বান্দার ডাকে আল্লাহর সাড়া
অনুবাদক : শাইখ জিয়াউর রহমান মুন্সী
পৃষ্ঠা : ৩৬০
বাইন্ডিং : হার্ড কভার
ড. সাঈদ ইবনু আলি কাহ্তানি রহ.-এর 'হিসনুল মুসলিম' বইটি পড়েননি, এমন মুসলিম মেলা ভার। পাঠক সমাজে কিতাবটি বেশ সমাদৃত হয়েছে। এ যাবৎ বিশ্বের প্রায় ৪০টি ভাষায় অনুবাদ করা হয়েছে।
কিন্তু এটা মূল বইয়ের তিনভাগের একভাগ মাত্র। লেখকের 'আয-যিকর ওয়াদ দুআ ওয়াল ইলাজ বির রুকা মিনাল কিতাবি ওয়াস সুন্নাহ' গ্রন্থের নির্বাচিত কিছু হাদীস নিয়ে 'হিসনুল মুসলিম' বইটি সংকলন করেছেন। যেখানে দুআ কবুলের শর্ত, নিয়মকানুন, স্থান, দুআ কবুল না হওয়ার কারণ এবং কুরআনি-চিকিৎসা নিয়ে লেখা বিস্তর অধ্যায়-সহ অনেক কিছুই বাদ পড়েছে।
আলহামদুলিল্লাহ, সে দিকটা বিবেচনায় রেখে মাকতাবাতুল বায়ান নিয়ে এলো ড. কাহতানি’র 'আয-যিকর ওয়াদ দুআ ওয়াল ইলাজ বির রুকা মিনাল কিতাবি ওয়াস সুন্নাহ' গ্রন্থটির পূর্ণাঙ্গ অনুবাদ 'বান্দার ডাকে আল্লাহর সাড়া'।
hotরুকইয়াহ
লেখক : আব্দুল্লাহ আল-মাহমুদপ্রকাশনী : মাকতাবাতুল আসলাফ360 ৳252 ৳সম্পাদনা:আবদুল্লাহ আল মাসউদ , আলী হাসান ...
save offকুরআন দিয়ে নিজের চিকিৎসা করুন
প্রকাশনী : সবুজপত্র পাবলিকেশন্স80 ৳72 ৳অনুবাদ: হাফেয মাহমুদুল হাসান পৃষ্ঠা ৯৭ পকেট সাইজ ...
hotরাহে বেলায়েত
প্রকাশনী : আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স460 ৳276 ৳আল্লাহ কুরআনে বলেন, "তোমরা আমার যিকির ...
hotশব্দার্থে হিসনুল মুসলিম (পকেট সাইজ)
লেখক : সাঈদ ইবনে আলী আল কাহতানীপ্রকাশনী : দারুস সালাম বাংলাদেশ125 ৳75 ৳আল্লাহ কুরআনে বলেন, "তোমরা আমাকে স্মরণ ...
save offহিসনুল মুসলিম- যিকর, দো‘আ, চিকিৎসা
লেখক : সাঈদ ইবনে আলী আল কাহতানীপ্রকাশনী : সবুজপত্র পাবলিকেশন্স160 ৳120 ৳কুরআন-সুন্নাহ থেকে সংগৃহীত যিকর ও দো‘আ ...
hotআপনার প্রয়োজন আল্লাহকে বলুন
লেখক : ইমাম ইবনু তাইমিয়া রহপ্রকাশনী : মাকতাবাতুল বায়ান217 ৳152 ৳অনুবাদক: উস্তায জিয়াউর রহমান মুন্সী মোট পৃষ্ঠা ...
save offকুরআনে বর্ণিত সকল দুআ ও তার তাফসির
লেখক : মোঃ হাসিবুর রহমানপ্রকাশনী : আলোকিত প্রকাশনী365 ৳266 ৳শারঈ সম্পাদক: শাইখ আব্দুল্লাহ শাহেদ আল ...
save offফী আমানিল্লাহ (রুকইয়াহ পকেট হ্যান্ড নোট)
লেখক : হাফিজ আল মুনাদিপ্রকাশনী : সমর্পণ প্রকাশন42 ৳29 ৳পৃষ্ঠা : ৯৬ সাইজ: পকেট সাইজ (৪.৫*৩.২৫) কভার: ...
