এক দিঘল দিনে নবিজি ﷺ
অনুবাদ: মাসুদ শরীফ
সম্পাদনা এবং আরবী থেকে সংযোজন: মুফতি মাহমুদুল হক
পৃষ্ঠা: ১৮২
কভার: পেপারব্যাক
এই তো খেজুর গাছের শহর। প্রাণচঞ্চল হৃদয়গুলোর শহর। এখানেই তাঁর হৃদয়ের বসত। যখন এসেছিলেন দীপ্তিময় হয়ে উঠেছিল শহরের প্রতিটি কোণ। এই শহর, শহরের মানুষ আর প্রকৃতি তাকে জড়িয়ে নিয়েছিল নিবিড় করে। খানিক দূরে ব্যথার স্মৃতিমোড়া সেই উহুদ পাহাড়, কত ভালোবাসার টান এর সঙ্গে। শহরপুরীর প্রতিটা অলিগলির কাছে অতি আপন তাঁর পায়ের চিহ্ন। অনতিকাল পর এখানেই গড়ে উঠবে তাঁর মাসজিদ, সঙ্গে লাগোয়া ছোট্ট একটি কুটির। এই মাসজিদের আঙিনাতে তাকে ঘিরে জড়ো হবে সেই মহান একদল মানুষ, যারা তাঁর অনুসরণে উদগ্রীব। তিনি হবেন তাদের ছায়াসঙ্গী। তবে সবচেয়ে মধুর সম্পর্কটি হবে আল্লাহর সঙ্গে।
.
আমরা আজ নবিজি ﷺ-এর সাথে কাটাব সকাল থেকে সন্ধ্যা। দেখব তাঁর প্রতিটি নিমেষ। চোখ মেলে অবলোকন করব তাঁর মহৎ অথচ সাদাসিধে জীবন। তাঁর ব্যস্তময় দিনমানে ছড়িয়ে আছে স্বতঃস্ফূর্ততা। সবকিছুর মাঝে আছে ঐকতান। কত খোরাক ছড়িয়ে আছে সেথায় আমাদের জন্য।

hotআস-সুন্নাহ প্যাকেজ (৩টি বই একত্রে)
প্রকাশনী : আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স1,290 ৳760 ৳উস্তাদ মুহাম্মাদ হুবলস বলেন, "আমরা রসূল ...
save offরাসূলের চোখে দুনিয়া (কিতাবুয যুহদ) (হার্ড কভার)
লেখক : ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বল (রহঃ)প্রকাশনী : মাকতাবাতুল বায়ান275 ৳192 ৳দুনিয়া এক রহস্যঘেরা জায়গা। এখানে মানুষ ...
save offহারিয়ে যাওয়া মুক্তো
লেখক : শিহাব আহমেদ তুহিনপ্রকাশনী : সমর্পণ প্রকাশন200 ৳140 ৳শারঈ সম্পাদনা : শায়খ ড.আবু বকর ...
save offকুরআন-সুন্নাহর আলোকে পোশাক, পর্দা ও দেহ-সজ্জা
প্রকাশনী : আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স280 ৳168 ৳পৃষ্ঠা: ৩৬৮ কভার: হার্ড কভার'সতর' এর সংজ্ঞা ...
hotএহইয়াউস সুনান
প্রকাশনী : আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স380 ৳228 ৳পৃষ্ঠা: ৫৭৬ কাগজ: অফসেট হোয়াইট কভার: হার্ড কভারসাহাবী ...
hotনবীজির পদাঙ্ক অনুসরণ
লেখক : ইমাম ইবনু রজব হাম্বলি (রহঃ)প্রকাশনী : সীরাত পাবলিকেশন250 ৳175 ৳অনুবাদ ও সম্পাদনাঃ সীরাত অনুবাদক টিম পৃষ্ঠাঃ ...
hotEnjoy Your Life- জীবন উপভোগ করুন
প্রকাশনী : হুদহুদ প্রকাশন480 ৳264 ৳নবী করীম ﷺ- এর জীবনীতে রয়েছে ...
hotরাগ করবেন না-হাত বাড়ালেই জান্নাত
প্রকাশনী : কালান্তর প্রকাশনী60 ৳42 ৳কোন বিষয়ে বই রচনা যখন করা ...
hotনবীজি ﷺ—যেমন ছিলেন তিনি
লেখক : ড. আইদ আল কারণীপ্রকাশনী : সমকালীন প্রকাশন278 ৳195 ৳ভাষান্তর : মুরসালিন নিলয় সম্পাদনা : উস্তায ...
hotনবীজির পাঠশালা ﷺ
লেখক : ড. আদহাম আশ শারকাবিপ্রকাশনী : মাকতাবাতুল আসলাফ415 ৳282 ৳অনুবাদক – মুজাহিদুল ইসলাম মাইমুন সম্পাদনা – ...
