বারো চান্দের ফজিলত
লেখক : শাইখ আব্দুল্লাহ মাহমুদ
প্রকাশনী : আযান প্রকাশনী
পৃষ্ঠা : 224, কভার : পেপার ব্যাক, সংস্করণ : 1st Published, 2022
ভাষা : বাংলা
“বারো চান্দের ফজিলত” বইটি মূলত আরবি বারোটি মাসের মাসনূন আমল ও তার ফজিলতসমূহ নিয়ে রচিত একটি অনবদ্য কিতাব। এই বইটি থেকে পাঠকবৃন্দ বারো মাসের সুন্নাহভিত্তিক আমলের ব্যাপারে যেমন জানতে পারবে, একই সাথে সমাজে প্রচলিত বানোয়াট, জাল, ভিত্তিহীন বিদাআতী আমলের ব্যাপারেও জানতে পারবে। আরবি প্রতিটি মাসের ইতিহাস, সেসব মাসের মাসনূন আমল, প্রচলিত দলিলবিহীন অগ্রহণযোগ্য আমল নিয়ে বইটিতে সবিস্তারে আলোচনা করা হয়েছে।
"বারো চান্দের ফজিলত" বইটি মূলত আরবি বারোটি মাসের মাসনূন আমল ও তার ফজিলতসমূহ নিয়ে রচিত একটি অনবদ্য কিতাব। এই বইটি থেকে পাঠকবৃন্দ বারো মাসের সুন্নাহভিত্তিক আমলের ব্যাপারে যেমন জানতে পারবে,... আরো পড়ুন
-
-
save offফজর আর করব না কাজা (হার্ড কভার)
লেখক : ড. রাগিব সারজানীপ্রকাশনী : মাকতাবাতুল হাসান350 ৳175 ৳অনুবাদ- আবু মুসআব ওসমান পৃষ্ঠা সংখ্যা- ১৯২ বাধাই- ...
-
hotধূলিমলিন উপহার রামাদান
লেখক : শাইখ আহমাদ মুসা জিবরিলপ্রকাশনী : সীরাত পাবলিকেশন300 ৳225 ৳রামাদানের আগমনধ্বনি শুনলে একজন মুসলিমের মনে ...
-
hotপ্রোডাক্টিভ রামাদান
প্রকাশনী : মাকতাবাতুল আসলাফ240 ৳178 ৳অনুবাদক: মুওয়াহহিদ মুহাম্মাদ আবদুল্লাহ, নাফিস নাওয়ার ...
-
save offইতিহাসের আয়নায় বর্তমান বিশ্বব্যবস্থা
লেখক : হেদায়াতুল্লাহ মেহমান্দপ্রকাশনী : রুহামা পাবলিকেশন414 ৳302 ৳'ইতিহাসের আয়নায় বর্তমান বিশ্বব্যবস্থা' বইটি মূলত ...
-
save offকিয়ামুল লাইল
লেখক : শাইখ আহমাদ মুসা জিবরিলপ্রকাশনী : সত্যায়ন প্রকাশন47 ৳35 ৳কিয়ামুল লাইল বা তাহাজ্জুদ সালাতের উপর ...
-
save offপ্রতিদিন একটি আয়াত
লেখক : Ismail Kamdarপ্রকাশনী : ওয়াফি পাবলিকেশন72 ৳53 ৳অনুবাদ: মাসুদ শরীফ নিরীক্ষণ: মুফতী মাহমুদুল হক মানুষ ...
-
hotপুরুষোত্তম (ইসলামের আলোকে মুসলিম পুরুষের বৈশিষ্ট্য)
লেখক : তাইমুল্লাহ আব্দুর রহমানপ্রকাশনী : সীরাত পাবলিকেশন167 ৳125 ৳অমরা রুটিন কেন করি? রুটিনে যে ...
-
hotগুনাহ মাফের আমল
লেখক : ড. সায়্যিদ বিন হুসাইন আফফানীপ্রকাশনী : মাকতাবাতুল আসলাফ147 ৳109 ৳আমরা সবাই কমবেশি গুনাহগার। মাঝেমাঝে খুব ...
-
save offসবুজ পাতার বন
লেখক : আব্দুল আযীয আত-তারীফীপ্রকাশনী : সীরাত পাবলিকেশন225 ৳169 ৳অনুবাদক: সীরাত টিম পৃষ্ঠা সংখ্যা: ১৬০ পৃষ্ঠা সবুজ ...
