প্রত্যেকটি কাজ করার বিভিন্ন কার্যকরি পদ্ধতি থাকে। এই পদ্ধতিগুলো মানুষ তার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞা থেকে শেখে। কিন্তু সব পদ্ধতিই যে কারর্যকরি হবে, তার কোনো নিশ্চয়তা নেই। আর এই কারণেই প্রত্যেক ফিল্ডেই সফলতা এবং ব্যর্থতা আছে। বই মানুষের এমন এক সঙ্গী যে কোনো অভিযোগ করে নাঃ; হতাশ ব্যক্তির জন্য আশার আলো জ্বেলে দেয় বই, গাফেল ব্যক্তির মনে চিন্তার খোরক যোগায়, জীবনের লক্ষ্য উদ্দেশ্য বোঝায়। বইয়ের কোনো চাওয়া পাওয়া নেই, এর আবদার কেবলে এতটুকুই- পাঠক যেন তার থেকে উপকৃত হয়। কিন্তু বই থেকে উপকৃত হওয়া ব্যক্তিভেদে পার্থক্য করে। এটা নির্ভর করছে আপনি কেন বই পড়ছেন, কোন পদ্ধতিতে বই পড়ছেন এবং পড়ার পর কী করছেন- এর ওপরে। বই পড়ারো অনেক কৌশল আছে। নিম্নে কিছু কার্যকরি পদ্ধতি আলোচনা করা হলো:১/ প্রস্তুতিমূলক অধ্যয়ন: প্রস্তুতিমূলক এবং বৈষয়িক অবকাঠামোগত অধ্যয়ন। বইয়ের নাম, সূচিপত্র, কোন অধ্যায়ে
বিস্তারিত পড়ুন১/ লক্ষ্যের প্রতি সজাগ দৃষ্টি রাখা
- নিজেকে প্রশ্ন করুন, পড়ার ক্ষেত্রে আপনার লক্ষ্য কী? কেন পড়ছেন বা পড়বেন? সেই লক্ষ্যটা স্মরণ রাখা। উদাহরণস্বরূপ আমি পড়ব- কারণ আল্লাহ তাআলা আমাকে পড়ার আদেশ দিয়েছেন। তিনি আমাকে এবং সকল মুসলিমকে স্পষ্ট আদেশের সুরে বলেছেন, اقرأ-পড়ো। আমি পড়ব- কারণ আমি দুনিয়া ও আখিরাতে উপকৃত হতে চাই। আমি পড়ব- কারণ আমি আমার চারপাশের মানুষকে উপকৃত করতে চাই। দ্বীন ইসলামের খেদমত করতে চাই...
২/ পড়ার পরিমাণ নির্ধারণ করা
- লক্ষ্য যখন নির্ধারিত হবে, তখন এলোমেলোভাবে পড়ার কোনো সুযোগ থাকে না। তবে গোছালোভাবে পড়তে চাইলে পড়ার জন্য একটি সুস্পষ্ট পরিমাণ নির্ধারণ করে নেয়া অতীব জরুরী। সর্বপ্রথম আপনি আপনার সময় এবং সক্ষমতা বুঝুন। এবং গভীর চিন্তা ভাবনার সাথে সে পরিমাণ অনুযায়ী