mrrobayet51 – :
শারমিন আফরোজ – :
বইটি পড়ে প্রিয় নবিজি ( সাঃ) কে অনেক কাছে থেকে অনুভব করা যায়। মনে হয় যেন উঁকি দিয়ে দেখে এলাম তার জীবনের কিছুদিন। আর সারাক্ষণ মনে হতে থাকে, উনি এই সময় এটা করতেন, আমিও চেষ্টা করি। যদি পারি কিছুটা। উনাকে অনুসরণ করতে উৎসাহিত করে বইটা ভীষণ ভাবে।
আল্লাহ লেখক ও এর সাথে জড়িত সকলকে উত্তম প্রতিদান দিন।
Jannatun Nahar Liea – :
নবিজি (ﷺ )! প্রতিটি মুসলিমের হৃদয়ের বাদশাহ ; যিনি সমগ্র আরব বিশ্বের জাগরণের পথিকৃৎ হিসেবে অগ্রগণ্য।
যার নাম শুনলেই হৃদয়ে ভালোবাসার নহর বইতে শুরু করে।দর্শন লাভে বঞ্চিত হলেও স্বপ্নের বাতায়ন পথে যাঁর দীদার একবার নসীব হওয়ার জন্য সবাই ব্যকুল।
♦বইয়ের বিষয়বস্তুঃ
এটি মূলত একটি ব্যতিক্রমধর্মী সীরাহ গ্রন্থ।ঘরেবাইরে,উষা লগনে মসজিদে-মজলিশে,মদীনার অলিতে গলিতে,আত্মীয়-স্বজন,বন্ধুবান্ধবের সাথে দেখা,রোগীর খবর নেয়া,মদীনার বাগানে,শক্ত চাটাইয়ে,খাবারের ক্ষণে কিংবা নিশি জাগরণে নবিজির প্রতিটি মুহুর্ত যেন কেউ সে যুগে বসে ডায়রিতে লিপিবদ্ধ করেছে।রোজনামচা আকারে অহর্নিশি নবিজির প্রতিটি মুহূর্ত এক মলাটে আবদ্ধ;যা পড়লে মনে হয় নবিজিকে যেন চোখের সামনে দেখতে পাওয়া যায়।নবিজির সারা দিনের প্রতিটি আমল,আযকার,আখলাক ক্রমান্বয়ে গল্পের ভাষায় সাজিয়ে পাঠককে আরও ১৪০০ বছর পিছনে সোনালি অতীতের দৃশ্যপটে নিয়ে গেছে যাতে নবিজিকে যেন আরও গভীরভাবে চেনা-জানা যায়,নিবিড়ভাবে ভালোবাসা যায়।
♥পাঠ্যানুভুতিঃ
বইয়ের প্রচ্ছদ দেখে মনে যেমন শীতল পরশ অনুভূত হয়েছিল তেমনি
বইটি পড়ে অস্ফুট স্বরে মন থেকে বেরিয়ে আসে-
“এক দিঘল দিনে প্রতিক্ষনে;
নবিজির পদাংক অনুসরণে;
মনে প্রশান্তি আনে।”
♦বইটি কেন পড়বেন?
একজন মুসলিম হিসেবে প্রাত্যাহিক জীবন নববি সুন্নাতের আলোকে সাজাতে,নবির মত প্রোডাকটিভ হয়ে সময়ের যথার্থ ব্যবহার করতে,উষালগন থেকে শুরু করে নিশিরাত পর্যন্ত নবির শিক্ষায় নিজেকে দীক্ষিত করে তুলতে বইটি পড়া আবশ্যক।
♦উপসংহারঃ
নবিপ্রেমে সিক্ত প্রতিটি মুসলিমের মনের সেই অপূর্ণ আকাঙ্ক্ষা প্রিয় নবিজিকে এক পলক দেখা,তাঁর সাথে কিছু সময় কাটানো,সকাল থেকে সন্ধ্যা তাঁর সাদাসিধে ব্যস্তময় জীবনে ছড়িয়ে থাকা স্বতঃস্ফূর্ততা চোখ মেলে অবলোকন করা; এসবের সৌভাগ্য না হলেও মনের খোরাক কিছুটা মেটাতে পেরেছে বইটি।
আল্লাহ লেখককে এবং বইয়ের সাথে সংশ্লিষ্ট সকলে উত্তম প্রতিদান দান করুন। আমিন
রেটিংঃ ৯/১০
জান্নাতুন নাহার লিয়া – :
যার নাম শুনলেই হৃদয়ে ভালোবাসার নহর বইতে শুরু করে।দর্শন লাভে বঞ্চিত হলেও স্বপ্নের বাতায়ন পথে যাঁর দীদার একবার নসীব হওয়ার জন্য সবাই ব্যকুল।
