সালাফদের ইলমী শ্রেষ্ঠত্ব
লেখক : ইমাম ইবনু রজব হাম্বলি (রহঃ)
প্রকাশনী : মাকতাবাতুল আসলাফ
অনুবাদক : আবদুল্লাহ আল মাসউদ
-
-
featureচিন্তাপরাধ
লেখক : আসিফ আদনানপ্রকাশনী : ইলম হাউজ পাবলিকেশন190 ৳পৃষ্ঠা - ১৯২ 'যতক্ষণ সাম্রাজ্যের সার্বভৌমত্ব স্বীকার ...
-
hotআল্লাহর প্রতি সুধারণা
লেখক : ইমাম ইবনু আবিদ দুনইয়াপ্রকাশনী : ওয়াফি পাবলিকেশন175 ৳129 ৳জাবের রদ্বি. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ...
-
hotশিকড়ের সন্ধানে
লেখক : হামিদা মুবাশ্বেরাপ্রকাশনী : সমকালীন প্রকাশন430 ৳314 ৳পৃষ্ঠা সংখ্যা: ২৯৬ টি কভার: পেপার ব্যাক ‘Know ...
-
hotগল্পগুলো অন্যরকম
লেখক : সিহিন্তা শরীফা, আনিকা তুবা, আফিফা আবেদিন সাওদা, আরমান ইবন সোলাইমান, আরিফ আজাদ, আরিফ আবদাল চৌধুরী, আরিফুল ইসলাম, আলী আবদুল্লাহ, জাকারিয়া মাসুদ, নুসরাত জাহান, মাহমুদুর রহমান, যাইনাব আল-গাযি, শারিন সফি, শিহাব আহমেদ তুহিন, শেখ আসিফ, সাদিয়া হোসাইন, সানজিদা সিদ্দীক কথাপ্রকাশনী : সমকালীন প্রকাশন350 ৳245 ৳জীবনের কাছে মাঝে মাঝে গল্পও তুচ্ছ ...
-
hotহিউম্যান বিয়িং শতাব্দীর বুদ্ধিবৃত্তিক দাসত্ব
লেখক : ইফতেখার সিফাতপ্রকাশনী : নাশাত220 ৳154 ৳সম্পাদক : মুহাম্মাদ আফসারুদ্দীন পৃষ্ঠাসংখ্যা : ১৬০ বাঁধাই ...
-
save offসাইকোলজি ইসলামি দৃষ্টিকোণ
লেখক : ড. আইশা হামদানপ্রকাশনী : সীরাত পাবলিকেশন350 ৳259 ৳অনুবাদ: সিফাত-ঈ-মুহাম্মদ সম্পাদনা: ডা. শামসুল আরেফীন পৃষ্ঠা সংখ্যা: ...
-
hotইসলামের চার নক্ষত্র: চার ইমাম
লেখক : ড. সালমান আল আওদাহপ্রকাশনী : ওয়াফি পাবলিকেশন335 ৳248 ৳অনুবাদ: ওয়াফি অনুবাদক টিম সম্পাদনা: মুফতী মাহমুদুল ...
-
save offশয়তান যেভাবে ধোঁকা দেয় (তালবিসে ইবলিস)
লেখক : আল্লামা ইবনুল জাওযী (রহঃ)প্রকাশনী : দারুল আরকাম700 ৳350 ৳ভাষান্তর : মুফতি আবু সাআদ পৃষ্ঠা : ৪৮০ দ্বিতীয় ...
-
save offইমাম সিরিজ (৬টি বই)
প্রকাশনী : সমকালীন প্রকাশন123 ৳ – 1,005 ৳সম্পাদনা: আকরাম হোসাইন কভার: পেপার ব্যাক পৃষ্ঠা: ১ম খণ্ড ১৬৮, ২য় ...
-
hotজিন ও শয়তানের জগৎ
লেখক : ড. উমার সুলায়মান আল আশকারপ্রকাশনী : সীরাত পাবলিকেশন280 ৳210 ৳জিন, শয়তান—এই দুটো বিষয় নিয়ে আমাদের ...