SUMMA JAHAN – :
**বই পরিচিতি**
––––––––––
বই:বান্দার ডাকে আল্লাহর সাড়া
লেখক : সাঈদ ইবনে আলী আল কাহতানী
প্রকাশনী : মাকতাবাতুল বায়ান
বিষয় : নামায ও দোয়া-দরুদ, ইসলামী চিকিৎসা
অনুবাদক : শাইখ জিয়াউর রহমান মুন্সী
পৃষ্ঠা : ৩৬০
মূল্য:৫০০টাকা-৩০% ছাড়=৩৫০ টাকা
**লেখক পরিচিতি**
––––––––––––
সাঈদ ইবনু আলি কাহ্তানি রহ.-একজন প্রসিদ্ধ লেখক ছিলেন। তিনি শতাধিক বই রচনা করেছেন। লেখকের ‘আয-যিকর ওয়াদ দুআ ওয়াল ইলাজ বির রুকা মিনাল কিতাবি ওয়াস সুন্নাহ’ গ্রন্থের নির্বাচিত কিছু হাদীস নিয়ে ‘হিসনুল মুসলিম’ বইটি সংকলন করেছেন। যেখানে দুআ কবুলের শর্ত, নিয়মকানুন, স্থান, দুআ কবুল না হওয়ার কারণ এবং কুরআনি-চিকিৎসা নিয়ে লেখা বিস্তর অধ্যায়-সহ অনেক কিছুই বাদ পড়েছে।আলহামদুলিল্লাহ, সে দিকটা বিবেচনায় রেখে ড. কাহতানি’র ‘আয-যিকর ওয়াদ দুআ ওয়াল ইলাজ বির রুকা মিনাল কিতাবি ওয়াস সুন্নাহ’ গ্রন্থটির পূর্ণাঙ্গ অনুবাদ ‘বান্দার ডাকে আল্লাহর সাড়া’।
**বই সম্পর্কিত কিছু কথা**
_________________________
কোরআন সুন্নাতে বর্ণিত যিকর ও এর মহত্ত্ব এবং ইসলামের অত্যাবশ্যক ফরজ ওয়াজিব বাদে,একজন মুসলিমের জীবনে ঘুম থেকে উঠে পরবর্তী রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগ পর্যন্ত যেসব দুআ পাঠ করা জরুরী, এর মধ্যে রয়েছে সকাল সন্ধ্যার জিকির,ঘুম থেকে জেগে ওঠা, ঘরে ঢোকা, সেখান থেকে বের হওয়া ও অন্যান্য সময়ের দুআ এরপর উল্লেখ করা হয়েছে দুআ কবুলের শর্ত, যে সকল কারণে দু’আ কবুল হয়না, দুআর শিষ্টাচার দুআ কবুলের সময়,অবস্থা ও জায়গা এবং দুয়া কবুলের কারণসমূহ।নবী-রাসূলগণের দুআ,এরপর তুলে ধরা হয়েছে রুকাইয়া ভিত্তিক চিকিৎসার গুরুত্ব সম্পর্কে আলোচনা, যেগুলো আল্লাহর কিতাব ও রাসূল সাঃ এর থেকে প্রমাণিত।
আবু মুসা আশআরী থেকে বর্ণিত নবী (স:)বলেন “যে ব্যক্তি তার রবকে স্মরণে রাখে আর যে ব্যক্তি তার রবকে স্মরণে রাখেনা তাদের উদাহরণ হলো জীবিত ও মৃত মানুষের মত”।নবী (সাঃ) আরও বলেন “তোমার জিব্বা যেন আল্লাহর যিকর ও সরণে সর্বদা ভেজা থাকে”।
**বইটির বৈশিষ্ট্য**
__________________
এই বইটির বিশেষ দিক হল বইটিতে প্রতিটি দোয়া ও জিকির এর প্রেক্ষাপট সহকারে অনুবাদ করা হয়েছে। প্রিয় নবী কখন,কেন, কোন বিষয়কে সামনে রেখে সাহাবায়ে কেরামদের দোয়াটি বলার নির্দেশ দিয়েছিলেন সেই সোনালী মুহূর্তগুলোর এক বাস্তব চিত্র আমাদের সামনে ফুটে উঠবে। যার ফলে দোয়াগুলো বলার সময় আরো অন্য রকম এক শক্তি অনুভব করব ইনশাল্লাহ।দোয়া কবুলের শর্ত ও দোয়া কবুল না হওয়ার কারন এবং ইত্যাদি বিষয়ে বিশদ বর্ণনা উল্লেখ করা হয়েছে। যার কারণে বইটি পূর্ণাঙ্গ হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। মুসলিম উম্মাহর কাছে এতটাই সমাদৃত হয়েছে যে এ যাবৎ বিশ্বের প্রায় চল্লিশটি ভাষায় অনুবাদ করা হয়েছে।
ঈমানদার বান্দার পরিচয় হলো আল্লাহর ইবাদত করা। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন”দুআই হলো ইবাদত”