বিস্তারিত পড়ুনকুরআন ও হাদীসের আলোকে সুখী হওয়ার ১২ টি চাবি :১/ আজকের জন্য বাঁচুন; কেননা 'আগামীকাল' এখনো জন্মই নেয়নি। "সকালে জেগে উঠলে বিকেল পর্যন্ত বেঁচে থাকার আশা রেখো না। এবং বিকেলে বেঁচে থাকলে সকালে জেগে উঠার আশা রেখো না।" (সহীহ আল-বুখারী) . ২/ অন্তরে শান্তি পাচ্ছেন না? তাহলে আল্লাহকে বারবার স্মরণ করুন। "যারা বিশ্বাস করেছে এবং আল্লাহর স্মরণে যাদের অন্তর প্রশান্ত হয়। জেনে রেখো, অন্তর আল্লাহর স্মরণেই প্রশান্তি লাভ করে।" (সূরা রাদ, ২৮) . ৩/ উত্তম উপদেশ আপনার জন্য কল্যাণকর; যদিও তা কখনো তিক্ত মনে হয়, তাকে ছুটে যেতে দেবেন না। "এক মুসলিমের প্রতি অপর মুসলিমের ছয়টি অধিকার রয়েছে"(তার একটি হচ্ছে)"যখন সে কোনো উপদেশ চায়, তাকে উপদেশ দাও।" (সহীহ মুসলিম) . ৪/ আপনি আল্লাহর ভালোবাসা লাভ করলে জীবনে কষ্ট-ক্লেশের জন্যও প্রস্তুত থাকুন। "পরীক্ষা যত কঠিন হয়, পুরষ্কার তত বড় হয়। আর আল্লাহ তা'আলা তাদেরকে পরীক্ষায় ফেলেন, যাদের তিনি
বিস্তারিত পড়ুনআল্লাহ তা‘আলা এ উম্মতকে মধ্যপন্থী উম্মত বানিয়েছেন। কুরআন মাজীদে ইরশাদ হয়েছে-وَكَذَلِكَ جَعَلْنَاكُمْ أُمَّةً وَسَطًا لِتَكُونُوا شُهَدَاءَ عَلَى النَّاسِ এভাবেই আমি তোমাদেরকে বানিয়েছি মধ্যপন্থী উম্মত, যাতে তোমরা (কিয়ামতের দিন) মানুষ সম্পর্কে সাক্ষী হতে পার (বাকারা : ১৪৩)।সাক্ষীর জন্য মধ্যপন্থী ও পরিমিতিবোধসম্পন্ন হওয়া অপরিহার্য। কেননা তার সাক্ষ্য অনুযায়ী বিচারক রায় দিয়ে থাকে। সে যদি তার দেখা ঘটনার যথাযথ বিবরণ না দেয়, উভয়পক্ষের মাঝখানে না থেকে কোনও একদিকে ঝুঁকে পড়ে এবং সে অনুযায়ী বর্ণনায় হ্রাস-বৃদ্ধি ঘটায় বা দোষ-গুণ বাড়িয়ে-কমিয়ে বলে, তবে ন্যায়বিচার সম্ভব হয় না; বরং নির্দোষ ব্যক্তি দোষী সাব্যস্ত হয় ও দোষী ব্যক্তি খালাস পেয়ে যায় কিংবা লঘু-দোষে গুরুদন্ড বা গুরুদোষে লঘুদন্ড হয়ে যায়। পরিণামে সমাজে জোর-জুলুম ও অন্যায়-অনাচারের পথ খুলে যায়। সুতরাং সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠা ও ন্যায়-বিচারের স্বার্থে সাক্ষীর নিরপেক্ষ হওয়া ও পরিমিতিবোধের পরিচয় দেওয়া অপরিহার্য।এই যে
বিস্তারিত পড়ুন√√√ রিফ্রেশমেন্টঃ [ মোস্ট পপুলার ক্যাটাগরি ] * পোলো ব্লু - চার মিলি ১২০/= , ৮মিলি ১৯০/= * হুগো বস - চার মিলি ১২০/= , ৮মিলি ১৯০/= * ফারেনহাইট- চার মিলি ১২০/= , ৮মিলি ১৯০/= * জোভান - চার মিলি ১২০/= , ৮মিলি ১৯০/= * ডোলসে এন্ড গ্যাবানা - চার মিলি ১২০/= , ৮মিলি ১৯০/= * শ্যানেল নাম্বার ৫ ( পারফিউমেন্সের নিজের আমদানিকৃত) - চার মিলি ১৩৫/= , ৮মিলি ২৩০/= * ফরমুলা হোয়াইট - চার মিলি ১৫০/= , ৮মিলি ২৮০/= *সুররাতি ব্ল্যাক এক্সএস- চার মিলি ১৫০/= , ৮মিলি ২৮০/= * সুররাতি হোগো - চার মিলি ১৫০/= , ৮মিলি ২৮০/= * সুররাতি বোসে - চার মিলি ১৫০/= , ৮মিলি ২৮০/=
বিস্তারিত পড়ুনবাংলাদেশের ই-কমার্স যাত্রা খুব বেশিদিন আগে শুরু হয়নি। এই সেক্টরের বেশিরভাগ উদ্যোক্তা একেবারেই তরুণ। সারাদেশে অর্থনৈতিক অবস্থা যখন বিপর্যয়ের মুখে, এই তরুণরাই চেষ্টা করছে ছোট পরিসরে হলেও সংকটপূর্ণ অবস্থা মোকাবেলা করতে। সিংহভাগ উদ্যোক্তাদের বড় কোন পুঁজি নেই, ব্যবসা পরিচালনার জন্য নেই কোন শক্ত ব্যবসায়িক কাঠামো। একেবারেই ব্যক্তিগত উদ্যোগে ফেসবুক কিংবা সিম্পল ওয়েবসাইটের মাধ্যমে, অল্প কিছু প্রডাক্ট নিয়ে এই উদ্যোক্তারা যাত্রা শুরু করেছে।
বিস্তারিত পড়ুনমুহাজির সাহাবীগণঃ ১. হযরত আবু বকর (রাঃ) ২. হযরত উমর ফারুক (রাঃ) ৩. হযরত উসমান (রাঃ) ৪. হযরত আলী মোর্তাজা (রাঃ) ৫. হযরত হামজা (রাঃ) ৬. হযরত যায়েদ বিন হারেছা (রাঃ) ৭. হযরত আবু কাবশাহ সুলাইম (রাঃ) ৮. হযরত আবু মারছাদ গানাভী (রাঃ) ৯. হযরত মারছাদ বিন আবু মারছাদ(রাঃ) ১০. হযরত উবাইদা বিন হারেছ(রাঃ) ১১. হযরত তোফায়েল বিন হারেছ(রাঃ) ১২. হযরত হুসাইন বিন হারেছ(রাঃ) ১৩. হযরত আউফ বিন উসাসা (রাঃ) ১৪. হযরত আবু হুযায়ফা (রাঃ) ১৫. হযরত ছালেম (রাঃ) ১৬. হযরত সুহইব বিন সিনান (রাঃ) ১৭. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন জাহাশ(রাঃ) ১৮. হযরত উক্বাশা বিন মিহসান(রাঃ) ১৯. হযরত শুজা’ বিন ওহাব (রাঃ) ২০. হযরত ওতবা বিন রবীআহ (রাঃ) ২১. হযরত ইয়াযীদ বিন রুকাইশ(রাঃ) ২২. হযরত আবু সিনান (রাঃ) ২৩. হযরত সিনান বিন আবু সিনান(রাঃ) ২৪. হযরত মুহরিয বিন নাজলা(রাঃ) ২৫. হযরত রবীআ’ বিন আক্সাম (রাঃ) ২৬. হযরত হাতেব বিন আমর (রাঃ) ২৭. হযরত মালেক বিন আমর (রাঃ) ২৮. হযরত মিদ্লাজ বিন আমর (রাঃ) ২৯. হযরত