-
Esha – :
পিডিএফ পড়ে মতামত ঃ
পিডিএফ পড়ে পুরো বই সম্পর্কে কিছুই বলা যায়না,কিন্তু সামান্যতম ধারণা হয়তো পাওয়া যায়।সেই ধারণা থেকে বলছি-আমার মতে বইটি প্রতিটি মুসলমান এর জন্য উপকারী হবে।কারণ বর্তমানে প্রচুর মনগড়া হাদিস, আমল এ মাসের ফজিলত বের হয়েছে।যেগুলো সম্পুর্ন বেদায়াত।বিদায়াত এমন একটা ভয়ংকর জিনিস যার ফলে আমাদের সমস্ত আমল ধ্বংস হয়ে যেতে পারে।তাই এই বইটি মুসলমানদের সঠিক মাসনুন ও ফজিলত জেনে ইবাদত পালনে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।এই বইটি বান্দার ইমানকে মজবুত করতে সহায়ক হবে ইন্ন শা আল্লাহ।
বইটি কাদের জন্য ঃ
আমার মতে প্রতিটি মুসলমানদের ঘরে বইটি থাকা উচিত।কারণ এই বইটি থেকে আমরা বারো মাসের সুন্নাহভিত্তিক আমলের ব্যাপারে যেমন জানতে পারবো, একই সাথে সমাজে প্রচলিত বানোয়াট, জাল, ভিত্তিহীন বিদাআতী আমলের ব্যাপারেও জানতে পারবো।
সর্বশেষ ঃ
প্রথম থেকেই এই বইটির প্রতি একটি টান ছিল,যা পিডিএফ পড়ার পর আরও বেড়ে গেছে।বইটির সাথে সংশ্লিষ্ট সকলকে জাযাকাল্লাহু খায়রান
sazzadais – :
বইয়ের বিষয়বস্তু ও বইটি কেন পড়া দরকারঃ
বইটি মূলত তেরটি অধ্যায়ে বিভক্ত। সময়, দিন, সপ্তাহ, মাস, বছরের হিসাব রাখার জন্য দরকার বর্ষপঞ্জির। নানা ধরনের বর্ষপঞ্জি থাকলেও আল্লাহ আমাদের মুসলিমদের জন্য চাঁদকে এর পরিমাপক হিসেবে ঘোষণা করেছেন সুরা ইউনুস আয়াত ৫ এঃ
هُوَ الَّذِیۡ جَعَلَ الشَّمۡسَ ضِیَآءً وَّ الۡقَمَرَ نُوۡرًا وَّ قَدَّرَهٗ مَنَازِلَ لِتَعۡلَمُوۡا عَدَدَ السِّنِیۡنَ وَ الۡحِسَابَ ؕ مَا خَلَقَ اللّٰهُ ذٰلِکَ اِلَّا بِالۡحَقِّ ۚ یُفَصِّلُ الۡاٰیٰتِ لِقَوۡمٍ یَّعۡلَمُوۡنَ ﴿۵﴾
তিনি সূর্যকে করেছেন তেজোদীপ্ত, আর চন্দ্রকে করেছেন আলোকময় আর তার (হ্রাস বৃদ্ধির) মানযিলসমূহ সঠিকভাবে নির্ধারণ করেছেন যাতে তোমরা বৎসর গুণে (সময়ের) হিসাব রাখতে পার। আল্লাহ এটা অনর্থক সৃষ্টি করেননি, তিনি নিদর্শনগুলোকে বিশদভাবে বর্ণনা করেন জ্ঞানী সম্প্রদায়ের জন্য।
আর বারো মাস নিয়ে আল্লাহ সূরা তাওবার ৩৬ আয়াতে বলেনঃ