দুবার শক্তি অপরিসীম।কেবল দুআই পারে ভাগ্য পরিবর্তন করতে।
কুরআন সুন্নাহ অনুযায়ী ‘বান্দার ডাকে আল্লাহর সাড়া’ ৩৫৩ পৃষ্ঠার এই বইটিতে একসঙ্গে পাবেন: যিকর,দুআ ও রুক্ইয়া।
Khaleda Mubasshera – :
“বান্দার ডাকে আল্লাহর সাড়া ”
বইটি ভাবলেই মনে সাড়া জাগিয়ে তোলে।মানুষের জীবনে সমস্যা আসেই,অতি স্বাভাবিক।কিন্তু মহান রাব্বুল আলামিন সে সকল সমস্যার সমাধান আমাদের সামনে অতি সহজভাবে দিয়ে দিয়েছেন।রাসুল (সা:) তার জীবদ্দশায় যেসব কাজ করেছেন তা ই আজ আমাদের জন্য নির্ধারিত সমাধান হয়ে গিয়েছে।তার জীবনী আমাদের জীবন বিধান।এলোমেলোহয়ে আছে অনেক হাদিস যা আমাদের চোখে ই পড়ে না।এরকমই জীবনের যত সমস্যার সমাধান নিয়ে ছোট বড় অনেক হাদিসের সমন্বয়ে একটি মানসম্মত বই “বান্দার ডাকে আল্লাহর সাড়া”
কেন পড়ব:বইয়ের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত রয়েছে দুয়া ও যিকরে ঠাসা,শুধু তাই নয় রয়েছে প্রত্যেকটির প্রেক্ষপট ও।রাসুল (সা:) সাহাবায়ে কেরামদের কখন,কেন,কোন বিষয়ে দুয়া গুলো বলার নির্দেশ দিয়েছিলেন তা যেন আমাদের সামনে ফুটে ওঠে বইটির মাধ্যমে।বইটিতে রয়েছে সকাল-সন্ধ্যার যিকির,কুরআন -সুন্নাহতে বর্ণিত যিকর,রয়েছে সকল প্রকার দুআ, দুআ কবুলের সময়গুলোর বিবরন,যেসব কারণে দুআ কবুল হয় না, কিছু লোকের নমুনা যাদের দুআ কবুল হয়, রুকইয়া, নবি-রাসুলগনের দুআ।বইটিতে সব দুআ ই খুঁজে পেয়েছি, আলহামদুলিল্লাহ।
কিছু কথা:”আমার বান্দা আমার সম্পর্কে যেমন ধারণা করে,আমি তেমনি;যখন সে আমাকে স্মরণ করে, আমিও তাকে মনে মনে স্মরণ করি;যদি সে আমাকে কোনও জমায়েতে স্মরণ করে, আমি তাকে তাদের চেয়ে উত্তম জমায়েতে স্মরণ করি;সে যদি আমার দিকে এক বিঘত পরিমাণ এগিয়ে আসে,আমি তার দিকে এক হাত পরিমাণ এগিয়ে যাই;সে যদি আমার দিকে এক হাত এগিয়ে আসে, আমি তার দিকে প্রসারিত বাহু পরিমাণ এগিয়ে যাই;আর সে যদি আমার দিকে হেঁটে আসে,আমি তার দিকে দ্রুত এগিয়ে যাই”
(বান্দার ডাকে আল্লাহর সাড়া, হাদিস নং,৩৮৬।
শেষ কথা: সারাজীবন চলতে একটি বিশেষ পাথেয় হবে বইটি।
সুন্নাহ দিয়ে সাজবে জীবন।
Istiak Uddin Sajib – :
abdur0rahman99 – :
আলহামদুলিল্লাহ! আনন্দের বিষয় হচ্ছে সেই লক্ষ্য সামনে রেখে সকল প্রয়োজনীয় দোয়া ও তার দিকনির্দেশনা নিয়ে প্রসিদ্ধ প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান মাকতাবাতুল বায়ান থেকে প্রকাশিত হয়েছে ” বান্দার ডাকে আল্লাহর সাড়া ” বইটি। বইটি শাইখ ড. সাঈদ ইবনু আলী ইবনি ওয়াহাফ কাহতানি রাহিমাহুল্লাহর লেখা “আয যিকর ওয়াদ দু’আ ওয়াল ইলাজ বির রুকা মিনাল কিতাবি ওয়াস সুন্নাহ” এর অনুবাদ। বইটি অনুবাদ করেছেন শায়খ জিয়াউর রহমান মুন্সী।
.
▶ সার-সংক্ষেপঃ-
বইটিকে লেখক মূলত তিন পর্বে বিভক্ত করে আলোচনা করেছেন । পর্বগুলো হলো- “জিকর ও আল্লাহর স্মরণ”, “দুআ”, এবং “রুকাইয়া বা ঝাড়ফুকের মাধ্যমে চিকিৎসা” । প্রতিটি পর্বে যোগ হয়েছে অসংখ্য অধ্যায় ও পরিচ্ছেদ।
.
