❝প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ আস্বাদন করতে হবে। আর তোমরা ক্বিয়ামতের দিন তোমাদের পরিপূর্ণ বদলা পাবে।অতঃপর যাকে জাহান্নাম থেকে দূরে সরানো হবে এবং জন্নাতে প্রবেশ করানো হবে, সে সফলতা অর্জন করবে। আর পার্থিব জীবন ধোকা বৈ কিছুই নয়❞[আলে ইমরান, ১৮৫]
কোন দুঃখ-কষ্টে পতিত হয়ে মৃত্যু কামনা করা কারো জন্য শোভনীয় নয়।কেউ পার্থিব কোন সমস্যায় পতিত হয়ে মৃত্যু কামনা করতে পারবে না।
আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্নিত রাসুল সঃ বলেন, তোমরা অধিক পরিমাণে স্মরণ কর স্বাদ বিনষ্ট কারী মৃত্যুকে। [তিরমিযী]. অর্থাৎ মানুষ যখন গভীরভাবে মৃত্যুকে ভাবতে থাকে তখন লোভ লালসা, কারও সাথে ঝগড়া- বিবাদ হিংসা থেকে বিরত থাকতে পারে।
মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত হওয়া সকল মুসলিম নর নারীর জন্য জরূরী। মৃত্যু হতে মানুষ পলায়ন করতে পারবে না। ❝তোমরা যেখানেই থাক না কেন মরণ তোমাদের ধরবেই❞[আন নিসা৪/৭৮]
মহান আল্লাহ মানুষকে পার্থিব চাকচিক্য সৌন্দর্যের মোহে পড়তে নিষেধ করেছেন।
মৃত্যু শয্যা —অসুস্থ হয়ে অসুস্থতার যন্ত্রণায় রোগকে গালি দেওয়া যাবে না। আজেবাজে কথা বলা যাবে না। রোগের কারনে মানুষের গুনাহ ঝড়ে যায়।যেমন ভাবে কর্মকার হাপরের আগুন থেকে লোহার মরিচা দূর করে, তেমনিভাবে রোগ মানুষকে পাপ থেকে মুক্ত করে।
মানুষের কার মরন কোথায় কিভাবে হবে কোন বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার করতে পারেনি। কোন মানুষই তা জানে না, জানাও সম্ভব নয়। তাই সবসময় মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে, মুমূর্ষু ব্যাক্তির ন্যায়। মুমূর্ষু ব্যক্তিকে সবসময় তাওবা বাক্য স্মরণ করিয়ে দিতে হবে।
অনুভূতিঃ
যার জন্ম আছে তার মৃত্যু নিশ্চিত এটা চিরন্তন সত্য। এ কথাটাকে কেউ অস্বীকার করে না। কিন্তু কেউ এটাকে মনে প্রনে বিশ্বাস করতে পারে না সে এখনই মারা যেতে পারে এই কারণে সবাই মৃত্যুর প্রস্তুতি নিতে পারেনা। কিন্তু আমাদের উচিত সবসময় মৃত্যুর প্রস্তুতি নিয়ে থাকতে। কিভাবে আমরা মৃত্যুর প্রস্তুতি নিতে পারবো তার বিস্তারিত আলোচনায় করা হয়েছে ❝মুমূর্ষ হতে কবর পর্যন্ত ❞ বইটিতে। মৃত্যুটাকে আমরা কিভাবে সুন্দর মৃত্যুতে পরিনত করতে পারি তা এই বইটি পড়লে জানা যাবে।
1 out of 1 people found this helpful. Was this review helpful to you?
habibayeasmintonni – :
❝প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ আস্বাদন করতে হবে। আর তোমরা ক্বিয়ামতের দিন তোমাদের পরিপূর্ণ বদলা পাবে।অতঃপর যাকে জাহান্নাম থেকে দূরে সরানো হবে এবং জন্নাতে প্রবেশ করানো হবে, সে সফলতা অর্জন করবে। আর পার্থিব জীবন ধোকা বৈ কিছুই নয়❞[আলে ইমরান, ১৮৫]
কোন দুঃখ-কষ্টে পতিত হয়ে মৃত্যু কামনা করা কারো জন্য শোভনীয় নয়।কেউ পার্থিব কোন সমস্যায় পতিত হয়ে মৃত্যু কামনা করতে পারবে না।
আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্নিত রাসুল সঃ বলেন, তোমরা অধিক পরিমাণে স্মরণ কর স্বাদ বিনষ্ট কারী মৃত্যুকে। [তিরমিযী]. অর্থাৎ মানুষ যখন গভীরভাবে মৃত্যুকে ভাবতে থাকে তখন লোভ লালসা, কারও সাথে ঝগড়া- বিবাদ হিংসা থেকে বিরত থাকতে পারে।
মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত হওয়া সকল মুসলিম নর নারীর জন্য জরূরী। মৃত্যু হতে মানুষ পলায়ন করতে পারবে না। ❝তোমরা যেখানেই থাক না কেন মরণ তোমাদের ধরবেই❞[আন নিসা৪/৭৮]
মহান আল্লাহ মানুষকে পার্থিব চাকচিক্য সৌন্দর্যের মোহে পড়তে নিষেধ করেছেন।
মৃত্যু শয্যা —অসুস্থ হয়ে অসুস্থতার যন্ত্রণায় রোগকে গালি দেওয়া যাবে না। আজেবাজে কথা বলা যাবে না। রোগের কারনে মানুষের গুনাহ ঝড়ে যায়।যেমন ভাবে কর্মকার হাপরের আগুন থেকে লোহার মরিচা দূর করে, তেমনিভাবে রোগ মানুষকে পাপ থেকে মুক্ত করে।
মানুষের কার মরন কোথায় কিভাবে হবে কোন বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার করতে পারেনি। কোন মানুষই তা জানে না, জানাও সম্ভব নয়। তাই সবসময় মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে, মুমূর্ষু ব্যাক্তির ন্যায়। মুমূর্ষু ব্যক্তিকে সবসময় তাওবা বাক্য স্মরণ করিয়ে দিতে হবে।
অনুভূতিঃ
যার জন্ম আছে তার মৃত্যু নিশ্চিত এটা চিরন্তন সত্য। এ কথাটাকে কেউ অস্বীকার করে না। কিন্তু কেউ এটাকে মনে প্রনে বিশ্বাস করতে পারে না সে এখনই মারা যেতে পারে এই কারণে সবাই মৃত্যুর প্রস্তুতি নিতে পারেনা। কিন্তু আমাদের উচিত সবসময় মৃত্যুর প্রস্তুতি নিয়ে থাকতে। কিভাবে আমরা মৃত্যুর প্রস্তুতি নিতে পারবো তার বিস্তারিত আলোচনায় করা হয়েছে ❝মুমূর্ষ হতে কবর পর্যন্ত ❞ বইটিতে। মৃত্যুটাকে আমরা কিভাবে সুন্দর মৃত্যুতে পরিনত করতে পারি তা এই বইটি পড়লে জানা যাবে।