মেন্যু
filistiner itihas

কালের বিবর্তনে ফিলিস্তিনের ইতিহাস

প্রকাশনী : হুদহুদ প্রকাশন
অনুবাদক : আবদুর রহমান আযহারী
সম্পাদক : মাওলানা আবদুল আলীম
পৃষ্ঠা : 368, কভার : হার্ড কভার, সংস্করণ : 1st Published, 2022
আইএসবিএন : 987984181888, ভাষা : বাংলা
ইসলামী ইতিহাসের হাজারও কাহিনী থেকে আমরা আপনাদের জন্য নির্বাচন করেছি এমন এক বিশেষ কাহিনী, বর্তমান যুগে যা অধ্যয়ন করা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য জরুরি। তা হল ফিলিস্তিনের কাহিনী। ফিলিস্তিনের কাহিনী মানবেতিহাসের... আরো পড়ুন
পরিমাণ

300  600 (50% ছাড়ে)

পছন্দের তালিকায় যুক্ত করুন
পছন্দের তালিকায় যুক্ত করুন

3 রিভিউ এবং রেটিং - কালের বিবর্তনে ফিলিস্তিনের ইতিহাস

5.0
Based on 3 reviews
5 star
100%
4 star
0%
3 star
0%
2 star
0%
1 star
0%
 আপনার রিভিউটি লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

  1. 5 out of 5

    Sumaiya Afrin:

    পশ্চিমাদের তথ্যগত ছলচাতুরি ও ইতিহাসের বিচ্যুতি মুসলিম উম্মাহকে তার সোনালি অতীত থেকে বিচ্ছিন্ন করে নিয়ে যাচ্ছে অন্ধকার তথা গোমরাহের দিকে। যে ইতিহাস জানার পরে মজবুত ঈমানী শক্তি নতুন করে দানা বাঁধার কথা ছিল প্রতিটি হৃদয়াঙ্গনে, আজ মুসলিম বিশ্বকে সাম্রাজ্যবাদী কব্জা করে নেওয়ায় সেই ইতিহাস জেনে হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হয়।

    এমন কঠিন সময়ে বলতে গেলে অনেকটা ক্রান্তিলগ্নে দাঁড়িয়েই―ফিলিস্তিনিদের সত্য ও সুন্দর অতীতের ইতিহাস ও বর্তমান ইতিহাসের সাথে মানুষের সুনিবিড় সম্পর্ক তৈরি করতে খ্যাতনামা দ্বীনি শাইখ, লেখক ও গবেষক ড. রাগীব সারজানি রচনা করেন এক দেদীপ্যমান আলোকবর্তিকা ‘কিস্সাতু ফিলিস্তিন’। যে গ্রন্থটি ‘হুদহুদ প্রকাশন’ থেকে প্রকাশিত হচ্ছে ‘কালের বিবর্তনে ফিলিস্তিনের ইতিহাস’ এই শিরোনামে। যার সরল অনুবাদক লেখক আব্দুর রহমান আযহারী হাফিজাহুল্লাহ।

    মুসলিমদের কাছে ফিলিস্তিন নামেমাত্র কোনো শব্দ কিংবা রাষ্ট্র না। এর কারণ বাইতুল মাকদিস আমাদের প্রথম কিবলা,তৃতীয় হারাম। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা কুরআনুল কারিমে একাধিকবার ফিলিস্তিনের চারপাশের ভূমিকে বরকতময় ও একে পূর্ণময় ভূখণ্ড বলে উল্লেখ করেছেন। আল্লাহর অনুগ্রহে নবি করীম ﷺ মক্কা থেকে যেখানে ভ্রমণ করেন। আর এখানেই খুঁজে পায় পূর্বসূরীদের পদছোয়া। তাঁদের দেখে চক্ষুশীতল করে দুই রাকাআত সালাত আদায় করে প্রশান্তির সাথে। এই মসজিদুল আকসা থেকেই অতঃপর ঊর্ধ্বাকাশে গমন করেন রাসূলুল্লাহ ﷺ।