* ১ম পর্ব- জিকরঃ-
প্রথম পর্বের আলোচনা শুরু হয়েছে কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে যিকর বা আল্লাহর স্মরণ এর মহত্ব ও তাৎপর্য বর্ণনার মধ্য দিয়ে। তুলে ধরা হয়েছে কুরআন ও হাদীসে বর্ণিত জিকরসমূহ। এই অধ্যায়ে পাঠক বুঝতে পারবেন সকাল হতে সন্ধ্যা, জন্ম হতে মৃত্যু, সুস্থ অসুস্থ সহ সর্বাবস্থায় রাসূল (স:) আমাদেরকে আল্লাহর কাছে নির্দিষ্ট দোয়া করতে বলেছেন।
.
* ২য় পর্ব- দুআঃ-
এই অধ্যায়ে লেখক দোয়া সম্পর্কিত বেশকিছু বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। আলোচিত হয়েছে দুআর গুরুত্ব, মর্মকথা, প্রকারভেদ ও মহত্ব সম্পর্কে। একজন মানুষ দোয়া করলে কেন কবুল হয়না। কি করলে, এবং কি কি শর্ত পালন করলে দোয়া কবুল হবে, কোন স্থান এবং কোন সময়ে দোয়া করলে কবুল হবে, ইত্যাদি বিস্তারিত জানতে হলে বইটির দ্বিতীয় অধ্যায়টি অবশ্যই পড়ুন।
.
* ৩য় পর্ব- রুকইয়াহঃ-
আমরা দৈনন্দিন জীবনে অনেক অসুখ-বিসুখের সমুক্ষীন হয়ে থাকি। অনেক রকম ঔষধ সেবন ও চিকিৎসা পদ্ধতি অবলম্বন করেও কিছুতেই অসুখ সারছে না। কিন্তু আমরা চিন্তাও করিনা যে মানব প্রদত্ত এসব পদ্ধতির বাইরেও একটা আলাদা পদ্ধতি রয়েছে। মহান আল্লাহ প্রদত্ত সেই চিকিৎসা পদ্ধতির নাম রুকইয়াহ।
,
▶ বইটি কাদের জন্য উপযুক্ত এবং কেন পড়বেন??
১। আপনি যদি দৈনন্দিন জীবনে দোয়া সম্পর্কিত কোন বিস্তারিত বই সম্পর্কে জানতে চান তাহলে বইটি অবশ্যই পড়ুন।
২। আপনি যদি জানতে চান যে রাসূল (স:) হাদীসে বর্ণিত দোয়াগুলো কখন, কাকে এবং কোন প্রেক্ষাপটে শিক্ষা দিয়েছেন তাহলে বইটি আপনার জন্যই।
৩। বইটি পড়ে বিভিন্ন অসুখ বিসুখ, জাদু, জীনের আসর সহ অনেক রুকইয়াহ নিজে নিজেই করতে পারবেন।
.
▶ যা কিছু ভালো লেগেছেঃ-
১। দৃষ্টিনন্দন ও আকর্ষণীয় প্রচ্ছদ।
২। পৃষ্ঠাসজ্জা ও অধ্যায় বিন্যাস।
৪। উপস্থাপনার ধরন। দোয়াগুলো একপাশে আরবী ও একপাশে বাংলা দিয়ে লাইন বাই লাইন অনুবাদ করা। যার কারনে দোয়া ও অনুবাদ একই সাথে পড়তে সুবিধা হচ্ছে।
২। প্রতিটি দু’আয় তাহকীক সহ হাদীস গুলোর রেফারেন্স।
.
▶ বইয়ের গুণগত মান ও অনুবাদঃ-
বইয়ের কভার, প্রচ্ছদ, বাইন্ডিং যথেষ্ট ভালো। ভিতরের পৃষ্ঠাসজ্জা ও পেজ কোয়ালিটি উন্নত মানের। দক্ষ অনুবাদক জিয়াউর রহমান মুন্সীর অনুবাদে বইটি হয়েছে সহজ, সাবলীল ও প্রাণবন্ত। বিষয়সমূহের ধারা বর্ণনা, ভাষাশৈলী ও উপযুক্ত শব্দচয়ন বইটিকে নিয়ে গেছে অনন্য উচ্চতায়।
বইতে বুক মার্কের জন্য ফিতারও ব্যবহার রয়েছে। আপনি চাইলেই যে যায়গায় পড়া বন্ধ করেছিলেন সেখান থেকে বুকমার্কের সাহায্যে আবার পড়া শুরু করতে পারবেন।
.