নবিপ্রেমে সিক্ত প্রতিটি মুসলিমের মনের সেই অপূর্ণ আকাঙ্ক্ষা প্রিয় নবিজিকে এক পলক দেখা,তাঁর সাথে কিছু সময় কাটানো,সকাল থেকে সন্ধ্যা তাঁর সাদাসিধে ব্যস্তময় জীবনে ছড়িয়ে থাকা স্বতঃস্ফূর্ততা চোখ মেলে অবলোকন করা; এসবের সৌভাগ্য না হলেও মনের খোরাক কিছুটা মেটাতে পেরেছে বইটি।এটি মূলত একটি ব্যতিক্রমধর্মী সীরাহ গ্রন্থ।ঘরেবাইরে,উষা লগনে মসজিদে-মজলিশে,মদীনার অলিতে গলিতে,আত্মীয়-স্বজন,বন্ধুবান্ধবের সাথে দেখা,রোগীর খবর নেয়া,মদীনার বাগানে,শক্ত চাটাইয়ে,খাবারের ক্ষণে কিংবা নিশি জাগরণে নবিজির প্রতিটি মুহুর্ত যেন কেউ সে যুগে বসে ডায়রিতে লিপিবদ্ধ করেছে।রোজনামচা আকারে অহর্নিশি নবিজির প্রতিটি মুহূর্ত এক মলাটে আবদ্ধ করা হয়েছে।যা পড়লে মনে হয় নবিজিকে যেন চোখের সামনে দেখতে পাওয়া যায়।নবিজির সারা দিনের প্রতিটি আমল,আযকার,আখলাক ক্রমান্বয়ে গল্পের ভাষায় সাজিয়ে পাঠককে আরও ১৪০০ বছর পিছনে সোনালি অতীতের দৃশ্যপটে নিয়ে গেছে যাতে নবিজিকে যেন আরও গভীরভাবে চেনা-জানা যায়,নিবিড়ভাবে ভালোবাসা যায়।বইটি পড়ে অস্ফুট স্বরে মন থেকে বেরিয়ে আসে-
“এক দিঘল দিনে প্রতিক্ষনে;
নবিজির পদাংক অনুসরণে;
মনে প্রশান্তি আনে।”
বইটি কেন পড়বেন?
একজন মুসলিম হিসেবে প্রাত্যাহিক জীবন নববি সুন্নাতের আলোকে সাজাতে,নবির মত প্রোডাকটিভ হয়ে সময়ের যথার্থ ব্যবহার করতে,উষালগন থেকে শুরু করে নিশিরাত পর্যন্ত নবির শিক্ষায় নিজেকে দীক্ষিত করে তুলতে বইটি পড়া আবশ্যক।
আল্লাহ লেখককে এবং বইয়ের সাথে সংশ্লিষ্ট সকলকে উত্তম প্রতিদান দান করুন।আমিন
omarsunny6 – :
বইটি পড়তে আমার বেশ কিছুদিন সময় নিয়ে নিয়ে পড়তে হয়েছে। তবে যখনই পড়তে বসতাম তখনই মনে হত চলে গেছি সেই সাড়ে চৌদ্দশ বছর আগে সেই নবিজি মুহাম্মাদ (স.) এর কাছাকাছি। লেখক অসম্ভব সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন সেই ঘটনা গুলো এই বইটিতে, যা সকলের জন্য মনে এক শান্তির ছায়া ফেলবে। কখনও কখনও চোখের কোনে পানিও চলে আসবে নিজের অজান্তেই। বইটি পড়তে পড়তেই বুঝে যাবেন আপনি কতটা ভালোবাসেন প্রিয় নবী হযরতম মুহাম্মাদ (স.) কে। মহান আল্লাহ লেখক আব্দুল ওয়াহহাব ইবনে নাসির আত-তুরাইরি এবং অনুবাদক মাসুদ শরীফ ভাইকে এর উত্তম প্রতিদান দান করুন। আমিন
Md. Mainul Arefeen – :
মনে হচ্ছিল সারাদিন নবীজি(সাঃ)র সাথে মদিনার অলিতে গলিতে হেটে বেড়াচ্ছি। এক সময় বইয়ের পৃষ্ঠা শেষ হয়ে আসছিল তাই মন খারাপ হচ্ছিল। যদি এভাবে নবীজির সাথে অনন্তকাল থাকতে পারতাম!