    সোনালি অতীতের সেই পদচিহ্ন মুছে যাচ্ছে আজ রক্তশ্রোতে কিংবা ইতিহাস বিকৃতির সাথে। ফিলিস্তিনের সদ্য ফোটা ফুলগুলোও ঝরে পড়ছে আজ বুলেটের আঘাতে আঘাতে। আজকের এই ধ্বংসস্তূপের নীচে চাপা পড়া ফিলিস্তিনের সেই সোনালি অতীতকে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার দায়িত্ব আঞ্জাম নিয়েছেন ড. রাগিব সারজানি।

    আলোচনার শুরুতেই উঠে এসেছে ফিলিস্তিন ইস্যু নিয়ে কেন অধ্যায়ন করা প্রয়োজন সেই বিষয়টি। যাদের মনাকাশে দ্বিধা কিংবা সংশয়ের কালো ছায়া ছিল বইটির মাঝে বুঁদ হওয়া নিয়ে, এইটুকু পড়ে তাদের আকাশটা সাদার শুভ্রতা কিংবা স্বচ্ছ নীল রঙে ছেয়ে যাবে।

    সূচিপত্রে চোখ বুলাতেই চোখে পড়ে, প্রাচীন ব্রোঞ্জ যুগ থেকে ইহুদি সম্প্রদায়ের ফিলিস্তিনের ভূমিতে ছিন্ন বিচ্ছিন্ন হয়ে ছড়িয়ে পড়ার ইতিবৃত্ত। ধাপে ধাপে নববী যুগ, খুলাফায়ে রাশিদিনের উজ্জল সময়কে ছুঁয়ে দিয়ে পৌঁছে গেছে সেলজুক, মামলুক, উসমানী খিলাফতের সময়ে ফিলিস্তিনের ইতিহাস পর্যন্ত। এরপর ক্রুসেডার বাহিনী ও বাইতুল মুকাদ্দাসকে ঘিরে এই বাহিনীর পদক্ষেপগুলো, ইহুদি-মুসলিম সংঘর্ষ, ফিলিস্তিনিদের সশস্ত্র সংগ্রামের সূচনা থেকে বর্তমান পর্যন্ত সুসজ্জিত করা হয়েছে। এক কথায় বলতে গেলে, ফিলিস্তিনের ওল্ড ওয়ার্ল্ড অর্ডার থেকে নিউ ওয়ার্ল্ড অর্ডার পর্যন্ত আলোচ্য বইটিতে তুলে ধরা হয়েছে।

    শর্ট পিডিএফ পড়ে অনুমেয়, সহজ,সরল সাবলীল ভাষার বুননে লেখক সুনিপুণ হাতে তথ্যবহুল আলোচ্য এই গ্রন্থটি গড়েছেন। বিকৃত ইতিহাসের বেড়াজাল থেকে মুসলিম উম্মাহকে বের করে সঠিক ইতিহাসের আয়নায় দেখিয়েছেন ফিলিস্তিনের সোনালি অতীতসহ বর্তমানকে যা ―বইটির গ্রহণযোগ্যতা ও বিশেষত্ত্বকে বাড়িয়ে দিয়ে পাঠকমহলে করেছে আরো সুখপাঠ্য ও গুঞ্জনের সৃষ্টি।

    বইটি ইতিহাসপ্রেমী ও ফিলিস্তিন বিষয়ে সঠিক ইলম অর্জনে আগ্রহীদের সামনে এমন এক নতুন দ্বারের উন্মোচন করবে। যেই দ্বার খুলে দিলে আলো এসে সব অন্ধকার, গোমরাহীকে নিশ্চিহ্ন করে আলোর পথ দেখাবে। সর্বোপরি, ফিলিস্তিন ইস্যু যে মুসলিমদের আকিদাগত ইস্যু তা উপলব্ধি করতে এবং মুসলিমদের একজোট হয়ে ইহুদিদের হাত থেকে ফিলিস্তিন জয় করার কথাও ভাবিয়ে তুলবে।