اِنَّ عِدَّۃَ الشُّهُوۡرِ عِنۡدَ اللّٰهِ اثۡنَا عَشَرَ شَهۡرًا فِیۡ کِتٰبِ اللّٰهِ یَوۡمَ خَلَقَ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضَ
আসমান-যমীন সৃষ্টির দিন থেকেই আল্লাহর কিতাবে (লৌহ মাহফুজে) মাসগুলোর সংখ্যা হল বার।
এই ইসলামি বর্ষপঞ্জি এর শুরু থেকে আজ পর্যন্ত একই রয়েছে; কিন্তু অন্যান্যগুলো কালের আবর্তে নানাভাবে পরিবর্তিত হয়েছে ও হচ্ছে।
ইবাদাতের জন্যও হিজরি বর্ষ বা চান্দ্র বর্ষের গুরুত্ব অপরিসীম। হজ্জ্ব, যাকাত, সাওম – সহ আরও অনেক কিছুতেই রয়েছে এর অপরিসীম অবদান। এই হিজরি বছরের বৈশিষ্ট্যগুলো লেখক খুব সাবলীলভাবে বর্ণনা করেছেন। অন্যান্য ঘটনা প্রবাহও নিয়ে এসেছেন বুঝার সুবিধার জন্য। হিজরতের গুরুত্ব, মাহাত্ম্যের দিকে খেয়াল রেখে হিজরি সালের গণনা ও প্রবর্তন করা হয়। ইতিহাস ও প্রেক্ষাপট বর্ণনা শেষ করে প্রতিটা মাস নিয়ে বর্ণনা দেয়া হয়েছে ধারাবাহিকভাবে।
বইটি কাদের জন্যঃ
এক কথায় বলতে গেলে সকলের জন্যই অবশ্য পাঠ একটি বই। এর সবিস্তারিত আলোচনায় উপকৃত হবে সকল পাঠকগণ ইনশাআল্লাহ্।
বইয়ের উল্লেখযোগ্য কয়েকটি দিকঃ
বিস্তারিত দালিলিক ও প্রক্ষাপট উপযুক্ত উদাহরণ সমৃদ্ধ আলোচনা খুব ভাল লেগেছে।
শর্টপিডিএফ পড়ে মন্তব্যঃ
শর্টপিডিএফ এ ১৫টি পৃষ্ঠা দেয়া আছে। সূচিপত্রই বলে দিচ্ছে কি কি বিষয় আছে আর কেমন হতে পারে আলোচনা। এটা পুরো বইটা পড়ার আগ্রহ বাড়িয়ে দিয়েছে। পুরো প্রিভিউ শর্টপিডিএফ পড়েই দেয়া হয়েছে। তবে, মূল বিষয়বস্তুর একটি পৃষ্ঠা শর্টপিডিএফ এ আছে। এ থেকে বুঝা যায় আলোচনা কতটা আকর্ষণীয় ও সম্বৃদ্ধ।
Saroar Jahan Hasan – :
তিনিই আল্লাহ,যিনি সূর্যকে রশ্মিময় ও চন্দ্রকে জ্যোতিপূর্ণ করেছেন এবং তাঁর ( পরিভ্রমণের ) জন্য বিভিন্ন মনযিল ’ নির্ধারণ করেছেন, যাতে তােমরা বছরের গণনা ও ( মাসসমূহের ) হিসাব জানতে পার।
সুরা ইউনুস ৫
চাঁদ আল্লাহর সৃষ্টির অন্যতম সৌন্দর্য।
এর প্রতি আমাদের কৌতূহলের শেষ নেই।চাঁদের জোছনা কার না ভালো লাগে বলুন!?
কত কবি সাহিত্যিকগন চাঁদ নিয়ে লিখে গেছেন পৃষ্টার পর পৃষ্ঠা।প্রকাশ করেছেন নিজেদের আবেগ অনুভূতি।জাগিয়ে তুলেছেন এর প্রতি আমাদের প্রেম-ভালোবাসা।
চাঁদ শুধু সৌন্দর্য ই না বরং পথ প্রদর্শক ও বটে!