দরুদ ও সালাম প্রিয় নবীজির(সাঃ) এর সানে।
Tasnim Sanzida – :
বিষয়বস্তুঃ
বইটিতে মদীনাতে নবীজির নিত্যদিনের ঘটনা সম্পর্কে বলা হয়েছে। বইটি অনেকটা ডায়েরির মত, তিনি সারাদিন কি কি করে সময় কাটাতেন তার বর্ণনা দেয়া আছে। এমন ভাবে বলা হয়েছে যাতে করে পাঠক খুব সহজ ভাবে নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং সাহাবীদের মানসপটে ভাসিয়ে নিতে পারেন আর সেই সাথে খুব সহজে সুন্নাতগুলো আদায় করতে পারেন। নিত্যদিনের কিছু দোয়ার কথাও বলা হয়েছে বইটিতে।
কী পাব বইটিতেঃ
খুব স্বতঃস্ফূর্ত এবং সাদাসিধা ছিল নবিজীর জীবন। তিনি আনন্দ ভাগাভাগি করে নিতে পছন্দ করতেন, সাহাবীদের সাথে খুবই ঘনিষ্ঠভাবে মিশতেন। তাঁর মত পরোপকারী, নিরহংকারী, সৎ নেতা পাওয়া মুশকিল। তাঁর কাজেকর্মে অন্য রকম একটা ভারসাম্য ছিল। দীনের দাওয়াত, ইবাদাত, দায়িত্ব পালন, পরিবারের দেখাশোনা, সাহাবী লদের দেখভাল, নিজের খেয়াল—- সবকিছুতে একটা ভারসাম্য রেখেছেন। শিশুদেরকে খুব ভালবাসতেন তিনি, নবজাতক শিশুকে কোলে তুলে নিয়েছেন, অনেকের নাম রেখেছেন, বাচ্চাদের ধূলিমাখা চেহারা মুছে দিয়েছেন। যার সাথেই দেখা হতো–মুখের কোণায় হাসি লেগেই থাকত!
সাহাবীদের জীবনে ছিল তাঁর প্রাণোচ্ছল উপস্থিতি। প্রায় প্রতিটি সাহাবীর জীবনে নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর সাথে কোনো না কোনো স্মরণীয় ঘটনা রয়েছে! সঅব সময় তাঁদের খোঁজ খবর রাখতেন। অসুস্থ দের দেখতে যেতেন, তাঁর বরকতময় হাতের ছোঁয়ায় সুস্থ হয়ে উঠতেন তাঁরা। কেউ মারা গেলে তাঁর জানাযায় অংশ নিতেন।
নবিজির আচার আচরণ এমন ছিল যে তিনি সবার জন্য আদর্শ স্বরূপ ছিলেন। স্ত্রীদের সাথে খারাপ ব্যবহার করেন নি, খুব সুন্দর মধুর সম্পর্ক বজায় রেখেছেন তাঁদের সাথে। নবিজির কাছাকাছি থাকার কারণে তাঁরা অন্যান্য মহিলাদের জিজ্ঞাসা তাঁর কাছ থেকে শুনে নিতে পারতেন।
খুবই একনিষ্ঠ ভাবে তিনি সালাত আদায় করতেন। জামাতে সালাত খুব বেশি বড় না করলেও একা সালাত আদায়ের সময় তা খুবই দীর্ঘ করতেন।
তাঁর কোনো গুনাহ ছিল না, তাও তিনি আল্লাহ রব্বুল আ’লামীনের কাছে বারবার মাফ চাইতেন। সবার জন্য দোয়া করতেন। সাহাবীরা কখনো গুনে দেখেছেন, একই মজলিসে সব মিলিয়ে একশত বার পড়েছেনঃ
“প্রভু, আমায় ক্ষমা করুন। আমার অনুশোচনা কবুল করুন। কেবল আপনিই তাওবা কবুল করেন। সবাইকে মাফ করেন।”
আমার অনুভূতিঃ
নবিজি সম্পর্কে যত বেশি জানা যায়, ভালবাসা তত যেন বেড়ে যায়। বইটি পড়ে যেন তাঁকে চোখের সামনেই দেখতে পাচ্ছি। মসজিদে নববিতে বসে সাহাবীদের সাথে কথা বলছেন, পরামর্শ করছেন, কোনো অসুস্থকে দেখতে গেছেন, হাসান (রা) কে কোলে নিয়ে আদর করছেন, রাতে আবার ইবাদাতে মশগুল হয়েছেন।
কতই না সৌভাগ্যবান তাঁরা ছিলেন, যাঁরা নবিজির সান্নিধ্য পেয়েছিলেন! আমাদের সেই সৌভাগ্য না হলেও তাঁর উম্মাত হওয়াটা ত কম কথা নয়! তাই তাঁর জীবনে তিনি যেই দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন তা থেকে শিখতে হবে অনেক কিছু। শেষ বিচারের দিনে তিনি যেন গর্ব করে বলতে পারেন, “এরা আমার উম্মত!”