    এমন একটি বই যাদের অক্লান্ত শ্রমের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি তাদের প্রতি অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে— দুআ ও ভালোবাসা।

    Was this review helpful to you?
    Yes
    No
  2. 5 out of 5

    rihanhossainkhan:

    ◾প্রারম্ভিক কথন-
    —————————————-
    যে জাতি তার নিজের অতীত ইতিহাস সম্বন্ধে কোনো ধারণা রাখে না বা তা থেকে কোনো জ্ঞান আহরণ করে না, সে জাতি কখনোই চূড়ান্ত শীর্ষে পৌছাতে পারে না। অথচ মুসলমানদের সুদীর্ঘ বীরত্বগাথা সোনালী ইতিহাস থাকা সত্ত্বেও আজ তারা ইতিহাস বিমুখী। ফলাফলস্বরূপ – একের পর এক ভূখণ্ড হাতছাড়া হচ্ছে। যার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে ফিলিস্তিন ভূখণ্ড। ফিলিস্তিন ভূখণ্ডটি আমাদের হৃদয়ের সঙ্গে সম্পর্কিত হলেও আমরা কেবল ইহুদী মদদপুষ্ট পশ্চিমা মিডিয়া থেকে প্রাপ্ত সংবাদ এবং ফিলিস্তিন নামের সঙ্গে পরিচিতির মাধ্যমেই নিজেদেরকে সীমাবদ্ধ করে রেখেছি। এ থেকেই বোঝা যায়, মুসলমান জাতি এখনো ঘুমিয়ে আছে। আর সেই সমস্ত ঘুমন্ত মুসলমানদেরকে টেনে তোলার জন্য এবং ফিলিস্তিনকে বিজিত করার লক্ষ্যে ড. রাগিব সারজানীর এক অনবদ্য গ্রন্থ ‘কালের বিবর্তনে ফিলিস্তিনের ইতিহাস’ বাংলা ভাষায় হুদহুদ প্রকাশন থেকে প্রকাশিত হতে যাচ্ছে।

    ◾বই কথন-
    —————————–
    বক্ষ্যমাণ গ্রন্থটিকে ৩৯টি শিরোনামের মাধ্যমে সুসজ্জিত করা হয়েছে। যার শুরুর দিকে প্রাচীন ও মধ্য ব্রোঞ্জ যুগে ফিলিস্তিনের ইতিহাস আলোকপাত করা হয়েছে।

    অতঃপর হযরত উমর রা. এর খিলাফতকালে ফিলিস্তিন বিজয়, ক্রুসেডারদের হাত থেকে সুলতান সালাহুদ্দিনের পুনরায় ফিলিস্তিন বিজিত হওয়ার ইতিহাস এবং নববী যুগ থেকে শুরু করে বিভিন্ন সাম্রাজ্যের অর্থাৎ ফাতেমি, সালজুক, মামলুক, উসমানী ও এর পরবর্তী যুগে ফিলিস্তিনের ইতিহাস নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।

    সবশেষে, লেখক আলোচনা করেছেন ফিলিস্তিনের ইহুদিকরণ অর্থাৎ ইহুদী দখলদারিত্ব, ফিলিস্তিনের সংগ্রাম, ফিলিস্তিনের ইতিহাস বিষয়ক পর্যালোচনা ইত্যাদি।