▶ ব্যক্তিগত অনূভুতিঃ-
ব্যক্তিগত অনূভুতি যদি বলতে হয় তাহলে বলবো বইটি এককথায় অসাধারন। দামের দিক থেকেও সাশ্রয়ী রাখা হয়েছে। পিডিএফ এ যতটুকু পড়লাম তাতেও কোন ভুল পরিলক্ষিত হয়নি। প্রতিটি পাতায় রয়েছে লেখক ও অনুবাদের কঠোর পরিশ্রমের ছোয়া। বইতে লেখক মুসলিম উম্মাহর সামনে রাসূল (স:) হতে বর্ণিত দোয়া সমূহ সগৌরবে তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন ।
বইটি পড়ার পর পাঠক বুঝতে পারবে রাসূল (স:) হতে প্রাপ্ত দোয়ার ভাণ্ডার কত বিস্তৃত। তার থেকে অল্প পরিমানই আমরা জানি। অথচ প্রত্যেকটি দোয়া আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ও অনুসরণীয়।
আব্দুর রহমান – :
আলহামদুলিল্লাহ! আনন্দের বিষয় হচ্ছে সেই লক্ষ্য সামনে রেখে সকল প্রয়োজনীয় দোয়া ও তার দিকনির্দেশনা নিয়ে প্রসিদ্ধ প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান মাকতাবাতুল বায়ান থেকে প্রকাশিত হয়েছে ” বান্দার ডাকে আল্লাহর সাড়া ” বইটি। বইটি শাইখ ড. সাঈদ ইবনু আলী ইবনি ওয়াহাফ কাহতানি রাহিমাহুল্লাহর লেখা “আয যিকর ওয়াদ দু’আ ওয়াল ইলাজ বির রুকা মিনাল কিতাবি ওয়াস সুন্নাহ” এর অনুবাদ। বইটি অনুবাদ করেছেন শায়খ জিয়াউর রহমান মুন্সী।
.
সার-সংক্ষেপঃ-
বইটিকে লেখক মূলত তিন পর্বে বিভক্ত করে আলোচনা করেছেন । পর্বগুলো হলো- “জিকর ও আল্লাহর স্মরণ”, “দুআ”, এবং “রুকাইয়া বা ঝাড়ফুকের মাধ্যমে চিকিৎসা” । প্রতিটি পর্বে যোগ হয়েছে অসংখ্য অধ্যায় ও পরিচ্ছেদ।
.
* ১ম পর্ব- জিকরঃ-
প্রথম পর্বের আলোচনা শুরু হয়েছে কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে যিকর বা আল্লাহর স্মরণ এর মহত্ব ও তাৎপর্য বর্ণনার মধ্য দিয়ে। তুলে ধরা হয়েছে কুরআন ও হাদীসে বর্ণিত জিকরসমূহ। এই অধ্যায়ে পাঠক বুঝতে পারবেন সকাল হতে সন্ধ্যা, জন্ম হতে মৃত্যু, সুস্থ অসুস্থ সহ সর্বাবস্থায় রাসূল (স:) আমাদেরকে আল্লাহর কাছে নির্দিষ্ট দোয়া করতে বলেছেন।
.
* ২য় পর্ব- দুআঃ-
এই অধ্যায়ে লেখক দোয়া সম্পর্কিত বেশকিছু বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। আলোচিত হয়েছে দুআর গুরুত্ব, মর্মকথা, প্রকারভেদ ও মহত্ব সম্পর্কে। একজন মানুষ দোয়া করলে কেন কবুল হয়না। কি করলে, এবং কি কি শর্ত পালন করলে দোয়া কবুল হবে, কোন স্থান এবং কোন সময়ে দোয়া করলে কবুল হবে, ইত্যাদি বিস্তারিত জানতে হলে বইটির দ্বিতীয় অধ্যায়টি অবশ্যই পড়ুন।
.
* ৩য় পর্ব- রুকইয়াহঃ-
আমরা দৈনন্দিন জীবনে অনেক অসুখ-বিসুখের সমুক্ষীন হয়ে থাকি। অনেক রকম ঔষধ সেবন ও চিকিৎসা পদ্ধতি অবলম্বন করেও কিছুতেই অসুখ সারছে না। কিন্তু আমরা চিন্তাও করিনা যে মানব প্রদত্ত এসব পদ্ধতির বাইরেও একটা আলাদা পদ্ধতি রয়েছে। মহান আল্লাহ প্রদত্ত সেই চিকিৎসা পদ্ধতির নাম রুকইয়াহ।
,
বইটি কাদের জন্য উপযুক্ত এবং কেন পড়বেন??
