জীবন যদি হতো নারী সাহাবীর মত
অনুবাদ: আব্দুল্লাহ মজুমদার
সম্পাদনা: উস্তায আবুল হাসানাত কাসেমী, উস্তায আব্দুল্লাহ মাহমুদ
পৃষ্ঠা সংখ্যা: ১২৮ টি
কভার: পেপার ব্যাক
মক্কা নগরীতে একজন মহামানবের আবির্ভাব হলো, আসমান থেকে তার ওপর নেমে এলো এক ঐশী আলোক রেখা, দলে দলে মানুষ সেই মহামানবের ডাকে সমবেত হতে শুরু করল। একটি অত্যুজ্জ্বল আলোর পানে ছুটে আসতে লাগল তৃষিত সব প্রাণ। সেই তৃষ্ণার্ত, ক্ষুধিত প্রাণের মানুষগুলোর মাঝে, বিশাল একটি সংখ্যা ছিল নারীদের। নারী সাহাবিদের। রাযিয়াল্লাহু আনহুন্না। নবিজি যখন এক চরম, পরম ও মহাসত্যের দিকে মানুষকে আহ্বান করলেন, তখন অনেকের মতো চারদিক থেকে তৃষিত হৃদয়ে ছুটে এলো নারীদের দলও। তারাও বরণ করে নিল সত্যের পেয়ালা। যে অমৃত নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ধারণ করে এনেছেন হেরা পর্বত থেকে, সেই অমৃত পান করতে উদগ্রীব হয়ে পড়লেন তারাও।
সত্যের এই মিছিলে যোগদান তাদের জন্য সহজ ছিল না মোটেও। নবিজির ডাকে সাড়া দিতে গিয়ে তারা হয়েছেন ঘরহারা। হারিয়েছেন প্রিয় মানুষ, প্রিয় মুখ। সত্যকে নিজেদের জীবনে ধারণ করতে গিয়ে তারা হিজরত করেছেন। ছেড়ে এসেছেন প্রিয় জন্মভূমি। এমনকি হাসিমুখে মৃত্যুর মিছিলেও তারা অংশ নিয়েছেন। তবু যে অমৃত তারা পান করেছেন, যে রঙে রাঙিয়েছেন জীবন, যে সুরে আবগাহন করেছেন তনুমন, সেই অমৃত, সেই রং, সেই সুর থেকে তারা একচুল পরিমাণও বিচ্যুত হননি। এতটাই দৃঢ় আর অবিচল ছিল তাদের ঈমান।
ঐশী আলোর ঝলকানিতে আমাদের নারী সাহাবিগণ তাদের জীবনকে করেছেন আলোকময়, যে সুর আর লহরির মাঝে তারা হারিয়ে গেছেন, সত্যের পথে হাঁটতে তারা যে ত্যাগ-তিতিক্ষা, যে বিসর্জন দিয়েছেন, তা-ই উপজীব্য হয়ে উঠে এসেছে আমাদের ‘জীবন যদি হতো নারী সাহাবির মতো’ বইতে। সত্য আর সুন্দরের জন্য তাদের কুরবানি, তাদের আত্মত্যাগের গল্পগুলো থেকে আমরা খুঁজে নেব আমাদের জীবনের রসদ। রাঙিয়ে নেব আমাদের জীবনোধ্যায়। শুধরে নেব ভুল। জাগিয়ে তুলব বিস্মৃত অন্তর।
-
-
hotবেলা ফুরাবার আগে
লেখক : আরিফ আজাদপ্রকাশনী : সমকালীন প্রকাশন315 ৳227 ৳বেলা ফুরাবার আগে... নিজেকে আবিষ্কারের একটি আয়না। ...
-
hotমনের ওপর লাগাম
লেখক : আল্লামা ইবনুল জাওযী (রহঃ)প্রকাশনী : ওয়াফি পাবলিকেশন156 ৳115 ৳বিবেক আছে বলেই মানুষ পশুপাখি থেকে ...