বিস্তারিত পড়ুন১) জুম’আর দিন গোসল করা। যাদের উপর জুম’আ ফরজ তাদের জন্য এ দিনে গোসল করাকে রাসুল (সাঃ) ওয়াজিব করেছেন (বুখারীঃ ৮৭৭, ৮৭৮, ৮৮০, ৮৯৭, ৮৯৮)। পরিচ্ছন্নতার অংশ হিসাবে সেদিন নখ ও চুল কাটা একটি ভাল কাজ। ২) জুম’আর সালাতের জন্য সুগন্ধি ব্যবহার করা। (বুখারীঃ ৮৮০) ৩) মিস্ওয়াক করা। (ইবনে মাজাহঃ ১০৯৮, বুখারীঃ৮৮৭, ইঃফাঃ৮৪৩) ৪) গায়ে তেল ব্যবহার করা। (বুখারীঃ৮৮৩) ৫) উত্তম পোশাক পরিধান করে জুম’আ আদায় করা। (ইবনে মাজাহঃ১০৯৭) ৬) মুসুল্লীদের ইমামের দিকে মুখ করে বসা। (তিরমিযীঃ৫০৯, ইবনে মাজাহঃ১১৩৬) ৭) মনোযোগ সহ খুৎবা শোনা ও চুপ থাকা- এটা ওয়াজিব। (বুখারীঃ ৯৩৪, মুসলিমঃ৮৫৭, আবু দাউদঃ১১১৩, আহমাদঃ১/২৩০) ৮) আগে ভাগে মসজিদে যাওয়া। (বুখারীঃ৮৮১, মুসলিমঃ৮৫০) ৯) পায়ে হেঁটে মসজিদে গমন। (আবু দাউদঃ ৩৪৫) ১০) জুম’আর দিন ফজরের নামাজে ১ম রাক’আতে সূরা সাজদা (সূরা নং-৩২) আর ২য় রাকা’আতে সূরা ইনসান(দাহর)(সূরা নং-৭৬) পড়া। (বুখারীঃ৮৯১, মুসলিমঃ৮৭৯) ১১) সূরা জুম’আ ও সূরা মুনাফিকুন
বিস্তারিত পড়ুনকেউ যদি ইসলামের কথা বলতে ভয় পায়, তাহলে সে চুপ করে থাকবে, ব্যস! কিন্তু আমরা যখন দেখি আংকেল টম নীরবতা ভঙ্গ করে ‘অতি উদ্যোগী’ হয়ে ইসলামকে কাটছাঁট করে নখদন্তহীনভাবে মানুষের সামনে ইসলামকে উপস্থাপনে ব্যস্ত হয়ে পড়েছে, এবং সেটা সে করছে ইসলামের শত্রুদের সাথে এক টেবিলে বসে, তখন আমরা বুঝতে পারি, নিছক ভয়ের কারণে সে এমনটি করছে না, বরং সমস্যার মূল আরো গভীরে।
বিস্তারিত পড়ুনমা, আপনার নিশ্চয়ই অজানা নেই, অত্যন্ত জরুরি কারণেই মিসরে আজ আমার অবস্থান। এই কাজটি না করা হলে আমাদের দ্বীন ও জীবন ফিতনার মুখোমুখি হত। আপনি তো জানেন, আমি তো কখনোই আপনার কাছ থেকে দূরে থাকতে চাই নি। যদি পাখির ডানায় ভর করে চলে আসা যেতো, তবে তাই করতাম। কিন্তু তাইমিয়্যাহ যে আজ আপনার কাছে নেই, তার একটা কারণ আছে। আপনি যদি মুসলিম উম্মাহর সামগ্রিক পরিস্থিতি গভীরভাবে বিবেচনা করতেন, তাহলে আমি নিশ্চিত যে, আপনি আমার সাথে দ্বিমত করতেন না, আজ যেখানে আছি সেখানেই আপনি থেকে যেতে বলতেন। তারপরেও, আমি এখানে স্থায়ীভাবে থেকে যাবো বলে নিয়ত করি নি। বরং আমি আল্লাহর কাছে চেয়েছি যেন আপনাকে ও আমাকে সঠিক পথের সন্ধান দেন। আর আমি আল্লাহর কাছে আপনার সুস্থতার জন্যেও দু’আ করি। এবং আমি দু’আ করি তিনি যেন তাঁর
বিস্তারিত পড়ুন