১। আপনি যদি দৈনন্দিন জীবনে দোয়া সম্পর্কিত কোন বিস্তারিত বই সম্পর্কে জানতে চান তাহলে বইটি অবশ্যই পড়ুন।
২। আপনি যদি জানতে চান যে রাসূল (স:) হাদীসে বর্ণিত দোয়াগুলো কখন, কাকে এবং কোন প্রেক্ষাপটে শিক্ষা দিয়েছেন তাহলে বইটি আপনার জন্যই।
৩। বইটি পড়ে বিভিন্ন অসুখ বিসুখ, জাদু, জীনের আসর সহ অনেক রুকইয়াহ নিজে নিজেই করতে পারবেন।
.
যা কিছু ভালো লেগেছেঃ-
১। দৃষ্টিনন্দন ও আকর্ষণীয় প্রচ্ছদ।
২। পৃষ্ঠাসজ্জা ও অধ্যায় বিন্যাস।
৪। উপস্থাপনার ধরন। দোয়াগুলো একপাশে আরবী ও একপাশে বাংলা দিয়ে লাইন বাই লাইন অনুবাদ করা। যার কারনে দোয়া ও অনুবাদ একই সাথে পড়তে সুবিধা হচ্ছে।
২। প্রতিটি দু’আয় তাহকীক সহ হাদীস গুলোর রেফারেন্স।
.
বইয়ের গুণগত মান ও অনুবাদঃ-
বইয়ের কভার, প্রচ্ছদ, বাইন্ডিং যথেষ্ট ভালো। ভিতরের পৃষ্ঠাসজ্জা ও পেজ কোয়ালিটি উন্নত মানের। দক্ষ অনুবাদক জিয়াউর রহমান মুন্সীর অনুবাদে বইটি হয়েছে সহজ, সাবলীল ও প্রাণবন্ত। বিষয়সমূহের ধারা বর্ণনা, ভাষাশৈলী ও উপযুক্ত শব্দচয়ন বইটিকে নিয়ে গেছে অনন্য উচ্চতায়।
বইতে বুক মার্কের জন্য ফিতারও ব্যবহার রয়েছে। আপনি চাইলেই যে যায়গায় পড়া বন্ধ করেছিলেন সেখান থেকে বুকমার্কের সাহায্যে আবার পড়া শুরু করতে পারবেন।
.
ব্যক্তিগত অনূভুতিঃ-
ব্যক্তিগত অনূভুতি যদি বলতে হয় তাহলে বলবো বইটি এককথায় অসাধারন। দামের দিক থেকেও সাশ্রয়ী রাখা হয়েছে। পিডিএফ এ যতটুকু পড়লাম তাতেও কোন ভুল পরিলক্ষিত হয়নি। প্রতিটি পাতায় রয়েছে লেখক ও অনুবাদের কঠোর পরিশ্রমের ছোয়া। বইতে লেখক মুসলিম উম্মাহর সামনে রাসূল (স:) হতে বর্ণিত দোয়া সমূহ সগৌরবে তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন ।
বইটি পড়ার পর পাঠক বুঝতে পারবে রাসূল (স:) হতে প্রাপ্ত দোয়ার ভাণ্ডার কত বিস্তৃত। তার থেকে অল্প পরিমানই আমরা জানি। অথচ প্রত্যেকটি দোয়া আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ও অনুসরণীয়।
আব্দুর রহমান – :
আলহামদুলিল্লাহ! আনন্দের বিষয় হচ্ছে সেই লক্ষ্য সামনে রেখে সকল প্রয়োজনীয় দোয়া ও তার দিকনির্দেশনা নিয়ে প্রসিদ্ধ প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান মাকতাবাতুল বায়ান থেকে প্রকাশিত হয়েছে ” বান্দার ডাকে আল্লাহর সাড়া ” বইটি। বইটি শাইখ ড. সাঈদ ইবনু আলী ইবনি ওয়াহাফ কাহতানি রাহিমাহুল্লাহর লেখা “আয যিকর ওয়াদ দু’আ ওয়াল ইলাজ বির রুকা মিনাল কিতাবি ওয়াস সুন্নাহ” এর অনুবাদ। বইটি অনুবাদ করেছেন শায়খ জিয়াউর রহমান মুন্সী।
.
সার-সংক্ষেপঃ-
বইটিকে লেখক মূলত তিন পর্বে বিভক্ত করে আলোচনা করেছেন । পর্বগুলো হলো- “জিকর ও আল্লাহর স্মরণ”, “দুআ”, এবং “রুকাইয়া বা ঝাড়ফুকের মাধ্যমে চিকিৎসা” । প্রতিটি পর্বে যোগ হয়েছে অসংখ্য অধ্যায় ও পরিচ্ছেদ।
.
