও জাহিযা : দুজন নির্ভীক নারীর গল্প, ক্রুসেড যুদ্ধে মুসলিম নারী, মুসলিম ভারতের শাসক রাজিয়া, তৈমুর-নারীদের কীর্তি, নুরজাহানের গল্প, ইয়ামানের লড়াকু নারী _আসমা সুলাইহি, ভিন্ন এক বীরত্বের কথা সহ সাহাবিয়ার দৃঢ়চিত্ততা… প্রভৃতি গুরুত্বপূর্ণ ও আকষর্ণীয় বিষয় নিয়ে গল্পময় ভঙ্গিতে সারগর্ভ আলোচনা সজ্জিত হয়েছে।
বইটি কেন পড়া প্রয়োজন _
প্রিয় পাঠক, বইটি কেন প্রয়োজন _ সে প্রশ্ন না হয় এবার আপনার কাছেই রাখলাম। শুধু এতটুকু বলে রাখি, উপনিবেশ আমলে রচিত এই বইটি বর্তমান প্রেক্ষাপটে অনেক বেশি প্রাসঙ্গিক এবং গুরুত্বপূর্ণ। তাছাড়া বইটি সমাপ্ত করা হয়েছে , গুরুত্বপূর্ণ এই প্রশ্নের মাধ্যমে _ “এ যুগের মুসলিম নারীগণ ভবিষ্যৎ-ইসলামি ইতিহাসের জন্য পৃথিবীতে কী কীর্তি রেখে যেতে চান?
অনুভূতি _
বইটিতে উল্লেখিত ঘটনাসমূহ চিন্তার মননে সমৃদ্ধশালী; এবং ভাবনার জগতে আলোড়ন সৃষ্টি করার মতই। প্রিয় পাঠক, সব অনুভূতি কি প্রকাশ করা যায়? সত্যি বলতে কি অনুভূতি হয়েছে, কি ব্যক্ত করবো বুঝতে পারছি না। এক্ষেত্রে বইটির কিছু বিশেষ দিক তুলে ধরাই শ্রেয় মনে করছি _
১)
বইটির ঘটনাগুলো নির্ভরযোগ্য ঐতিহাসিক সূত্রাবলী থেকে শাস্ত্রীয় দক্ষতার সাথে চয়ন করেছেন লেখক মহাশয়।
২)
বইটির অনুবাদের ক্ষেত্রে একাধিক সংস্করণকে পর্যবেক্ষণ করে অনুবাদ মূলানুগ রাখতে যথাসাধ্য চেষ্টা করেছেন প্রকাশনী।
৩)
বইয়ের প্রায় সকল উদ্ধৃতি মূল উৎসগ্রন্থের সাথে মিলিয়ে পুনঃনিরীক্ষণ করা হয়েছে।
৪)
বইটিতে আরবের কিছু বিখ্যাত ও প্রসিদ্ধ কবিদের চমৎকার কিছু কবিতাও স্থান পেয়েছে।
৫)
বইটিতে মূল আলোচনা শুরুর পূর্বেই পাঠকের “দৃষ্টি আকর্ষণ “করে দিকনির্দেশনা মূলক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ নাসিহা প্রদান করা হয়েছে। যাতে করে পাঠক কোন রকম ভুলবোঝাবুঝি বা বিভ্রান্তির শিকার না হোন।
৬)
বইটি অর্পণ করা হয়েছে সালাফের পদাঙ্ক অনুসরণকারী প্রত্যেক ঈমানদার মা-বোনকে।
শেষ কথা _
সাধারণভাবে বইটি দেখলে মনে হতে পারে, এটা তো শুধু নারীদের জন্য। কিন্তু ব্যাপারটা আসলে তেমন না, বিশেষভাবে নারীদের নিয়ে লিখা হলেও বইটি আম ভাবে সবার জন্য প্রযোজ্য। সবার জানা প্রয়োজন অতীতের মা-বোনদের সোনালী ইতিহাস। বইটিতে মন্দ লাগার মতো একটি দিকই নজরে এসেছে, সেটা হলো; সূচিপত্রে শিরোনাম থাকলেও বইয়ে শিরোনামের পরিবর্তে স্টার চিহ্ন (*)দেওয়া হয়েছে। বইটির হার্ডকাভার ; আকষর্ণীয় প্রচ্ছদ, যে কারো নজর কাড়বে ইনশাআল্লাহ। ঝরঝরে গল্পময় অনুবাদ কষ্ট ছাড়াই পড়া যায়। তাছাড়া আগ্রহী পাঠকের জন্য পর্যাপ্ত রেফারেন্সের উল্লেখ আছে বইটিতে। বইটি সুখপাঠ্য হবে ইনশাআল্লাহ।
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ’লা বই সম্পর্কিত সকলের মেহনত কবুল করুন। (আমিন ইয়া রব্বাল আলামীন)।
halimabdullah019 – :
.
লেখকের ব্যাপারে কয়েক লাইন:
.