-
reaz0313 – :
প্রত্যাদিষ্ট আসমানী বা ঐশীজ্ঞানের প্রেক্ষিতে দুনিয়ায় এ আলোর উৎস ছিলেন স্বয়ং রাসূলুল্লাহ ﷺ- যিনি ঐশী আলোর মহিমান্বিত শিখাকে ছড়িয়ে দিয়েছিলেন পুরো হিজায জুড়ে। জাহিলিয়াতের আঁধারে নিভে থাকা একেকটি অন্তর এই পবিত্রতম রোশনির স্পর্শে পরিণত হলো একেকটি দেদীপ্যমান প্রদীপে।
কী ছিলো না সে আলোকরূপী জ্ঞানে! তাসাউফ, তাযকিয়া, ইসলাহ, যুহদ- ঐশী ইলমের এমনতর স্বাভাবিক বৈশিষ্ট্যের সাথে ছিলো এক অনন্য শক্তি, যার প্রকৃষ্ট গতির বলেই সে আলো পরিকীর্ণ হলো সবখানে। রাসূলুল্লাহ ﷺ এঁর সরাসরি সংস্পর্শে এসে ঋদ্ধ হলেন সাহাবায়ে কেরামগণ। তারপর তাবেঈগণ। তারপর তাবে-তাবেঈগণ।
ঈমানী দ্যুতি, তেজ আর পরাকাষ্ঠা পরপর তিনটি প্রজন্মকে করলো শ্রেষ্ঠতর। আর এ শ্রেষ্ঠত্বের অন্যতম অনুষঙ্গ আসমানী ইলমের অসামান্য প্রভাবে তাঁরা পৌঁছলেন অনন্য এক উচ্চতায়। ইলমী আলোচনা-পর্যালোচনার রোশনাই এভাবেই ছড়িয়ে পড়লো মাসজিদে নববীর বারান্দা থেকে পুরো দুনিয়াতে।
অতঃপর সময়ের বহমানতায় খাইরুল কুরূনের সমাপ্তি ঘটলো৷ এলো নতুন যুগ, নতুন সময়। সালাফদের বর্ণিত ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণের পাশাপাশি এলো নতুন যুগের উলামায়ে কেরামগণের ব্যাখ্যা৷ চোখের আড়াল হলেই মনের আড়াল হয় কী না! তাই সালাফে সালেহীনগণের ব্যাখ্যার চাইতে কেউ কেউ নতুন যুগের ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণকে উত্তম জ্ঞান করতে লাগলেন।
নববী জ্ঞানের দ্যুতিময় স্পর্শে ধন্য যাঁরা, ইলমী ব্যাপারে তাঁদেরকে উপেক্ষা করে পরবর্তী যুগের ব্যাখ্যাকে প্রাধান্য দেয়া বা উত্তম মনে করবার এ অপচেষ্টার জবাব হিসেবে সে যুগের উলামায়ে কেরামগণই প্রথম কলম ধরলেন। তেমনই এক প্রচেষ্টা হিসেবে ইলমী জগতে সালাফগণের শ্রেষ্ঠত্বকে প্রতিষ্ঠিত করতে ইমাম ইবনে রজব হাম্বলী (রাহিমাহুল্লাহ) রচনা করেন প্রামাণ্য এক পুস্তিকা- যার অনূদিত রূপই হলো “সালাফদের ইলমী শ্রেষ্ঠত্ব” বইটি।
পুস্তিকাটিকে সালাফগণের ইলমী শ্রেষ্ঠত্বের প্রমাণ-পত্রিকা বললে মোটেও বাড়িয়ে বলা হবে না। সালাফগণের ইলমী নীতি, ইলমী আলোচনার বিভিন্ন বিষয়বস্তুতে তাঁদের অভিব্যক্তি, তাঁদের দৃষ্টিতে ইলমের শ্রেণিবিভাগ ও তার বর্ণনা, শ্রেণিভেদে ইলম অর্জন কিংবা পরিত্যাগের লাভ-ক্ষতি, নতুন কোন ইলম সম্পর্কে তাঁদের সতর্কতা ইত্যাকার নানান আলোচনা যথার্থভাবে উঠে এসেছে আলোচ্য বইটিতে।
ইলমী তর্ক-বিতর্কে কেন সালাফদের অনীহা ছিলো আর কেনইবা কথাবার্তায় তাঁরা মিতাচারী ছিলেন ইত্যাদি বিষয়ও বিবৃত হয়েছে বইটিতে। পরিশেষে “আলেমদের কর্তব্য” শীর্ষক একটি আলোচনার মাধ্যমে বইটির সমাপ্তি ঘটেছে।
বইটির অনুবাদ ও ভাষারীতি ঝরঝরে, প্রাণবন্ত। রেফারেন্স সহকারে পর্যাপ্ত আরবি এবারত দেয়া আছে। নিতান্ত অল্পসংখ্যক মুদ্রণপ্রমাদ ব্যতীত লক্ষণীয় কোন অসঙ্গতি চোখে পড়েনি।
ত্বলাবা থেকে উলামা- সবার জন্যই সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ এ বইটি ইলম গ্রহণ-বর্জনের ক্ষেত্রে যেমনি একটি সীমারেখা তৈরি করবে, তেমনি প্রাধান্য দেয়া কিংবা না দেয়ার ক্ষেত্রে নির্দেশ করবে যথাযথ মানদণ্ড। দ্বীনি বুঝ প্রাপ্তির পর যারা দ্বীনি পড়াশোনা করছেন, তাদের জন্যেও একটি আদর্শিক স্বর্ণমান হিসেবে বইটি ভূমিকা রাখবে ইনশা আল্লাহ।
imrulhasnat – :
Boita porle elm abong amoler proti monojog bare.