১ম পর্ব- জিকরঃ-
প্রথম পর্বের আলোচনা শুরু হয়েছে কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে যিকর বা আল্লাহর স্মরণ এর মহত্ব ও তাৎপর্য বর্ণনার মধ্য দিয়ে। তুলে ধরা হয়েছে কুরআন ও হাদীসে বর্ণিত জিকরসমূহ। এই অধ্যায়ে পাঠক বুঝতে পারবেন সকাল হতে সন্ধ্যা, জন্ম হতে মৃত্যু, সুস্থ অসুস্থ সহ সর্বাবস্থায় রাসূল (স:) আমাদেরকে আল্লাহর কাছে নির্দিষ্ট দোয়া করতে বলেছেন।
.
* ২য় পর্ব- দুআঃ-
এই অধ্যায়ে লেখক দোয়া সম্পর্কিত বেশকিছু বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। আলোচিত হয়েছে দুআর গুরুত্ব, মর্মকথা, প্রকারভেদ ও মহত্ব সম্পর্কে। একজন মানুষ দোয়া করলে কেন কবুল হয়না। কি করলে, এবং কি কি শর্ত পালন করলে দোয়া কবুল হবে, কোন স্থান এবং কোন সময়ে দোয়া করলে কবুল হবে, ইত্যাদি বিস্তারিত জানতে হলে বইটির দ্বিতীয় অধ্যায়টি অবশ্যই পড়ুন।
.
* ৩য় পর্ব- রুকইয়াহঃ-
আমরা দৈনন্দিন জীবনে অনেক অসুখ-বিসুখের সমুক্ষীন হয়ে থাকি। অনেক রকম ঔষধ সেবন ও চিকিৎসা পদ্ধতি অবলম্বন করেও কিছুতেই অসুখ সারছে না। কিন্তু আমরা চিন্তাও করিনা যে মানব প্রদত্ত এসব পদ্ধতির বাইরেও একটা আলাদা পদ্ধতি রয়েছে। মহান আল্লাহ প্রদত্ত সেই চিকিৎসা পদ্ধতির নাম রুকইয়াহ।
,
বইটি কাদের জন্য উপযুক্ত এবং কেন পড়বেন??
১। আপনি যদি দৈনন্দিন জীবনে দোয়া সম্পর্কিত কোন বিস্তারিত বই সম্পর্কে জানতে চান তাহলে বইটি অবশ্যই পড়ুন।
২। আপনি যদি জানতে চান যে রাসূল (স:) হাদীসে বর্ণিত দোয়াগুলো কখন, কাকে এবং কোন প্রেক্ষাপটে শিক্ষা দিয়েছেন তাহলে বইটি আপনার জন্যই।
৩। বইটি পড়ে বিভিন্ন অসুখ বিসুখ, জাদু, জীনের আসর সহ অনেক রুকইয়াহ নিজে নিজেই করতে পারবেন।
.
যা কিছু ভালো লেগেছেঃ-
১। দৃষ্টিনন্দন ও আকর্ষণীয় প্রচ্ছদ।
২। পৃষ্ঠাসজ্জা ও অধ্যায় বিন্যাস।
৪। উপস্থাপনার ধরন। দোয়াগুলো একপাশে আরবী ও একপাশে বাংলা দিয়ে লাইন বাই লাইন অনুবাদ করা। যার কারনে দোয়া ও অনুবাদ একই সাথে পড়তে সুবিধা হচ্ছে।
২। প্রতিটি দু’আয় তাহকীক সহ হাদীস গুলোর রেফারেন্স।
.
বইয়ের গুণগত মান ও অনুবাদঃ-
বইয়ের কভার, প্রচ্ছদ, বাইন্ডিং যথেষ্ট ভালো। ভিতরের পৃষ্ঠাসজ্জা ও পেজ কোয়ালিটি উন্নত মানের। দক্ষ অনুবাদক জিয়াউর রহমান মুন্সীর অনুবাদে বইটি হয়েছে সহজ, সাবলীল ও প্রাণবন্ত। বিষয়সমূহের ধারা বর্ণনা, ভাষাশৈলী ও উপযুক্ত শব্দচয়ন বইটিকে নিয়ে গেছে অনন্য উচ্চতায়।
বইতে বুক মার্কের জন্য ফিতারও ব্যবহার রয়েছে। আপনি চাইলেই যে যায়গায় পড়া বন্ধ করেছিলেন সেখান থেকে বুকমার্কের সাহায্যে আবার পড়া শুরু করতে পারবেন।
.