    ◾পর্যালোচনা-
    ——————————————
    ▪️বর্তমান সময়ে ফিলিস্তিন সংকট চরম থেকে চরমতম আকার ধারণ করেছে। ফিলিস্তিন ভূখণ্ড মুসলমানদের হওয়া সত্ত্বেও ইহুদীরা তাদের বিকৃত ধর্মিও গ্রন্থ তৌরাতের ভিত্তিতে দাবী করছে এটি তাদের ভূমি। আবার খ্রিষ্টান সম্প্রদায় তাদের বিকৃত বাইবেলের ওপর ভিত্তি করে দাবি করছে ফিলিস্তিন ভূখণ্ড তাদের। এমনকি ইহুদী-খ্রিষ্টান সম্প্রদায় ইতিহাস পর্যন্ত বিকৃত করে দাবি করছে এই ভূমি তাদের। লেখক তাদের ভিত্তিহীন দাবি, মিথ্যাচার ও বিকৃত ইতিহাসের স্বরূপ উন্মোচন করেছেন এবং তুলে ধরেছেন প্রকৃত ইতিহাস।

    ▪️ফিলিস্তিন ছাড়া মুসলমান অস্তিত্বহীন। কেননা মসজিদে আল-আকসা, মহানবীর মেরাজ যাত্রা ফিলিস্তিন ভূখণ্ডের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। কোরআন এবং হাদীসে স্পষ্টকরে উল্লেখ করা আছে এই ভূখণ্ড কতটা গুরুত্বপূর্ণ। আর তা কোনোভাবে হাতছাড়া হয়ে গেলেও পুনরুদ্ধার করা সকল মুসলমানের দায়িত্ব। লেখক বিষয়গুলো সামনে রেখেই ধারাবাহিকভাবে ইতিহাস তুলে ধরেছেন।

    ▪️️ফিলিস্তিন সমস্যাকে আঞ্চলিক সমস্যা বলে জিইয়ে রেখে গোপনে একটু একটু করে জায়নবাদীরা এবং নব্য ক্রুসেডাররা যে নীলনকশা বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে, লেখক তা চমৎকারভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন এবং এ পর্যায়ে মুসলমানদের করণীয় সম্পর্কেও বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। যা সূচিপত্র দেখলেই অনুমাণ করা যায়।

    ▪️ফিলিস্তিনের ইতিহাস অধ্যয়ন মানে শুধু ইতিহাসের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকা নয় বরং ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিয়ে ঐক্যবদ্ধ হওয়া, ভ্রাতৃত্ত্ববন্ধনে আবদ্ধ হওয়া, লড়াই করা, নিজ ভূমি শত্রুমুক্ত করার পথ খুঁজে বের করা। অর্থাৎ লেখক বারংবার এটা বোঝাতে চেয়েছেন যে, আমাদের ভূমি আমাদেরকেই শত্রুমুক্ত করতে হবে।

    ▪️গ্রন্থটির উপস্থাপনা, রচনাশৈলী, শব্দচয়ন খুবই চমৎকার ছিল। এছাড়াও সাবলীল আর প্রাণবন্ত অনুবাদ পাঠককে দারুণভাবে মুগ্ধ করবে। ️এছাড়াও প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে পাদটীকা সংযোজন করা হয়েছে। যার ফলে পাঠকের কাছে গ্রহণযোগ্যতা আরো বাড়বে।

    পরিশেষে, ফিলিস্তিন তখনই মুসলমানদের হবে, যখন এই ভূমিকে ফিলিস্তিনি ভূমি না ভেবে নিজেদের ভূমি ভাবা হবে।

    ◾মতামত-
    ————————————
    সূচিপত্র পড়ার সময় দুজন মুসলিম বীরের নাম চোখে পড়ার মতো ছিল। সে দুজন হচ্ছে – ইমাদুদ্দীন জঙ্গী রহ. ও নুরুদ্দীন জঙ্গীর নাম। উভয়ের নামের শেষ অংশ যৎকিঞ্চিৎ পরিবর্তন করে জিনকি করলে অধিকতর শ্রুতিমধুর হবে।

    1 out of 1 people found this helpful. Was this review helpful to you?
    Yes
    No
  3. 5 out of 5

    মুহাম্মদ রুবেল মিয়া:

    ফিলিস্তিন
    আমাদের তৃতীয় মাতৃভূমি! হ্যা, এটা আমাদের মাতৃভূমি। যে ভূমি অর্জন করতে গিয়ে আমাদের শহিদদের রক্ত ঝরেছে, যে ভূমিতে আমাদের প্রথম কিবলা অবস্থিত, যে ভূমির মালিকানা আল্লাহ আমাদের দিয়েছেন, সেটাতো আমাদের মাতৃভূমিই!