প্রাচীন কালে মুসাফিরগন চাঁদ দেখেই সঠিক পথের সন্ধান পেত।বর্তমান সময়েও এর গুরুত্ব অস্বীকার করা যায় না।এর উপর নির্ভর থাকে আধুনিক সময়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ।
আমাদের ধর্মেও চাঁদের গুরুত্ব অপরিসীম।
কথাটা যখন শ্রবনে আসে,দিলে তার মোহাব্বত প্রচুর বেড়ে যায়।দিন রাতের ক্রমাগত ধারা,পর্যায়ক্রমে মাস বছর সময় নির্ধারণ সব চাঁদ কেন্দ্রীক।চাঁদ কে ঘিরেই গড়ে উঠেছে ইসলামিক ক্যালেন্ডার।
আগ্রহ জাগে থাকে চাঁদ নিয়ে আরো জানার।তখনি নজরে পড়ে একটি বই “বারো চান্দের ফজিলত”নামে।
এ বইয়ে লেখক প্রতিটা বিষয়কে গুরুত্ব দিয়ে ফুটিয়ে তুলেছেন।ইনশাআল্লাহ তা আমাদের মুগ্ধ করবে সব অজ্ঞতা দূর করে।
বইটি যেভাবে সাজানো হয়েছেঃ
প্রথমেই আলোচনা করা হয়েছে ইসলামিক ক্যালেন্ডার নিয়ে,তারপর ধারাবাহিক ভাবে ১২ মাস ১২ অধ্যায়ে সন্নিবেশিত করে চুল-ছেঁড়া বিশ্লেষণ করা হয়েছে,,মাসের নাম করণ,অন্যান্য নাম,করণীয়,বর্জনীয়,কুসংস্কার,জাল-যঈফ হাদিস,বিদায়াত,ফজিলত,মাসনুন দোয়া,কখন কিভাবে আমল করবে সব কিছু ই উল্লেখ করা হয়েছে সুন্দর গঠনে।ফলে সহজেই বোধগম্য হয় পাঠকের,মর্মার্থ বুঝে আসে সাবলিল লেখনিতে।
পিডিএফ নিয়ে আমার মন্তব্যঃ
আমাদের গ্রামে একটা কথা শুনতে পাই!
“পুরা ডেগের ভাত টিপ্পা দেহা লাগে না,এক দুইডা টিপলেই বুঝা যায় ভাত কদ্দূর অয়ছে”
সংক্ষিপ্ত পিডিএফ পড়ে আমিও সেই কথাটাকে ফলো করে বলতে চাই,
এই বইটির সৃজনশীলতা,অবকাঠামোগত দিক,ধারাবাহিক লেখনিতে লেখক প্রয়োজনীয় সবটুকুই লিপিবদ্ধ করে ফেলেছেন।মুসলিম জীবনে চলার পথের সুষ্ঠতা উল্লেখ করে আমলের সুযোগ করে দিয়েছেন,এবং অপসংস্কৃতি,প্রচলিত ভূল থেকে বাঁচার পাথেও তৈরী করেছেন।এক কথায় বিনা বিবেচনায় গ্রহন করার মতো একটা পান্ডুলিপি উপহার দিয়েছেন।
শেষ কথাঃ
পাঠকদের বলতে গেলে অনেক বলা যাবে,তবে গ্রহন করার জন্য একটা কথায় যথেষ্ট।
তাই একটা কথাই বলি,আপনি সংগ্রহ করে পড়ুন। বইয়ের প্রতি মুগ্ধ হবেন ইনশাআল্লাহ।
Amit Hasan – :
শর্ট পিডিএফের আলোকে বইটি যেমন হতে পারে..
ইসলামি শরীয়াহ মতে বারো মাসে এক বছর। আর এই মাস গুলো আবর্তিত হয় চাঁদ উঠার মাধ্যমে। বইটি ১২ টি অধ্যায়ে বিভক্ত। বারো অধ্যায়ে ভিন্ন ভিন্ন বারোটি মাসের নামকরণ, অন্যান্য নাম, সেই মাসের ফজিলত, মাসনুন আমল, সেই মাস সংক্রান্ত জাল-যঈফ হাদিস, সমাজে প্রচলিত কিছু বিদআত ও কুসংস্কার গুলো বইটি পাঠে জানা যাবে। অর্থাৎ প্রকাশিতব্য বইটিতে চাঁদ কেন্দ্রিক বারো মাসে এক জন মুসলিমের করণীয় কি? বর্জনীয় কি? কোন মাসের চাঁদে ফজিলত কেমন? এমন জীবন ঘনিষ্ঠ বিষয় নিয়ে আলোচনা স্থান পেয়েছে। এই আলোচনা গুলোর উৎস কুরআন ও হাদিস তথা ইসলামি শরীয়াহ মোতাবেক করা হয়েছে। যা শর্ট পিডিএফ হতে অনুমেয়। এছাড়া ইসলামি ক্যালেন্ডারের সাথে অন্যান্য সভ্যতার সৃষ্ট ক্যালেন্ডারের মধ্যে তুলনামূলক বিশ্লেষণ, ইসলামি ক্যালেন্ডারের কিছু বৈশিষ্ট্য, হিজরি সন গণনার ইতিহাস ও বইটি পাঠে জানা যাবে ইনশাআল্লাহ।
বইটির প্রয়োজনীয়তা..