আল্লাহ এই বইটির লেখককে, অনুবাদককে এবং প্রকাশককে উত্তম প্রতিদান দিন, আমিন।
রাকিন – :
omarsunny6 – :
ফারজানা আশরাফী – :
কেমন লাগবে যদি সেই প্রিয় মানুষটির সাথে পুরো একটি দিন পার করার সুযোগ হয়?
না,কোন টাইম মেশিন বা যাদুমন্ত্রে নয়; আরব জাহানের প্রখ্যাত আলীম এবং দাঈ ড. আবদুল ওয়াহহাব আত-তুরাইরি আমাদের কে প্রিয় রাসূলের সাথে পূর্ণ একটি দিন মন:ভ্রমণের সুযোগ করে দিয়েছেন তাঁর ‘আল ইয়াওমুন-নাবাবি’ বইয়ের পাতায় পাতায় ।যার সফল বাঙলায়ন ‘এক দিঘল দিনে নবিজি (সা.)’, প্রকাশ করেছে ওয়াফি পাবলিকেশন।
‘এক দিঘল দিনে নবিজি সা.’ কোন গতানুগতিক সিরাতগ্রন্থ নয়।এ বইটিতে স্থির ভাবে দৃষ্টি নিবন্ধিত হয়েছে রাসূল সা.-এর দৈনন্দিন জীবনকে ঘিরে। একজন মুসলিম কীভাবে তার প্রাত্যাহিক জীবন নববি সুন্নাতের আলোকে সাজাতে পারেন, নবির মত প্রোডাকটিভ হতে পারেন,সকাল-সন্ধ্যা নবির সাথে কাটাতে পারেন- সেই শিক্ষা নিয়ে বইটি রচিত। রোজনামাচার মত করে নবিজির (সা.) অর্হনিশি-র প্রতিটি মুহুর্তকে নিখুঁতভাবে মলাটদ্ধ করা হয়েছে।নবিজির সারা দিনের প্রতিটি আমল, আযকার, আখলাক ক্রমান্বয়ে সাজানো হয়েছে গল্পের ভাষায়।
নবিজি-র (সা.) জীবন ছিল স্বচ্ছ কাঁচের ঘরের মত।তাঁর ব্যক্তি জীবনে কোন আড়াল ছিলনা।তাঁর জাগরণ, তাঁর নিদ্রা; প্রতিটি সময়-ই কেউ না কেউ তাঁকে দেখেছে। তিনি ছিলেন সবার মনযোগের কেন্দ্রবিন্দুতে।তাঁর যাপিত জীবনের ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র মুহুর্ত গুলোকেও তাঁর সঙ্গী-সাথীরা অনুক্ষণ সতর্ক দৃষ্টিতে অন্তরে গেঁথে নিয়েছেন।তাঁর ইবাদতের মুহুর্ত গুলো কেমন ছিল?কীভাবে হাটতেন,খেতেন,কথা বলতেন?মুহুর্তের মুচকি হাসি বা মলিন মুখটাও কারো না কারো নজরে পড়েছে। সেই সমস্ত মুহুর্ত গুলোই শায়খ আত-তুরাইরির দক্ষ কলমের আঁচড়ে বাঙময় হয়ে উঠেছে ‘এক দিঘল দিনে নবিজি-র (সা.) প্রতি পাতায়। বইয়ের প্রায় এক তৃতীয়াংশ জুড়ে রয়েছে পুঙ্খানুপুঙ্খ তথ্যসূত্র। পাঠকের জন্য নবি জীবনের বিশুদ্ধ বর্ননায় লেখকের আন্তরিক প্রচেষ্টা বোঝার জন্য এটুকুই যথেষ্ট।
বইটি যারা পড়েছেন সবার অনুভূতি একটা জায়গাতে মিলে যায়।পড়ার সময়টুকুতে মনে হতে থাকে আমি যেন প্রিয় রাসূলের (সা.) ছায়াসঙ্গী! নবিজি-র (সা.)ছায়া হয়ে ঘুরছি তাঁর প্রিয় শহরের অলিতে-গলিতে। কখনো বসে আছি খেঁজুর পাতায় ছাওয়া তাঁর প্রিয় মসজিদের এককোণে। দেখছি নবিজিকে ঘিরে উম্মাহর নক্ষত্রদের আনাগোনা। কখনো তাঁর পর্ণকুটিরে উঁকি দিয়ে সুখী গৃহকোণ দেখে নয়ন জুড়াচ্ছি। কখনো অনুভব করছি নবিজি-র (সা.) স্নেহ সিক্ত শিশু হাসান-হোসাইনের উচ্ছস্বিত কচি মুখ। কখনো চোখ আর্দ্র হচ্ছে উম্মে আয়মানের ধমকির জবাবে স্নেহসিক্ত রাসূলকে (সা.) মুচকি হাসতে দেখে। এটাই রাসূলের জীবনীর ম্যাজিক! যতবার পড়া হয়, নতুন করে অনুভব করতে থাকি সৃষ্টি জগতের রহমতকে।