-
hotএবার ভিন্ন কিছু হোক
লেখক : আরিফ আজাদপ্রকাশনী : সমকালীন প্রকাশন330 ৳238 ৳প্রতিদিন একটা একঘেয়েমি চক্রে কেটে যাচ্ছে ...
-
hotটাইম ম্যানেজমেন্ট
লেখক : Ismail Kamdarপ্রকাশনী : সিয়ান পাবলিকেশন228 ৳160 ৳ইমাম আবু হানিফা রহ.-এর রেশমি কাপড়ের ...
-
featureম্যাসেজ
লেখক : মিজানুর রহমান আজহারিপ্রকাশনী : গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্স275 ৳ইসলাম এক নক্ষত্র, যার সংস্পর্শে সমস্ত ...
-
hotআল্লাহর প্রতি সুধারণা
লেখক : ইমাম ইবনু আবিদ দুনইয়াপ্রকাশনী : ওয়াফি পাবলিকেশন175 ৳129 ৳জাবের রদ্বি. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ...
-
hotএপিটাফ
লেখক : সাজিদ ইসলামপ্রকাশনী : বুকমার্ক পাবলিকেশন200 ৳150 ৳ধরণ: লেকচার সংকলণ পৃষ্ঠা: ১৪৪ কভার: পেপার ব্যাক উস্তাদ ...
-
hotযে আফসোস রয়েই যাবে
প্রকাশনী : সত্যায়ন প্রকাশন288 ৳213 ৳একটি অফার! ধরুন, আপনাকে পঞ্চাশ হাজার টাকা ...
-
hotতিনিই আমার রব
লেখক : শাইখ আলী জাবির আল ফাইফীপ্রকাশনী : সমকালীন প্রকাশন272 ৳201 ৳অনুবাদক: আব্দুল্লাহ মজুমদার সম্পাদনা: আকরাম হোসাইন সহ-সম্পাদনা: আব্দুল্লাহ ...
-
hotআল্লাহকে পেতে চাইলে
প্রকাশনী : আনোয়ার লাইব্রেরী700 ৳385 ৳অনুবাদ : কাজী আবুল কালাম সিদ্দীক পৃষ্ঠা ...
-
Tasnim Binte Muhammad Selim – :
———————————————————
⚫অনুভূতি:লেখিকা বইটিকে অনবদ্য এক সাহিত্যে রচনা করেছেন,,,,,যার ফলে বইটি পড়ে আপনি সহসা মুগ্ধ হবেন।শব্দের বিচিত্রতা আর গল্পের অবতরণিকাগুলো যেন আমাকে নির্দেশনা দিয়ে যাচ্ছে।
—————————————————-
⚫কেন পড়বেন:নারী সাহাবীদের জানার তাগিদে প্রতিটি মুসলিম নারীর বইটি পড়া উচিত।তাদের জীবনী আমাদের উৎসাহ দেয়।এ দুনিয়ায় আমাদের লক্ষ্য কি?কেন আমরা এসেছি?এ প্রশ্নের উত্তর পাবেন।
————————————————————-
⚫বইকথন:লেখক মোট তিনটি অধ্যায়ে বিন্যস্ত করেছেন গ্রন্থটি।নারীকে কখনো শুভ্র ফুল,কখনো আবার গোলাপের পাপড়িগুলোর ন্যায় তুলনা করেছেন।বর্তমান বিশ্বে প্রচলিত পর্দার ভুল ধরিয়ে দিয়েছেন লেখক।বইটি পাঠকের আত্নউন্নয়ন ঘটাবে,এতে কোনো সন্দেহ নেই, তবে আল্লাহ্ না চাইলে সেটা হবে ভিন্ন কথা।এতটা আবেগের সাথে লেখাগুলো উপস্থাপন করা হয়েছে বইটিতে যা অল্পতেই পাঠকের হৃদয় কেড়ে নেবে।
আল্লাহ্ আমাদের সঠিক বোঝার তাওফিক দান করুন।আমিন।
Khaleda Mubasshera – :
বই:জীবন যদি হতো নারী সাহাবীর মতো
মূল:ড.হানান লাশিন