আজকের মুসলিম সমাজের অধিকাংশ মানুষই হিজরি বর্ষপঞ্জীর সাথে ততটা পরিচিত নয় যতটা পরিচিত ইংরেজি বর্ষপঞ্জীর সাথে। যা মুসলিম হিসেবে আমাদের জন্য দুঃখজনক। একজন মুসলিম হিসেবে আমাদের উচিত ইসলামি ক্যালেন্ডার মোতাবেক চলা। কারণ ইসলামি প্রতিটি দিবসই রচিত হয় এই মোতাবেক। আর মুসলিম হিসেবে আমাদের উচিত অন্য সংস্কৃতির ক্যালেন্ডারকে পরোক্ষ বিবেচনা করে ইসলামি ক্যালেন্ডারকে প্রত্যক্ষভাবে নিজেদের মাঝে ধারণ করা। সে অনুযায়ী জীবনীপাত করা। বইটি পাঠের মাধ্যমে আরবি কোন মাসে কি কি আমল করতে হবে? তা কুরআন সুন্নাহর আলোকে জানার মাধ্যমে সেটি বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করে ইহকালীন ও পরকালীন জীবনে সফলতার ফল্গুধারা বাহিত করতে পারবো ইনশাআল্লাহ।
পরিশেষে..
এমন একটি বই আমাদের প্রতিটি মুসলিম পরিবারে থাকা উচিত বলে মনে করি। মহান আল্লাহ তা’আলা বই সংশ্লিষ্ট সকলকে উত্তম জাঝা দান করুন এবং এই বইয়ের দ্বারা যেন আমরা সকলে উপকৃত হতে পারি সেই তৌফিক দান করুন.. আমিন।
Esha – :
আল্লাহ তা’য়ালা বলেছেন,
“আমি মানুষ ও জ্বিন জাতিকে সৃষ্টি করেছি
শুধু আমারই ইবাদাত করার জন্য”
সুরাঃযারিয়াত ৫৬
ইবাদাত কোনো মামুলি বিষয় না-এটা৷ মুমিম এর সম্মানের প্রতীক।তাই আমারদের উচিত প্রতিটি মাসের মাসনুন আমল ও ফজিলত জেনে ইবাদত করা।
যেভাবে সাজানো হয়েছে বইটিঃ
বইটি প্রথমেই শুরু হয় ইসলামি ক্যালেন্ডার নিয়ে কিছু কথা দিয়ে।এরপর ধাপে ধাপে আরবি ১২ টি মাসের নামকরণে কারণ, মাসের অন্যান্য নাম,মাসের ফজিলত,মাসের মাসনুন আমল,মাস সংক্রান্ত জাল-যঈফ হাদিস,মাস সংক্রান্ত কিছু বিদয়াত ও কুসংস্কার নিয়ে লিখা আছে।
পিডিএফ পড়ে মতামত ঃ
পিডিএফ পড়ে পুরো বই সম্পর্কে কিছুই বলা যায়না,কিন্তু সামান্যতম ধারণা হয়তো পাওয়া যায়।সেই ধারণা থেকে বলছি-আমার মতে বইটি প্রতিটি মুসলমান এর জন্য উপকারী হবে।কারণ বর্তমানে প্রচুর মনগড়া হাদিস, আমল এ মাসের ফজিলত বের হয়েছে।যেগুলো সম্পুর্ন বেদায়াত।বিদায়াত এমন একটা ভয়ংকর জিনিস যার ফলে আমাদের সমস্ত আমল ধ্বংস হয়ে যেতে পারে।তাই এই বইটি মুসলমানদের সঠিক মাসনুন ও ফজিলত জেনে ইবাদত পালনে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।এই বইটি বান্দার ইমানকে মজবুত করতে সহায়ক হবে ইন্ন শা আল্লাহ।
বইটি কাদের জন্য ঃ
আমার মতে প্রতিটি মুসলমানদের ঘরে বইটি থাকা উচিত।কারণ এই বইটি থেকে আমরা বারো মাসের সুন্নাহভিত্তিক আমলের ব্যাপারে যেমন জানতে পারবো, একই সাথে সমাজে প্রচলিত বানোয়াট, জাল, ভিত্তিহীন বিদাআতী আমলের ব্যাপারেও জানতে পারবো।
সর্বশেষ ঃ
প্রথম থেকেই এই বইটির প্রতি একটি টান ছিল,যা পিডিএফ পড়ার পর আরও বেড়ে গেছে।বইটির সাথে সংশ্লিষ্ট সকলকে জাযাকাল্লাহু খায়রান
.