মেন্যু
mohila masayeel

মহিলা মাসাইল

পৃষ্ঠা: ৩০৪ (হার্ড কভার) বনি আদমের যে কয়জন নারী সর্বাধিক সম্মান্বিত এবং মর্যাদার অধিকারী, তাদের মধ্যে মারয়্যাম আ., ফিরআউনের স্ত্রী আসিয়া আ., রসূল ﷺ এর দুজন স্ত্রী খাদিজাহ রাযি এবং আইশাহ... আরো পড়ুন
পরিমাণ

300  400 (25% ছাড়ে)

পছন্দের তালিকায় যুক্ত করুন
পছন্দের তালিকায় যুক্ত করুন

4 রিভিউ এবং রেটিং - মহিলা মাসাইল

5.0
Based on 4 reviews
5 star
100%
4 star
0%
3 star
0%
2 star
0%
1 star
0%
 আপনার রিভিউটি লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

  1. 5 out of 5

    Golam Rabby:

    চমৎকার বই
    1 out of 1 people found this helpful. Was this review helpful to you?
    Yes
    No
  2. 5 out of 5

    Lal Mohammad:

    অসাধারন একটি কিতাব মহিলা মাসাইল।
    এই কিতাব প্রতিটা পরিবারেই থাকা উচিৎ।
    4 out of 4 people found this helpful. Was this review helpful to you?
    Yes
    No
  3. 5 out of 5

    Al meraz:

    মানবজাতির মধ্যে দুটো ভাগ।পুরুষ এবং নারী।ইসলামপূর্ব জাহেলি আরব সমাজে নারীর কোনো মর্যাদাপূর্ণ অবস্থান ছিল না। এমনকি সামাজিক লজ্জার ভয়ে নারীকে জীবন্ত কবর দেওয়া হতো। ইসলাম নারীকে তার মর্যাদাপূর্ণ জীবনের অধিকার দেয়।নারীর প্রতি সে সময়ের অবহেলার তীব্র প্রতিবাদ করে পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়-
    যখন তাদের কন্যাসন্তানের সুসংবাদ দেওয়া হয়,তখন মনঃকষ্টে তাদের চেহারা কালো হয়ে যায়। তাদের যে সুসংবাদ দেওয়া হয়েছে তার কারণে তারা নিজ সম্প্রদায়ের থেকে মুখ লুকিয়ে রাখে। তারা ভাবে এই সন্তান রাখবে,নাকি মাটিতে পুঁতে ফেলবে।সাবধান! তাদের সিদ্ধান্ত কতই না নিকৃষ্ট ছিল।(সুরানাহল৫৮-৫৯)।
    মহানবী (সা.)বিদায় হজের ভাষণে নারীর প্রতি সুবিচার করার নির্দেশ দিয়ে বলেছেন, ‘তোমরা নারীদের কল্যাণের
    ব্যাপারে অসিয়ত গ্রহণ করো।একমাত্র ইসলামই দিয়েছে নারীকে পুর্ণ মর্যাদা। এর সুশীতল ছায়া পেয়ে অনেক নারীই সর্বাধিক সম্মানিত হয়েছেন।হযরত সুমাইয়া রা) প্রথম শহীদ হলেন,মা খাদিজা রা সম্মানিতা হলেন।হযরত আয়েশা রা) রাসুল সা এর সাহচর্যে থেকে সর্বাধিক হাদিস বর্ণিতা হলেন।শুধু তাই নয়,তিনি ছিলেন রাসুলের টেপরেকর্ডারের মতো।ইসলাম ধর্মের মৌলিক বিধিবিধান পুরুষ ও নারীর একই রকম।তবে কিছু বিষয়ে নারীদের ভিন্ন বিধান আরোপিত হয়েছে।যা আল্লাহ প্রদত্ত বিধান।
    এ বিধানের প্রতি পূর্ণ সমর্পিত থাকাই ঈমানের দাবি। এ বিধানকে হালকা মনে করা বা অমান্য করার কোনো অবকাশ নেই।কেননা ইসলামী শরীয়তের সুস্পষ্ট বিধানের বিরোধিতা করার অধিকার কারো নেই।যার ফলে এই দ্বীনের এ বিষয়টি তাদের উচ্চ মর্যাদায় আসীন করেছে।ইসলামের প্রতিটি বিষয় সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা নারীদের জন্য আবশ্যক।নারীদের তালিম তালবিয়ার ব্যাপারে পবিত্র কোরআনে আছে, ‘তোমরা তাদের (নারীদের) সঙ্গে উত্তম আচরণ করো ও উত্তম আচরণ করার শিক্ষা দাও।
    কিন্তু বর্তমান যুগে নারীরা পুরুষের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে গিয়ে ছন্নছেঁড়া হয়ে পড়েছে।হারিয়ে ফেলেছে নিজের মর্যাদা।যুগের প্লার্টফর্মে তাদের চলাফেরা পুরুষের মতো।এর কারণ নারীরা দ্বীনি ও শরিয়াহ সম্পর্কে তালিম ও ইলেম অর্জন না করা।বিশেষ করে নারী-পুরুষের পর্দা,সতর,চলাফেরা,বিয়ে-মোহরানা,হায়েজ নিফাসের মতো বিষয়গুলোর শরিয়াহ জ্ঞান না থাকা।আর এই ধরনের বিষয়গুলো নারীরা আলেমের কাছে জেনে নিতেও ইতস্তবোধ করে।ফলে দ্বীনি শিক্ষায় একটা বাধ তৈরি হয়।আর নারীদের হীনতার চোখে দেখে তাদেরকে ইসলামি শিক্ষা হিসেবে কায়দা, আমপাড়া,কুরআনের কিছু সুরা পর্যন্তই সীমাবদ্ধতা করে দিয়েছে।আরেক দিকে বর্তমান সমাজের বেহায়াপনা তো আছেই।তাই এই দাবি নিয়ে এমন সময়ে নারীদের জন্য এমন গ্রন্থ রচনা করাটাও জরুরত।ঠিক নারীদের সকল বিষয় নিয়ে এমন একটি বই রচনা।বইটির নাম ‘মহিলা মাসাইল’।যেখানে বিভিন্ন দেশের শুধু মহিলাদের পক্ষ থেকে আসা ঈমান-আমল-আখলাক,আচার আচরণ,বিবাহ,তালাক,তাহারাত,পর্দা,সালাত,সাওম,লেন-দেন ইত্যাদি মৌলিক বিষয় এবং নারীদের ব্যক্তিগত,পারিবারিক,সামাজিক,সকল সমস্যাবলি ২২টি পরিচ্ছেদে ৩৪৩টি প্রশ্নাকারে লিপিত হয়েছে ।প্রশ্নগুলোর উত্তরের সাথে কুরআন-সুন্নাহ’র রেফারেন্স উল্লেখ করা হয়েছে।বইটির লেখক হিসেবে সৌদি আরবের শীর্ষস্থানীয় তিন জন স্কলার-শায়খ আব্দুল আযীয ইবন আব্দুল্লাহ ইবন বায; শায়খ
    মুহাম্মাদ ইবন উসায়মীন; শায়খ আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর
    রহমান আল জিবরীন ও স্থায়ী ফাতাওয়া কমিটি।
    যে সব বোনেরা সুন্নাহর আলোকে সহিহ দ্বীন মেনে আমল করতে চান তাদের জন্যই নির্ভযোগ্য একটি বই।
    4 out of 5 people found this helpful. Was this review helpful to you?
    Yes
    No
  4. 5 out of 5

    rabeyashafik447:

    আলহামদুলিল্লাহ চমৎকার একটা বই।।
    4 out of 4 people found this helpful. Was this review helpful to you?
    Yes
    No
Top