আমাদের নবিজি-র (সা.) জীবন ছিল কর্ম মুখর। প্রাণচাঞ্চল্যে ভরপুর। একটুখানি সময়ও অকাজে ব্যয় করতেন না। প্রশান্তি আর বরকতে পূর্ণ ছিল তাঁর সরল-সিধা জীবন।
আমাদের জীবনে সেই বরকত আর প্রশান্তির স্পর্শ পেতে নবিজিকে অনুসরণের বিকল্প নেই।
নববি সুন্নাতের আলোকে নিজেদের দৈনন্দিন কর্মসূচীকে সাজাতে হলে অবশ্যই হাতে নিতে হবে ‘এক দিঘল দিনে নবিজি (সা.) ‘।
sjcomputer2017 – :
Fairuz – :
musaabeer4 – :
পুরো নাম ডক্টর আবুল ওয়াহাব বিন নাসির আত তুরাইরি। ইমাম মুহাম্মাদ বিন সাঊদ আল-ইসলামিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষক। উসূলুদ-দীন কলেজ থেকে স্নাতক ডিগ্রী, ইমাম মুহাম্মাদ বিন সাঊড আল-ইসলামিয়া থেকে পোস্টগ্রাজুয়েট করেছেন। ‘এক দিঘল দিনে নবিজি’ সম্ভবত বাংলায় এটাই তার প্রথম অনূদিত গ্রন্থ।
.
এক দিঘল দিনে নবিজি ﷺ
নবিজি ﷺ-কে জানার শেষ নেই। নবিজির ইন্তিকালের পর থেকে এখন পর্যন্ত প্রতিনিয়ত বহু সীরাত গ্রন্থ লেখা হয়েছে। সীরাত গ্রন্থে নবিজির জীবনকাল আলোচনা করা হয়। প্রতিটি ঘটনা পরম্পরায় সাজানো হয় নববি জিন্দেগি। কিন্তু এক দিঘল দিনে নবিজি এই দিক থেকে ব্যতিক্রমধর্মী একটি বই। এতে স্থান পেয়েছে নবিজির প্রতিটি মুহূর্ত। সূর্য উঠা থেকে শুরু করে নিশিতে—প্রতিটি মুহূর্ত নবিজির কীভাবে কাটত, ব্যক্তিগত আমল-আখলাক সহ বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে গল্পের আঙ্গিকে।
.
এটা কি কোনো সীরাত গ্রন্থ?
আমাদের আর সাহাবিদের মাঝে প্রধান পার্থক্য হচ্ছে, সাহাবীগণ নবিজির জন্ম মৃত্যুর তারিখ জেনেই ক্ষান্ত থাকতেন না, তারা নবিজির প্রতিটি নিমেষ জানার আপ্রাণ চেষ্টা করতেন। কীভাবে সেখান থেকে পরকালের পাথেয় গ্রহণ করা যায়, সেই চেষ্টায় থাকতেন। নবিজির সুন্নাহকে তারা ভালোবেসে বরন করে নিতেন, ফলে সুন্নাহ মানে তাদের কাছে ‘ছাড়া যায় নয়’, বরং সুন্নাহ তারা পালন করতেন, কারণ, ‘এটা নবিজি করেছেন।’
নবিজির দিবারাত্রিগুলো হাদীসের পাতায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। সীরাতগ্রন্থ পড়ে ঘটনা জানা যায়, কিন্তু নবিজি কখন কী করতেন তা জানা যায় না। আবার যিকির আযকারের কিতাব পড়ে মাসনূন দুয়া-যিকির শেখা যায়, কখন কী পড়তে হয় জানা যায়, কিন্তু আদবকেতা শেখা যায় না। ‘এক দিঘল দিনে নবিজি’ উভয় অপূর্ণতাই দূর করেছে। এতে প্রিয় নবির প্রতিটি মুহূর্তে এমন এক মালায় বাঁধা হয়েছে, যে মালা গলায় জড়ানো মানে নবিজিকে সামনে থেকে দেখতে পাওয়া! যেন প্রতিটি মুহূর্ত তাঁর সাথে কাটানোর এক মহা সুযোগ মিলে গেছে! উপরন্তু ভাষার প্রাঞ্জলতা একে ভিন্ন স্তরে পৌঁছে দিয়েছে। এতটা সুমিষ্ট ভাষায় নবিজিকে নিয়ে ইতিপূর্বে কোনো বই পড়িনি। নবিজির সুন্নাহকে ভালোবেসে বরন করে নিতে বইটি অত্যন্ত চমৎকার। এছাড়া সুন্নতের শিক্ষার ধাঁচে দৈনন্দিন রুটিন সাঁজাতেও বেশ উপকারী পাথেয়।
.