অনুবাদ:আব্দুলাহ মজুমদার
জীবন পথে সুখ-সৌভাগ্যের বাজারটা অতিক্রম করে আনুগত্যের মজা থেকে অঞ্জলিটা ভরে নিতে পারলেই তো আসল জীবনের স্বাদ অনুভব করা যাবে।ইসলাম মন-মস্তিষ্ক প্রসূত কোনো ধর্ম নয়।ইসলাম আল্লাহর পক্ষ থেকে একমাত্র দ্বীন।মহান আল্লাহ ইসলামকে পরিপূর্ণ করে দিয়েছেন বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সা:) কে প্রেরণের মাধ্যমে। নবিজি যখন এক চরম,পরম,ও মহাসত্যের দিকে মানুষকে আহ্বান করলেন,তখন অনেকের মতো চারদিক থেকে তৃষিত হৃদয়ে ছুটে এলো নারীদের দলও।কিন্তুএই সত্যের পথ যোগদান দেয়াটা সহজ ছিল না।প্রিয়জনদের হারিয়ে অমানবিক নির্যাতন ও অত্যাচার সহ্য করেও তারা অটল ছিল এক আল্লাহর পথে।
__________________________________
●বিষয়বস্তু:ইসলাম এক ধ্রুব সত্য।এই সত্য যখন থেকে প্রতিষ্ঠিত হলো বিশ্বাসীরা একে একে ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত হলো।জীবন বিসর্জন দিয়ে,,পরিবারের মায়া ত্যাগ করে এক আল্লাহর মনোনীত দ্বীন ইসলামকে বেছে নিয়েছে তারা। তাদের জীবনটা সহজ ছিল না, হাজারটা ত্যাগের বিনিময়ে তারা পরকালের আগাম সুসংবাদ পেয়েছেন,আর নতুন প্রজন্মের জন্য রেখে গেছেন এক সোনালী ইতিহাস।যে ইতিহাস আজও প্রতিটি বিশ্বাসী মুসলিমের অন্তরে তাক লাগিয়ে দেয়।এই ইতিহাসেরই সারসংক্ষেপ দেয়া হয়েছে বইটিতে ।
_____________________________________
●প্রথম অধ্যায়: বইয়ের শুরুটা হয়েছে একজন অনুগত কন্যা,অনুগত স্ত্রীর গল্প দিয়ে।রয়েছে মহাসত্যের পথে অবিচল থেকে নিজ পরিবারের বিরুদ্ধে লড়াই করে আসা সেই মহীয়সী নারীর গল্প।হ্যাঁ তিনিই উম্মে কুলসুম যিনি ঠোঁট ভেজাতেন তাসবিহ পড়ে।শুধু তাই নয়,,,,,,,ইসলামের খেদমত তো করেছেন ই স্বামী ও সংসারকে গুছিয়ে রেখেছেন সর্বদা।ভালোবাসার পরম চাদরে ঢেকে রেখেছেন সংসারকে।আছিয়া,উম্মে কুলসুম, ফাতেমা, উম্মুদ দাহদাহর, যাইনাব, হালিমা আসমা বিনতে উমাইস রাদিয়াল্লাহু আনহুম এর মতো মহীয়সী নারীদের ত্যাগ-তিতিক্ষার গল্পগুচ্ছ দিয়ে লেখিকা সাজিয়ে তুলেছেন গ্রন্থটির প্রথম অধ্যায় কে।
_____________________________________
●দ্বিতীয় অধ্যায়: এই তো প্রথম……প্রথমবারের মতো একবার পুলসিরাতে দাঁড়াতেই হবে।কবে গুনাহ ছেড়ে দেবো প্রথমবারেরমতো?খাঁটি তওবা হবে কোনদিন?কবে ফিরে যাবো আল্লাহর কাছে?কবে তার সাথে প্রথম দেখা হবে হাউজে কাউসারে?কবে আল্লাহর সাহচর্য পাবো প্রথমবারেরমতো?