    যুগ যুগ ধরে ফিলিস্তিন ছিলো মুসলমানদের ভালোবাসার কেন্দ্রবিন্দু, মুসলমানদের ঐক্যের সর্বোত্তম মাধ্যম এবং মুসলমানদের গর্ব ও গৌরবের ভূমি। যুগের আবর্তে, মুসলমানদের অধঃপতনের সুযোগে ইয়াহুদিরা দখল করে নিয়েছে আমাদের ভালোবাসার ভূমি টুকুকে। শুধু তাই নয়, মুসলমানদের ভূমিতে থেকে মুসলমানদের উপর চালিয়ে যাচ্ছে নির্যাতনের সর্বোচ্চটুকু!
    ইয়াহুদিরা দাবি করছে এটা তাদের ভূমি, ক্ষনে ক্ষনে খ্রিস্টানরাও একে নিজেদের ভূমি দাবি করে বসে!

    কিন্তু ফিলিস্তিনতো শুধু মুসলমানদের। ফিলিস্তিন মুসলমানদের ছিলো এবং ভবিষ্যতেও মুসলমানদের হবে, যদিও বর্তমানে আগ্রাসী শক্তি এর খানিকটা দখল করে রেখেছে। ফিলিস্তিন যে মুসলমানদের ভূমি তার সাক্ষ্য দেয় ইতিহাস। হ্যাঁ, ইতিহাসই সাক্ষ্য দেয় এ ভূমি শুধুই মুসলমানদের, অন্য কারো নয়।

    ইতিহাসের গভীর সে আলোচনাগুলোই তুলে ধরেছেন মিশরের বিখ্যাত ঐতিহাসিক ডা. রাগিব সারজানী। ইতিহাসের অলিগলি ঘেঁটে, ছেঁকে ছেঁকে তুলে এনেছেন মহাসত্যের দলিলগুলোকে। তারই আবদ্ধ পাঠ “কালের বিবর্তনে ফিলিস্তিনের ইতিহাস” বইটি।
    বইটিতে লেখক ব্রোঞ্জ যুগ থেকে ইয়াহুদিদের দখলকাল পর্যন্ত আলোচনা করেছেন ফিলিস্তিনের ইতিহাস।
    ব্রোঞ্জ যুগ থেকে শুরু করে খ্রিস্টান-ইহুদীদের সময়, খুলাফায়ে রাশেদার সময়কাল, উমাইয়া খিলাফত, আব্বাসি খিলাফত, সেলজুক সালতানাত, মামলুক সালতানাত, উসমানি খিলাফাত এবং শিয়া উবায়দিদের সময়কাল গুলোতে ফিলিস্তিনের পটভূমি, পরিস্থিতি, পরিবর্তন উঠে এসেছে বইটির আলোচনার মধ্যে।
    বইটি আমাদেরকে দিবে ফিলিস্তিন সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ ধারনা, ফিলিস্তিন যে আমাদের ভূমি প্রমাণ করে দিবে ইতিহাসের দলিলপত্রের আলোকে।

    বর্তমান সময়ে বইটি পাঠের প্রয়োজনীয়তা বোঝা যায় বইটির আলোচ্য বিষয় দেখেই। আশা করি বইটি ফিলিস্তিন সম্পর্কে আমাদের জ্ঞানকে বৃদ্ধি করবে এবং আমাদের ভূমি ফিরিয়ে আনার জন্য আমাদের উম্মাহকে শক্তি ও সাহস যোগাবে ইনশাআল্লাহ।

    2 out of 2 people found this helpful. Was this review helpful to you?
    Yes
    No