ব্যক্তিগত অনূভুতিঃ-
ব্যক্তিগত অনূভুতি যদি বলতে হয় তাহলে বলবো বইটি এককথায় অসাধারন। দামের দিক থেকেও সাশ্রয়ী রাখা হয়েছে। পিডিএফ এ যতটুকু পড়লাম তাতেও কোন ভুল পরিলক্ষিত হয়নি। প্রতিটি পাতায় রয়েছে লেখক ও অনুবাদের কঠোর পরিশ্রমের ছোয়া। বইতে লেখক মুসলিম উম্মাহর সামনে রাসূল (স:) হতে বর্ণিত দোয়া সমূহ সগৌরবে তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন ।
বইটি পড়ার পর পাঠক বুঝতে পারবে রাসূল (স:) হতে প্রাপ্ত দোয়ার ভাণ্ডার কত বিস্তৃত। তার থেকে অল্প পরিমানই আমরা জানি। অথচ প্রত্যেকটি দোয়া আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ও অনুসরণীয়।
bappy1200 – :
muhammad.mahfuj103 – :
মায়ের আফসোস:
ইসস!! কত যে আমল আছে, কত দোয়া আছে, কত যিকর আছে, কত মূল্যবান সময় আছে দোয়া কবুলের!!
জানিও না আর করতেও পারি না।
এক জনের কাছ থেকে একটা আমল শুনি, কয়েকদিন পালন করি, কিছুদিন পর গিয়ে শুনি যে, এটা ভুল।
হায়রে, সঠিক কই খুঁজবো তাহলে।
..
জুম্মার দিন বাসায় ফিরলে, ” কিরে! কি বলল হুজুর”। আজকের দিনে কি কি আমল, এই সময়ে কোন আমল করা যায় রে?
এখন কি পড়া উত্তম হবে রে?
মাঝে মাঝে বিরক্তও লাগত, কারন আমি নিজেও তো অত কিছু জানি না।আমি শুধু শুনতাম, বলার তেমন কিছু ছিল না। নিজে যতটুকু জানতাম জানানোর চেষ্টা করতাম, দিন শেষে একটা আফসোস থেকেই যেত।
..
আলহামদুলিল্লাহ্!!
অবশেষে একটা কিতাবের সন্ধান পেলাম, সম্মানিত মাহমুদ ভাইয়ের মুখ থেকেই শুনলাম, এই কিতাবটির ব্যাপারে ।
কখন কি দোয়া পড়তে হয় বা পড়া উত্তম, দু’আ কবুলের সময়, স্থান, শর্ত ও দু’আ কবুল না হওয়ার কারণ ইত্যাদি খুব সুন্দর করে উপস্থাপন করে দেওয়া একটি কিতাব।
আর একটি বিষয় হল, আমরা সাধারণত দৈনন্দিন আমলের ক্ষেত্রে দেখি এভাবে বলা বা লেখা থাকে যে, ” অমুক আমল করলে অত সওয়াব , এই দোয়া পরলে এত সাওয়াব , এখন দোআ করলে তা কবুল হয়।” কিন্তু এতে কেমন যেন একটা শুন্যতা থেকে যায়।
গল্পের কাহিনীতে ব্যাকগ্রাউন্ড স্টোরি না জানা থাকলে গল্পের যেমন স্বাদ পাওয়া যায় না, অমন কিছু।
কিন্তু এই কিতাবটির একটি বিশেষ দিকই হলো, এখানে প্রতিটি দু’আ ও যিকর প্রেক্ষাপট-সহকারে অনুবাদ করা হয়েছে।
কোন ঘটনার প্রেক্ষিতে কোন আমলটা আসলো, কেন একটা সময়- দু’আ কবুলের জন্য মোক্ষম সময় ইত্যাদি খুব সুন্দর করে সাজিয়ে গুছিয়ে
দেওয়া আছে।
সবচেয়ে বড় বিষয় হল, প্রতিটি আমল প্রতিটি ঘটনা সহিহ হাদিসের মাধ্যমে দেওয়া হয়েছে।
তো নিশ্চিন্তে মাকে দিতে পারবো আর নিজেও আমল করতে পারবো।
জানতাম মাকে বইটি দিলে অত্যন্ত খুশি হবেন। আর ঠিক তাই হল।
সন্ধ্যায় অফিস থেকে ফিরে যখন বইটি মায়ের হাতে ধড়িয়ে দিলাম আর হালকা ব্যাখ্যা দিলাম বইটির, মা তো খুশিতে আর আহ্লাদে আঁটখানা হয়ে গেলেন। আয়েস করে পড়ে ফেললেন কয়েক পাতা। মায়ের ঐ তৃপ্তিই ছিল আমার জন্য যথেষ্ট , আলহামদুলিল্লাহ্।
নিজে, নিজের পরিবার ও পরিচিতদের, সহিহ আমলের সাথে পরিচয় করানোর এটি একটি অতি উত্তম মাধ্যম হবে বলে আমি মনে করি।
আল্লাহ্ আমাদের সবাইকে তাঁর সন্তুষ্টি অর্জনের তাওফিক দিন, আ-মিন।