যা কিছু ভালো লাগেনি:
আসলে ভালো না লাগার মতো বিষয় এই বইতে নেই বললেই চলে। আমার বিশ্বাস, যে কোনো পাঠক বইটি একবার পড়লে মুগ্ধ না হয়ে পারবে না। তবে প্রকাশকের দৃষ্টি আকর্ষণ করব, বইটির দ্বিতীয় সংস্করণ হার্ড কভারে প্রকাশ করার। তাহলে বইটি হবে ‘সোনায় সোহাগা’।
.
শেষ কথা:
ভালোবাসার আরেক নাম নবিজি ﷺ। ঈমানের দাবী নবিজিকে ভালোবাসা। আর অন্যান্য ভালোবাসার ন্যায় এই ভালোবাসারও কিছু আবদার আছে, প্রয়োজন আছে পরিচর্যার। নবিজির প্রতি আমাদের ভালোবাসা তখনই পূর্ণতা পাবে, যখন আমরা নবিজিকে জানবো যেভাবে সাহাবিগণ জেনেছেন, তাঁর আদর্শ মানবো যেভাবে সাহাবিগণ মেনে গেছেন। ‘এক দিঘল দিনে নবিজি’ পাঠককে সেই প্রেমিকদের কাতারে আমন্ত্রণ জানিয়েই রচিত।
আবু দাউদ – :
‘এক দিঘল দিনে নবিজি’ বইটির ব্যপারে আমার অভিব্যক্তি ঠিক তেমনই। এই বইটি পড়ছিলাম আর বারবার মনে হচ্ছিলো আমার প্রিয় রাসূলকে (সঃ) যেন আমি দেখতে পাচ্ছি। তিনি মদিনার অলিগলিতে হাঁটছেন তা যেন আমারই চোখের সম্মুখে।
মসজিদে নববীতে ফজরের সালাতের পর সাহাবীদের সাথে তাঁর খোশ আলাপচারিতায় আমিও যেন ছিলাম পাশে।
হৃদয় তৃপ্ত হয় যে লিখায় তাকেই তো বই বলে। ধন্যবাদ Wafi Life কে, এমন একটি বই আমার হাতে পৌঁছে দেয়ার জন্যে। নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ সুবহানাহু তাআ’লা অতি উত্তম প্রতিদান দিবেন আবদুল ওয়াহহাব ইবনে নাসির আত-তুরাইবীকে।
M. Hasan Sifat – :
আচ্ছা তাঁর সকালবেলাটা কেমন ছিল ?? দুপর, বিকেল, রাত, গহীন রাত সেগুলো ??
কীভাবে কাটিয়েছেন তিনি ঘরে-বাইরে, পরিবার-সাহাবীদের মাঝে ? তাঁর পুরো একটা দীঘল দিন কি আপনি চোখের সামনে দেখতে চান ? পুরো একটা দিন কি নবিজির সাথে কাটাতে চান ? তাহলে, “এক দীঘল দিনে নবিজি” বইটির পাতায় আপনাকে ডুব দিতে হবে ।
–
এই বইটি মূলত কোনো সিরাতগ্রন্থ না । একজন মুসলিম কীভাবে তার প্রাত্যহিক জীবনকে নববি সুন্নাতের আলোকে সাজাতে পারে, প্রতিটা মূহুর্তকে প্রোডাক্টিভ করতে পারে– সে শিক্ষা নিয়ে রচিত । বইটিতে নবিজির ঘুম থেকে জাগ্রত হওয়া থেকে শুরু করে ঘুমোতে যাওয়া পর্যন্ত প্রতিটি আমল,আযকার,আখলাক গুলো ক্রমান্বয়ে গল্পের ধাঁচে সাজানো হয়েছে । বইটি পড়লে মনে হবে, প্রতিটি ঘটনা নিজের চোখের সামনে ঘটছে । তবে বইয়ে যে ঘটনাগুলোর সন্নিবেশ ঘটানো হয়েছে তার সবই একদিনে হয়নি । একদিন যা হয়েছে, অন্যদিন তা হয়নি বা প্রতিদিন হয়নি । সবগুলো মিলে একটা পূর্নাঙ্গ দিনের চিত্র উঠে এসেছে । নিত্যদিনের ঘটনাগুলোর দিক থেকে ভিন্ন একটি দৃষ্টিকোণ উপস্থাপিত হয়েছে এ বইয়ে ।
–
বইটি থেকে আপনি নবিজীবনের একটি পূর্নাঙ্গ দিন এবং বাস্তব জীবনের প্রতিচ্ছবি দেখতে পারবেন । বইয়ের শেষ অধ্যায়টির নাম “খোরাকি” । আসলেই এই অধ্যায়ে অন্তরের খোরাকি আছে । পাঠক পড়লেই সেটা অনুভব করতে পারবে ।
–