লেখিকা তার মনের সবটুকুন গাম্ভীর্য মনে হয় বইটিতে ঢেলে দিয়েছেন।কাব্যিক ভাষায় বইটিকে এতটা সমৃদ্ধ করেছেন যা পাঠকের হৃদয়ের গভীরে আঘাত করবেই।
________________________________________
●তৃতীয় অধ্যায়:লজ্জা নারীর অলংকার।প্রতিটি সত্যিকারের মুসলিম রমনীর কাছে পর্দা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।পর্দা আল্লাহর পক্ষ থেকে একটি নিয়ামত,,,যা নারীর অধিকারকে আরো জোরদার করে দিয়েছে।লেখিকা নারীর লজ্জাকে শুভ্র ফুলের সাথে তুলনা করেছেন।ফুল বড় লজ্জাশীল।সলজ্জ ভঙ্গিতে তার পাপড়িগুলো দিয়ে নিজেকে ঢেকে রাখে, যতক্ষণ না বসন্ত আসে।এমনটা আমরাও।তাই তো হিজাবে নিজেকে আবৃত রাখব,যতক্ষণ না বসন্তের মতো একজন নেককার স্বামী আসে।
__________________________________
●অনুভূতি:বইটি গভীর ভাবগম্ভীর্যপূর্ন।প্রতিটি পাতা হৃদয়ের গভীরে লিপিবদ্ধ করে রাখার মতো।বইটি পড়ে ব্যক্তিগতভাবে থমকে গেলাম,নিজেকে তুলনা করলাম সাহাবীদের সাথে।তাদের জীবনীগুলো আমাদের জন্য নির্দেশনাস্বরূপ।
__________________________________
●শিক্ষা:বর্তমান যুগে আধুনিক মেয়েরা ইসলামের জ্ঞানকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করে মেতে উঠেছে পশ্চিমা সভ্যতায়।আফসোস!এমন মুসলিমদের জন্য যারা রবের হিদায়াত থেকে বঞ্চিত হয়েছে।ইসলাম নারীকে দিয়েছে অসীম সম্মান।আর পশ্চিমা সভ্যতা নারীকে লজ্জার বেড়াজাল থেকে বের করে পুরুষদের বিনোদনের মাধ্যম তৈরী করে দিয়েছে।আর সেই সভ্যতার চর্চা করে চলছে নামধারী মুসলিম।তাদের জন্য বইটি অসাধারণ কার্যকর।
_________________________________________
●শেষ কথা:জীবনে একবার হলেও বইটি পড়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।প্রিয় বোনেরা,জানি না আল্লাহ আমাদের কার জন্য কতটুকু হিদায়াত রেখেছেন।তবু আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ করুন যেন আল্লাহ আমাদের সকলকে ইমান নিয়ে মৃত্যুবরণ করার তাওফিক দান করেন।আমিন
Suraiya Akter – :
#প্রথম অধ্যায়,যেখানে লেখিকা আমাদের হতে বলেছেন নারী সাহাবীদের মতো। কখনও আসমা বিনতু আবি বকরের পিতা অনুগত হওয়া থেকে,আবার উম্মু কুলসুম বিনতু উকবাহর মত হৃদয়ের হিজরত করতে যেখানে ছিল আত্নত্যাগ,রাব্বের প্রতি অগাধ ভালোবাসা আবার কখনও বা উম্মুদ দাহদাহ’র মত স্বামীভক্ত হতে বলেছেন,যে কিনা স্বামীর সিদ্ধান্তের উপর সর্বদা অটল। (আল্লাহ তাদের উপর সন্তুষ্ট থাকুন)
#দ্বিতীয় অধ্যায়ে – অনুভূতি,প্রথম কোন ভাল কাজ করার অনুভূতি,পর্দা করার অনুভূতি,অসহায় মানুষকে সাহায্য করার অনুভূতি,সলাতে রাব্বের সামনে দাড়ানোর অনুভূতি,গুনাহ করে তাওবা দিয়ে ফিরে আসার অনুভূতি যা কিনা কেবল একটি স্বচ্ছ হৃদয় দ্বারাই অনুভব করা যায়।
#তৃতীয় অর্থাৎ শেষ অধ্যায়ে লেখিকা তুলে ধরেছেন জীবনের বাস্তবতা। কারো স্বপ্নের রাজকুমারকে নিয়ে আকাশ-কুসুম কল্পনা না করে মানিয়ে নিতে বলেছেন। রাব্বের প্রতিটা সিদ্ধান্তে সন্তুষ্ট এবং ধৈর্য ধরতে বলেছেন।
#বইটি কেন পড়ব?