ভারতের অন্যতম শীর্ষ দীনী বিদ্যাপীঠ দারুল উলুম নদওয়ার অন্যতম কীর্তিমান ব্যক্তিত্ব ছিলেন সাইয়িদ সুলাইমান নদভী। বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী এই মহান ব্যক্তি বিশেষভাবে ইতিহাসচর্চায় পরিপূর্ণ পাণ্ডিত্যের সাক্ষর রেখে গেছেন। ইসলাম ও মুসলিমদের উপর প্রাচ্যবিদদের কালো থাবাকে তিনি গুঁড়িয়ে দিয়েছিলেন উপযুক্ত প্রমাণ, অতুলনীয় পাণ্ডিত্য ও ক্ষুরধার যুক্তির মাধ্যমে।
.
কী আছে বইটিতে?
.
সম্মানিত লেখক বইয়ের প্রথম অর্ধাংশে মুসলিম নারী সাহাবিয়াগণের বীরত্ব, সাহসিকতা, আত্মমর্যাদাবোধ ও দৃঢ় মনোবলের কাহিনি তুলে ধরেছেন। বাকি অর্ধাংশে উমাইয়া ও আব্বাসি খেলাফত থেকে নিয়ে ভারতীয় উপমহাদেশ পর্যন্ত, বিভিন্ন যুগের মুসলিম নারীদের বীরত্বগাথার অনেক বর্ণনা তুলে ধরেছেন। লেখক বইটিতে কোনো ধরনের বাহুল্যের আশ্রয় নেননি। যতটা দরকার ততটাই আলোচনা করেছেন। কারও জীবনী এনে বই দীর্ঘায়িত করেননি। শুধু সাহসিকতা, নৈতিকতা ও দৃঢ়তার কাহিনিগুলোই চয়ন করেছেন। এক্ষেত্রে তিনি মুসলিম ঐতিহাসিকদের পাশাপাশি অমুসলিম ঐতিহাসিকদের থেকেও রেফারেন্স এনেছেন।
.
বইটি কারা পড়বেন? কেন পড়বেন?
.
সাধারণভাবে মুসলিম নারীদের বীরত্ব ও সাহসিকতার দিকগুলো সম্পর্কে প্রত্যেক মুসলিমেরই ধারণা থাকা উচিত। তাহলে মুসলিম নারীদের সঠিকভাবে মূল্যায়ন করা সহজ হয়। তবে, বইটি বিশেষভাবে নারীদের জন্য অধিক উপযোগী। কারণ এখানে শুধু যুদ্ধের ময়দানে অস্ত্র হাতে ঝাঁপিয়ে পড়ার কাহিনিই বর্ণিত হয়নি, বরং মুসলিম নারীদের দৃঢ়চেতা মনোভাব, প্রখর আত্মমর্যাদাবোধ, দুর্বার সাহসিকতা, আভিজাত্য, আত্মত্যাগ, উচ্চ মনোবল ও নৈতিক পবিত্রতার বেশ কিছু দিক তুলে ধরা হয়েছে। এগুলো মুসলিম নারীদের ব্যক্তিত্ব গঠনে অনুপ্রেরণার উৎস হিসেবে কাজ করবে ইনশাআল্লাহ্।
.
বইয়ের ভালো লাগার কিছু দিক:
.
১) প্রতিটি আলোচনায় তথ্যসূত্র উল্লেখ করা হয়েছে, যা বইটিকে নির্ভরযোগ্য করেছে।
২) মুসলিম নারীদের বীরত্বগাথায় রচিত বেশ কিছু কবিতার চরণ আরবি ইবারতসহ উল্লেখ করা হয়েছে। এগুলো খুব উচ্চাঙ্গের, অনুপ্রেরণার।
৩) বিশেষত নারী সাহাবিয়াগণের উচ্চ মনোবল ও দৃঢ়তার কাহিনিগুলো পড়ে অভিভূত হয়েছি। যেমন: খাওলা (রা.) যুদ্ধের ময়দানে পলায়নপর মুসলিম পুরুষদের আত্মমর্যাদাবোধ জাগিয়ে তুলতে বলেছিলেন, ‘হে সতী-সাধ্বী নারীদের রেখে পলায়নকারী! তোমরা মৃত্যু ও তীরের লক্ষ্যে পরিণত হও!’
৪) বইটির অনুবাদ যথেষ্ট সাবলীল হয়েছে। পড়তে বেশ ভালো লেগেছে।
.
বইটির নেতিবাচক দিক:
.
পুরো বইটিতে কোনো শিরোনাম বা উপ-শিরোনাম নেই। শুধু বিভিন্ন অনুচ্ছেদে সাজানো হয়েছে। শিরোনামগুলো কেবল সূচিপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে। এর বাইরে উল্লেখ করার মত কোনো ত্রুটি আমার চোখে পড়েনি। মুসলিম বোনদেরকে আমি বইটি পড়তে নসিহত করবো। নিজেদের আত্মপরিচয় ও গৌরবোজ্জ্বল দিকগুলো জানা খুব দরকার।
.
সম্মানিত লেখক বইটি শেষ করেছেন এভাবে—‘‘এখন প্রশ্ন হল, এ যুগের মুসলিম নারীগণ ভবিষ্যৎ-ইসলামি ইতিহাসের জন্য পৃথিবীতে কী কীর্তি রেখে যেতে চান?’’