বইয়ের মূল লেখক–শাইখ “আব্দুল ওয়াহহাব ইবনে নাসির আত-তুরাইরি” । লেখক সম্পর্কে বইয়ের ফ্ল্যাপে বিস্তারিত আলোচনা আছে ।
–
বইটি মূলত ইংরেজি থেকে অনুবাদ করা । ইংরেজি থেকে করা হলেও পরবর্তীতে আরবী মূল কপির সাথে হালনাগাদ ও শার’ঈ সম্পাদনা করা হয় । অনুবাদ করেছেন– মাসুদ শরীফ । অনুবাদ ভাল লেগেছে । অনুবাদে সাহিত্যের ঘ্রান পাওয়া গেছে । সাহিত্যমানে বইটি একটি নতুন মাত্রা পেয়েছে । তবে, “কইতেন”/”শুধালেন” শব্দগুলোর ব্যবহার কেন যেন পড়তে গিয়ে ভাল লাগেনি । পড়ার মাঝে একটা ছন্দ হারিয়ে ফেলেছি । এটা হয়তো আমার কাছে এরকম লেগেছে, অন্য কারো কাছে নাও লাগতে পারে । বইটিতে সম্ভবত দুইটা বানান ভুল দেখেছিলাম । বইয়ের প্রুফ রিডার সত্যিই প্রশংসা পাওয়ার দাবী রাখে । পৃষ্ঠামান, সাজসজ্জাও প্রশংসনীয় । কাভারের ফ্লাপের লেখাগুলোতে যে বাংলা ফন্ট ব্যবহার করা হয়েছে সেগুলোও ভাল লেগেছে । বিশেষ করে বইয়ের নামের ফন্টটা বেশি ভাল লেগেছে । বারবার লেখাটাকে ছুঁয়ে দেখতে ইচ্ছে করেছে । প্রচ্ছদের ডিজাইনও নজরকাড়া । প্রচ্ছদে পাহাড়,মেঘ আর উটের আবছা দৃশ্যে চমৎকার একটা দৃশ্যপট তৈরি হয়েছে । বইটা হাতে নিয়ে দেখতেই ভালো লাগে । প্রচ্ছদ করেছে “মহিউদ্দিন রূপম” ।
বইয়ের তথ্যপুঞ্জী দেখে অনেক পাঠকই অবাক হয়ে যেতে পারে । লেখক তথ্যপুঞ্জীতে প্রতিটি কথার সূত্র উল্লেখের ব্যাপারে বেশ মুনশিয়ানা দেখিয়েছেন । অবশ্য এতবড় তথ্যপুঞ্জীর কারনে বইটি কলেবর একটু বৃদ্ধি পেয়ে গেছে । এই বৃদ্ধি পাওয়ার কারনটা প্রকাশক আরেকটু বিস্তারিত আলোচনা করলে, পাঠকদের বিষয়টা বুঝতে সুবিধা হতো ।
==============================
.
আমাদের নবিজি হচ্ছেন জীবন্ত কুরআন । কুরআনে যে বিষয়গুলো থিওরি আকারে আছে, নবিজির জীবনের দিকে তাকালে সেটাই জীবন্ত হয়ে ওঠে । এ বইতেও নবিজির সেই জীবনের অমূল্য দিনগুলো যেন জীবন্ত হয়ে উঠেছে ।
বাংলায় সম্পূর্ন ভিন্ন ধাঁচের একটা বই উপহার দেয়ায় “ওয়াফি পাবলিকেশন”-কে ধন্যবাদ । আল্লাহ্ যেন তাদের কাজগুলোকে আরো সুন্দর করে দেন । আমিন !
=
মাসুদুর রহমান – :
Tareq Aziz – :
ঠিক একুশটা পরিচ্ছেদ দিয়ে রাসূল (সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর ২৪ ঘণ্টার ‘গড়’ ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করা হয়েছে। অর্থাৎ রাসূল (সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর ২৪ ঘণ্টার ‘গড়কে’ একুশ ভাগে ভাগ করা হয়েছে বইটির মাধ্যমে। এই বইটির সবচেয়ে আকর্ষণীয় বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এর অনুবাদ। এত সুন্দর বাংলা ভাষায়- রাসূল (সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কে নিয়ে কথা বলা বই আর দেখিনি। এই প্রশংসার মান একজন পাঠক তখনি বুঝবেন যখন তিনি বইটি পড়বেন।
সাফওয়াত আহমেদ ওয়াসী – :
Md. Liaquat Ali Shahin – :
ফাহাদ ফয়সাল হিমু – :
M.S.A. bABU – :
উম্মে সায়েমা তাযকিয়া – :
রাফিয়া – :
maruf9309 – :