মেন্যু
ijharul hoq 2nd part

ইযহারুল হক (২য় খণ্ড)

অনুবাদ- ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহ. সম্পাদনা – শায়খ ইমদাদুল হক পৃষ্ঠা – ৫১২ ১৮২৯ সালে খ্রিস্ট ধর্মীয় প্রচারক মি. কার্ল গােটালেব ফান্ডার খ্রিস্টান পাদরিদের গতানুগতিক মিথ্যাচার, বিকৃতি, অপপ্রচার ও বিষেদাগার সম্বলিত মীযানুল... আরো পড়ুন
পরিমাণ

301  430 (30% ছাড়ে)

পছন্দের তালিকায় যুক্ত করুন
পছন্দের তালিকায় যুক্ত করুন

1 রিভিউ এবং রেটিং - ইযহারুল হক (২য় খণ্ড)

5.0
Based on 1 review
5 star
100%
4 star
0%
3 star
0%
2 star
0%
1 star
0%
 আপনার রিভিউটি লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

  1. 5 out of 5

    abdullah.2003abid:

    উপমহাদেশে খ্রিষ্টান মিশনারিদের দৌরাত্ম্য উনবিংশ শতাব্দীর শেষভাগে ব্যাপক বৃদ্ধি পেয়েছিল। ভারতবর্ষে তো তখন ইংরেজদের শাসন চলে। কার্ল পিফেন্ডারকে বলা হত ভারতে আসা সর্বকালের শ্রেষ্ঠ মিশনারী। সে প্রচুর মুসলমানকে খ্রিষ্টান ধর্মে দীক্ষিত করে। সে ‘মিযান আল হক’ নামে একটি প্রতারণামূলক বই লিখে কুযুক্তির আশ্রয় নিয়ে মুসলিমদেরকে বিভ্রান্ত করত এবং আলেমদের সাথে সর্বসম্মুখে বিতর্কের আসর বসাত।
    .
    ১৮৫৪ সালের এমনই এক বিতর্কে উসমান (রা) এর সরাসরি বংশধর আল্লামা রহমাতুল্লাহ কিরনবি তার মোকাবেলা করে তাক লাগিয়ে দেন। তিনি সমকালীন খ্রিস্টান ও ইউরোপিয়ান উৎস থেকেই দেখিয়ে দেন যে খ্রিষ্টবাদে কত ভুল আছে। এরই ফলশ্রুতিতে তিনি ১৮৬৪ সালে কালজয়ী ‘ইযহারুল হক’ গ্রন্থ রচনা করেন।
    .
    বইটি যেন খৃষ্টবাদের বিরুদ্ধে আরোপিত অভিযোগের এক বিশদ এনসাইক্লোপিডিয়া। এতে আরো রয়েছে তাবারি, ইবনে হাযম ও ইবনে তাইমিয়ার মত যুগশ্রেষ্ঠ ইসলামী মনীষীদের নানা উক্তির সমাহার। মিশনারীদের বিরুদ্ধে এই এক বইই এত দুর্দান্ত অস্ত্র হিসেবে কাজ করেছে যা ভাবলে অবাক হতে হয়
    5 out of 5 people found this helpful. Was this review helpful to you?
    Yes
    No
Top