রাব্বকে সন্তুষ্ট করতে। যাদের উপর আল্লাহ সন্তুষ্ট ছিলেন। যারা পেরেছিল রাব্বকে খুশি করতে, আল-জান্নাহর পথ সুগম করতে। তাদের পদচিহ্ন ধরে চলার উদ্দেশ্যে,গুনাহ থেকে উঠে এসে হিদায়াহর পথ আঁকড়ে ধরার জন্য পড়তে হবে।
শেষের দিকে লেখিকা যে গুরুত্বপূর্ণ মেসেজটি আমাদের দিয়েছেন তা হলঃ “কখনো যেন মনে না করি,নারীত্ব মানে হাই হিল পরা,নারীত্ব মানেই ঠোঁটে গাঢ় লিপস্টিক কিংবা আটসাট কাপড় পরিধান করা। বরং নারীত্ব হল কোমল আচরণ। নারীত্ব কেবল পোশাকে নয়। নারীত্ব চিন্তায়,কথাবার্তায়,উত্তম আচরণে ও আল্লাহকে সন্তুষ্টকারী ইল্ম অর্জনে।”
ratul.nowkhoir – :
#জীবন_যদি_হতো_নারী_সাহাবির_মতো
বইটা পড়ার সময় চোখে পানি ধরে রাখতে পারছিলাম না। কিছুক্ষন পর পরেই চোখ টলমল করছিল। জানিনা কোন বিষয়টি আমাকে বেশি নাড়া দিয়েছে। লেখক কিভাবে এত সুন্দর করে সাজিয়ে উপস্থাপন করলেন এটাই আমার মাথায় আসছে না। আবার যিনি অনুবাদক তার কাছেও কৃতজ্ঞ। এতো সুন্দর একটি বই অনুবাদ করেছেন আমাদের জন্য।
এই বইটি অবশ্যই ঈমানদার নারীদেরকে প্রলোভিত করবে নিঃসন্দেহে। কেননা এই বইটি হতে পারে তাদের জন্য ঈমান পরিচর্যার একটি অনন্য সুযোগ। আর যারা খুব বেশি ইসলাম মানেন না তাদের জন্যেও এটি একটি রোল মডেল হতে পারে। বই টির নাম শুনলেই মনে হয় ভিতরে কিছু গুপ্ত জিনিসপত্র লুকিয়ে আছে। হ্যাঁ, তাই। প্রতিটা লাইনেই ভালোবাসার পরত রয়েছে। যত পড়বেন ততই মনে হবে আর একটু পড়ি। মধুর মতো মনে হবে বইটি। আমাদের নারী সাহাবিদের যেভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে এই বইটিতে তা আসলেই ভাষায় প্রকাশ করার মত না। অবশ্যই এই বইটি সবার ঘরে ঘরে থাকা উচিৎ। একজন সৎ নারী, ভালোবাসায় প্রস্ফুটিত গোলাপের মত একজন স্ত্রী, আর জুঁই ফুলের ঘ্রাণের মত নিজের ভালোবাসা ছড়িয়ে দেওয়ার ক্ষমতা রাখেন আপনারা মেয়েরা।
এই বইটি সত্যি অসাধারণ আমার পড়ার মধ্যে। সত্যিই বলছি। আল্লাহ্ লেখিকা আপুকে আর অনুবাদক ভাইজান কে উত্তম প্রতিদান দান করুন। আমিন।
#MRHR
Bibliophile – :